বরগুনার পাথরঘাটায় বরফকল মালিকদের সিন্ডিকেটের মুখে জিম্মি হয়ে পড়ছে পাথরঘাটাসহ উপকূলীয় জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ি প্রায় ৫০ হাজার পরিবার।
জানা গেছে বরগুনার পাথরঘাটায় ২২ টি বরফকলের মালিক নিজেদেরমত বরফ বিক্রি করার লক্ষ্যে নেজেরা একটি কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি দীর্ঘদিন যাবৎ ন্যায্য দামের চেয়ে দ্বিগুন বা তারও বেশী দামে বরফ বিক্রি করে আসছে।
পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র হওয়ায় পাথরঘাটা ও বরগুনা জেলার জেলেসহ স্থানীয় বলেশ্বর ও বিষখালি নদি এবং সাগরে মাছ শিকার করতে আসা জেলেরাও বিভিন্ন সময় এখানে মাছ বিক্রি করতে আসেন।
এসকল জেলেদেরকে মাছ সংরক্ষণকরার জন্য বরফ প্রয়োজন হওয়ায় অসাধু বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করে নিজেদের ইচ্ছামত বরফের দাম নির্ধারণ করে জেলেদেরকে দ্বিগুন দামে বরফ ক্রয় করতে বাধ্য করে।
ভুক্তভুগী জেলে ও মৎস্যব্যবসায়ি সূত্রে জানা গেছে বরফকল মালিকরা রাতারাতি মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে নিজেরা একটি সিন্ডিকেট কমিটি করে দ্বিগুন দামে বরফ কিনতে বাধ্য করে আসছে জেলে ও মৎস্যব্যবসায়িদের।
ভুক্তভোগীরা জানান ওই সিন্ডিকেট কমিটির নিয়ম হল যার বরফ প্রয়োজন হবে কমিটির নির্দিষ্ট স্থানের নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে টাকা জমা দিয়ে বরফ ক্রয়ের টোকেন গ্রহণ করতে হবে।
ওই টোকেনে তারা উল্লেখ করে দিবেন কোন বরফকল থেকে বরফ সংগ্রহ করতে হবে,ওখানে যে বরফকলের নাম উল্লেখ করা থাকবে সেই বরফকল থেকেই বরফ সংগ্রহ করতে হবে।
তারা বলেন পাথরঘাটার বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করার কারনে আমরা যে বরফের ক্যান শুধু ৬০ থেকে ৭০ টাকায় কিনতে পারতাম সেই বরফ ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায় আমাদের কাছে বিক্রি করছে এবং আমরা বাধ্য হয়ে ১৮০ টাকায় ক্রয় করছি।
পাথরঘাটা বিএফডিসির মৎস্য আড়তদার মাসুম আকন বলেন বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করে দ্বিগুন দামে বরফ বিক্রি করার কারনে মৎস্য ব্যবসায় ধ্বস নেমে এসেছে এবং ব্যবসায়ীরা জিম্মি হয়ে পড়ছেন।
তিনি বলেন ওই সিন্ডিকেটরা যেনমী বরফের দাম খেয়াল খুশিমত নির্ধারণ করেন তেমনী কোন কোন সময় বরফ ষোল আনা (পুরাপুরি) না হলেও ষোল আনা বরফের দাম দিয়ে আট আনার অর্থাৎ এক ক্যানের অর্ধেক পরিমান বরফ নিতে জেলেদেরকে বাধ্য করা হচ্ছে।
জেলেরা বলেন, কারন মাছ সংরক্ষণ করতে হলে বরফ লাগবেই এবং বরফ পাইতে হলে ওই সিন্ডিকেটদের কাছে যাইতেই হবে, তা না হলে জীবন বাজিধরে আহরণ করা সোনালী ইলিশ পচে নষ্ট হবে।
মাসুম আকন বলেন ওদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করে ব্যর্থ হয়ে আমি নিজে একটি বরফকল ক্রয করে নিজেকে
সিন্ডিকেটের উর্ধ্বে রেখে আমার বরফ কলথেকে জেলেদের কাছে অনেক কম দামে বরফ বিক্রি করে আসছি। তবে একটি বরফকল দিয়ে সকল জেলেদের বরফের চাহিদা মিটান কোন ভাবেই সম্ভবনা।
মাসুম আকন বলেন, বর্তমানে এক ক্যান বরফ তৈরি করতে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা খরচ হয়। কিন্তু বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করে ওই বরফ ১৫০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি করে আসছে।
তিনি বলেন আমি ন্যায্য দামে বরফ বিক্রি করার কারনে অপর সিন্ডিকেটধারি বরফকল মালিকদের রোষানলে পড়ছি, তারা আমার ব্যাপারে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে আসছে।
একই ভাবে বরফকল মালিকদের সিন্ডিকেটের বিভিন্ন অভিযোগ করেছেন পাথরঘাটা বিএফডিসির মৎস্য ব্যবসায়ি মক্কা ফিস আড়ত এর মালিক মোঃ মহিউদ্দিন খান হিরু।
এছাড়াও ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করে এফবি তন্ময় ট্রলারের মালিক মোঃ মোস্তফা কামাল আলম ও এফবি মায়ের দোয়া ট্রলারের মালিক মোঃ সোহরাফ হোসেনসহ একাধিক ট্রলার মালিক বলেন আমাদের কোন স্বাধীনতা নাই, আমরা জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়িরা পাথরঘাটার বরফকল মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ছি।
তারা বলেন বরফকল মালিকরা রাতা রাতি অঢেল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে তারা একটি কমিটি করে ওই কমিটির মাধ্যমে টোকেন দিয়ে দ্বিগুনের বেশী দামে আমাদের কাছে বরফ বিক্রি করছে।
মোঃ মোস্তফা কামাল আলম বলেন বরফ তৈরি করার বাক্স আগের তুলনায় অনেক ছোট করছে যার কারনে পূর্বে এক ক্যান বরফের ওজন ছিল ১১০ কেজি বর্তমানে এক ক্যান বরফের ওজন ৪৫ কেজি এবং পূর্বে যে বরফ সলিড অর্থাৎ পরিপূর্ণ হত ২৪ ঘন্টায় বরফের ক্যান ছোট হওয়ায় এখন সেই বরফ সলিড হতে সময় লাগে মাত্র ৬ থেকে ৭ ঘন্টা।
তিনি বলেন সিন্ডিকেট করার কারনে আমরা যাচাই বাছাই করে বরফ ক্রয় করতে পারিনা ওরা যে বরফকল থেকে বরফ নিতে বলে আমরা সেখান থেকে বরফ সংগ্রহ করতে বাধ্য হই।
মোঃ মোস্তফা কামাল আলম বলেন আমরা জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়িরা এই সিন্ডিকেটের কবল থেকে মুক্তি চাই, আমরা বাঁচতে চাই।
এব্যাপারে বরফকল মালিক কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকে ফোনে না পাওয়া গেলেও কমিটির অন্যতম সদস্য খাজা আজমীর বরকলের মালিক মিহির কুমার আশ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন. কমিটি করে আমরা কিছু দিন বরফ বিক্রি করেছি তবে এখর আর করিনা।
জানতে চাইলে বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেটকরে জেলেসহ মৎস্যজীবীদের প্রতি এক রকমের নির্যাতন করে আসছে।
তিনি বলেন সিন্ডিকেট করে বরফ বিক্রি করার কোন এখতিয়ার নেই, আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।
এব্যাপারে পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকনুজ্জামান খান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বরফকল মালিকদেরকে ৯ সেপ্টেম্বর বুধবার ডেকে বরফ বিক্রির ব্যাপারে কোন রকম সিন্ডিকেট বা অনিয়ম না করার জন্য কঠর নির্দেশনা দেওয়াসহ প্রত্যেক বরফকলের সামনে প্রতিদিন বিক্রয়মূল্যের চাট লটকাতে নির্দেশ দিয়েছি।
তিনি বলেন এর আগেও একবার বরফকল মালিকদের ডাকা হয়েছিল, তার পরেও যদি বরফকল মালিকরা কোনরকম অনিয়ম করেন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বরগুনার পাথরঘাটায় বরফকল মালিকদের সিন্ডিকেটের মুখে জিম্মি হয়ে পড়ছে পাথরঘাটাসহ উপকূলীয় জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ি প্রায় ৫০ হাজার পরিবার।
জানা গেছে বরগুনার পাথরঘাটায় ২২ টি বরফকলের মালিক নিজেদেরমত বরফ বিক্রি করার লক্ষ্যে নেজেরা একটি কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি দীর্ঘদিন যাবৎ ন্যায্য দামের চেয়ে দ্বিগুন বা তারও বেশী দামে বরফ বিক্রি করে আসছে।
পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র হওয়ায় পাথরঘাটা ও বরগুনা জেলার জেলেসহ স্থানীয় বলেশ্বর ও বিষখালি নদি এবং সাগরে মাছ শিকার করতে আসা জেলেরাও বিভিন্ন সময় এখানে মাছ বিক্রি করতে আসেন।
এসকল জেলেদেরকে মাছ সংরক্ষণকরার জন্য বরফ প্রয়োজন হওয়ায় অসাধু বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করে নিজেদের ইচ্ছামত বরফের দাম নির্ধারণ করে জেলেদেরকে দ্বিগুন দামে বরফ ক্রয় করতে বাধ্য করে।
ভুক্তভুগী জেলে ও মৎস্যব্যবসায়ি সূত্রে জানা গেছে বরফকল মালিকরা রাতারাতি মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে নিজেরা একটি সিন্ডিকেট কমিটি করে দ্বিগুন দামে বরফ কিনতে বাধ্য করে আসছে জেলে ও মৎস্যব্যবসায়িদের।
ভুক্তভোগীরা জানান ওই সিন্ডিকেট কমিটির নিয়ম হল যার বরফ প্রয়োজন হবে কমিটির নির্দিষ্ট স্থানের নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে টাকা জমা দিয়ে বরফ ক্রয়ের টোকেন গ্রহণ করতে হবে।
ওই টোকেনে তারা উল্লেখ করে দিবেন কোন বরফকল থেকে বরফ সংগ্রহ করতে হবে,ওখানে যে বরফকলের নাম উল্লেখ করা থাকবে সেই বরফকল থেকেই বরফ সংগ্রহ করতে হবে।
তারা বলেন পাথরঘাটার বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করার কারনে আমরা যে বরফের ক্যান শুধু ৬০ থেকে ৭০ টাকায় কিনতে পারতাম সেই বরফ ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায় আমাদের কাছে বিক্রি করছে এবং আমরা বাধ্য হয়ে ১৮০ টাকায় ক্রয় করছি।
পাথরঘাটা বিএফডিসির মৎস্য আড়তদার মাসুম আকন বলেন বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করে দ্বিগুন দামে বরফ বিক্রি করার কারনে মৎস্য ব্যবসায় ধ্বস নেমে এসেছে এবং ব্যবসায়ীরা জিম্মি হয়ে পড়ছেন।
তিনি বলেন ওই সিন্ডিকেটরা যেনমী বরফের দাম খেয়াল খুশিমত নির্ধারণ করেন তেমনী কোন কোন সময় বরফ ষোল আনা (পুরাপুরি) না হলেও ষোল আনা বরফের দাম দিয়ে আট আনার অর্থাৎ এক ক্যানের অর্ধেক পরিমান বরফ নিতে জেলেদেরকে বাধ্য করা হচ্ছে।
জেলেরা বলেন, কারন মাছ সংরক্ষণ করতে হলে বরফ লাগবেই এবং বরফ পাইতে হলে ওই সিন্ডিকেটদের কাছে যাইতেই হবে, তা না হলে জীবন বাজিধরে আহরণ করা সোনালী ইলিশ পচে নষ্ট হবে।
মাসুম আকন বলেন ওদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করে ব্যর্থ হয়ে আমি নিজে একটি বরফকল ক্রয করে নিজেকে
সিন্ডিকেটের উর্ধ্বে রেখে আমার বরফ কলথেকে জেলেদের কাছে অনেক কম দামে বরফ বিক্রি করে আসছি। তবে একটি বরফকল দিয়ে সকল জেলেদের বরফের চাহিদা মিটান কোন ভাবেই সম্ভবনা।
মাসুম আকন বলেন, বর্তমানে এক ক্যান বরফ তৈরি করতে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা খরচ হয়। কিন্তু বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেট করে ওই বরফ ১৫০ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি করে আসছে।
তিনি বলেন আমি ন্যায্য দামে বরফ বিক্রি করার কারনে অপর সিন্ডিকেটধারি বরফকল মালিকদের রোষানলে পড়ছি, তারা আমার ব্যাপারে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে আসছে।
একই ভাবে বরফকল মালিকদের সিন্ডিকেটের বিভিন্ন অভিযোগ করেছেন পাথরঘাটা বিএফডিসির মৎস্য ব্যবসায়ি মক্কা ফিস আড়ত এর মালিক মোঃ মহিউদ্দিন খান হিরু।
এছাড়াও ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করে এফবি তন্ময় ট্রলারের মালিক মোঃ মোস্তফা কামাল আলম ও এফবি মায়ের দোয়া ট্রলারের মালিক মোঃ সোহরাফ হোসেনসহ একাধিক ট্রলার মালিক বলেন আমাদের কোন স্বাধীনতা নাই, আমরা জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়িরা পাথরঘাটার বরফকল মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ছি।
তারা বলেন বরফকল মালিকরা রাতা রাতি অঢেল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে তারা একটি কমিটি করে ওই কমিটির মাধ্যমে টোকেন দিয়ে দ্বিগুনের বেশী দামে আমাদের কাছে বরফ বিক্রি করছে।
মোঃ মোস্তফা কামাল আলম বলেন বরফ তৈরি করার বাক্স আগের তুলনায় অনেক ছোট করছে যার কারনে পূর্বে এক ক্যান বরফের ওজন ছিল ১১০ কেজি বর্তমানে এক ক্যান বরফের ওজন ৪৫ কেজি এবং পূর্বে যে বরফ সলিড অর্থাৎ পরিপূর্ণ হত ২৪ ঘন্টায় বরফের ক্যান ছোট হওয়ায় এখন সেই বরফ সলিড হতে সময় লাগে মাত্র ৬ থেকে ৭ ঘন্টা।
তিনি বলেন সিন্ডিকেট করার কারনে আমরা যাচাই বাছাই করে বরফ ক্রয় করতে পারিনা ওরা যে বরফকল থেকে বরফ নিতে বলে আমরা সেখান থেকে বরফ সংগ্রহ করতে বাধ্য হই।
মোঃ মোস্তফা কামাল আলম বলেন আমরা জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়িরা এই সিন্ডিকেটের কবল থেকে মুক্তি চাই, আমরা বাঁচতে চাই।
এব্যাপারে বরফকল মালিক কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকে ফোনে না পাওয়া গেলেও কমিটির অন্যতম সদস্য খাজা আজমীর বরকলের মালিক মিহির কুমার আশ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন. কমিটি করে আমরা কিছু দিন বরফ বিক্রি করেছি তবে এখর আর করিনা।
জানতে চাইলে বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, বরফকল মালিকরা সিন্ডিকেটকরে জেলেসহ মৎস্যজীবীদের প্রতি এক রকমের নির্যাতন করে আসছে।
তিনি বলেন সিন্ডিকেট করে বরফ বিক্রি করার কোন এখতিয়ার নেই, আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।
এব্যাপারে পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকনুজ্জামান খান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বরফকল মালিকদেরকে ৯ সেপ্টেম্বর বুধবার ডেকে বরফ বিক্রির ব্যাপারে কোন রকম সিন্ডিকেট বা অনিয়ম না করার জন্য কঠর নির্দেশনা দেওয়াসহ প্রত্যেক বরফকলের সামনে প্রতিদিন বিক্রয়মূল্যের চাট লটকাতে নির্দেশ দিয়েছি।
তিনি বলেন এর আগেও একবার বরফকল মালিকদের ডাকা হয়েছিল, তার পরেও যদি বরফকল মালিকরা কোনরকম অনিয়ম করেন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।