অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মরক্কো, কানাডা, রাশিয়া এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার টন সার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৩৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে এই সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। বৈঠক শেষে উপদেষ্টা জানান, "বৈঠকে সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশে সারের কোনো সংকট হবে না।"
এই চুক্তির আওতায় রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক কর্পোরেশন থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার আমদানি করা হবে, যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১০২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। একইসঙ্গে কানাডিয়ান কমার্শিয়াল কর্পোরেশন থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার কেনা হবে, যার ব্যয় হবে ১৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। মরক্কো থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার আমদানির ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮০ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এছাড়া, কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে, যার মোট ব্যয় হবে ১১৭ কোটি ৯ লাখ টাকা।
এই ক্রয়ে দেশের সারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি কৃষি উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সরকার আশাবাদী।
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মরক্কো, কানাডা, রাশিয়া এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার টন সার ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৩৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে এই সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। বৈঠক শেষে উপদেষ্টা জানান, "বৈঠকে সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশে সারের কোনো সংকট হবে না।"
এই চুক্তির আওতায় রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক কর্পোরেশন থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার আমদানি করা হবে, যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১০২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। একইসঙ্গে কানাডিয়ান কমার্শিয়াল কর্পোরেশন থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার কেনা হবে, যার ব্যয় হবে ১৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। মরক্কো থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার আমদানির ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮০ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এছাড়া, কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে, যার মোট ব্যয় হবে ১১৭ কোটি ৯ লাখ টাকা।
এই ক্রয়ে দেশের সারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি কৃষি উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সরকার আশাবাদী।