দেশের বাজেটে ও ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট থেকে উত্তরণে বিশ্বব্যাংকের কাছে অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার নিজ দপ্তরে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে একটি ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। তারা দেশের অর্থনৈতিক খাতের সংস্কার ও বাজেট সহায়তা করবে। আমরা যেটা বলেছি সেটা হলো আমাদের ফান্ডগুলোর জন্য সহায়তা দরকার। বিশেষ করে দ্রুত বাজেট সাপোর্টে দরকার। আমাদের উন্নয়ন প্রকল্পে তারা সহায়তা করছে। সর্বপরি আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের অনেক বড় একটা সম্পর্ক রয়ছে।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংকের কাছে আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিক সহায়তা দরকার। এছাড়া দেশের বাজেট ও ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট থেকে উত্তরণে অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংক সম্মত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আরও আলোচনা হবে, সেটা হবে মূলত আমরা কীভাবে বাস্তবায়ন করবো।
ব্যাংকিং খাতে কী পরিমাণ সহায়তা করতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কী পরিমাণ বা কত বিলিয়ন দেবে সেটা বলতে পারবো না। কত পরিমাণ অর্থ সহায়তা দেবে তা নির্দিষ্ট হয়নি। তবে এ বছর একটি বাজেট সহায়তা মিলবে এবং আগামী বছর আরেকটি বাজেট সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে।
বিশ্বব্যাংক যে শর্ত দিয়েছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ঋণ পেতে বিশ্বব্যাংক কতগুলো অ্যাকশনের কথা বলেছে। তবে আমি বলেছি তারা যেসব শর্ত বা অ্যাকশনের কথা বলবে সেটা যেন বাস্তবায়নযোগ্য হয়। তারা এমন কিছু দেবে না যেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারবো না। আমি স্পষ্ট বলেছি, আমাদের সংস্কারের জন্য এবং অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য যে সমস্ত জিনিস বাস্তবায়নযোগ্য হয়, বিষয়টি দেখার জন্য বিশ্বব্যাংককে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশের বাজেটে ও ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট থেকে উত্তরণে বিশ্বব্যাংকের কাছে অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার নিজ দপ্তরে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে একটি ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। তারা দেশের অর্থনৈতিক খাতের সংস্কার ও বাজেট সহায়তা করবে। আমরা যেটা বলেছি সেটা হলো আমাদের ফান্ডগুলোর জন্য সহায়তা দরকার। বিশেষ করে দ্রুত বাজেট সাপোর্টে দরকার। আমাদের উন্নয়ন প্রকল্পে তারা সহায়তা করছে। সর্বপরি আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের অনেক বড় একটা সম্পর্ক রয়ছে।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংকের কাছে আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিক সহায়তা দরকার। এছাড়া দেশের বাজেট ও ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট থেকে উত্তরণে অর্থ সহায়তা চাওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংক সম্মত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আরও আলোচনা হবে, সেটা হবে মূলত আমরা কীভাবে বাস্তবায়ন করবো।
ব্যাংকিং খাতে কী পরিমাণ সহায়তা করতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কী পরিমাণ বা কত বিলিয়ন দেবে সেটা বলতে পারবো না। কত পরিমাণ অর্থ সহায়তা দেবে তা নির্দিষ্ট হয়নি। তবে এ বছর একটি বাজেট সহায়তা মিলবে এবং আগামী বছর আরেকটি বাজেট সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে।
বিশ্বব্যাংক যে শর্ত দিয়েছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ঋণ পেতে বিশ্বব্যাংক কতগুলো অ্যাকশনের কথা বলেছে। তবে আমি বলেছি তারা যেসব শর্ত বা অ্যাকশনের কথা বলবে সেটা যেন বাস্তবায়নযোগ্য হয়। তারা এমন কিছু দেবে না যেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারবো না। আমি স্পষ্ট বলেছি, আমাদের সংস্কারের জন্য এবং অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য যে সমস্ত জিনিস বাস্তবায়নযোগ্য হয়, বিষয়টি দেখার জন্য বিশ্বব্যাংককে বলা হয়েছে।