ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) এবং গ্লোবাল ল থিংকার্স সোসাইটি (জিএলটিএস) জলবায়ু সংকট মোকাবিলা, তরুণ নেতৃত্ব তৈরি এবং জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে (এসডিজি) যৌথভাবে কাজ করতে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) করে। সম্প্রতি ঢাকার আশুলিয়ায় অবস্থিত বিশ^বিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ডিআইইউ’র রিসার্চ ডিভিশনের পরিচালক ড. মাহফুজা পারভিন এবং জিএলটিএসের জেনারেল সেক্রেটারি আহসানুল আলম জন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় ডিআইইউ’র একাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন প্রফেসর ড. মোস্তফা কামাল, ফ্যাকাল্টি অব গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের সহকারি অধ্যাপক খালিদ মো. বাহাউদ্দিন এবং ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং সেলের (ইউআরসি) ডেপুটি ডিরেক্টর মো. মনির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিশ^ব্যাপি ক্রমবর্ধমান জলবায়ু সমস্যা, ক্ষয়-ক্ষতির হিসাব ও সমস্যা নিরসনে অর্থায়নের জন্য কার্যকরী এবং গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ডিআইইউ ও জিএলটিএস। এই কাজের অংশ হিসেবে বিশ^ব্যাপি দেশ ও সংস্থাগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক কাজের অগ্রগতির জন্য তরুণ নেতৃত্ব তৈরি করার জন্য মনোনিবেশ করবে। এছাড়া, ড্যাফোডিল ও জিএলটিএস আজারবাইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিতব্য কোপ ২৯ সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক জলবায়ু সংক্রান্ত আলোচনায় অংশগ্রহণের প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু সংক্রান্ত যৌথ গবেষণা, কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হবে। পাশাপাশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন ফোরামে সক্রিয় অংশগ্রহণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে ডিআইইউ ও জিএলটিএস। সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দ্যা ইউনাইটেড ন্যাশনস ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি)-এর কোপ এবং এসবি সম্মেলনকে সফল করার উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় কার্যকরী নীতি ও পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানোর ব্যাপারে একমত হয় প্রতিষ্ঠান দুইটি।
এ ব্যাপারে জিএলটিএস প্রেসিডেন্ট রাওমান স্মিতা বলেন, তরুণদের মধ্যে নেতৃত্ব সৃষ্টির পাশাপাশি বিশে^র জলবায়ু সংকট নিরসনে যৌথভাবে ড্যাফোডিলের সঙ্গে কাজ করা হবে এই চুক্তির মাধ্যমে। আমরা একসাথে জলবায়ু খাতে অর্থায়ন, বিচার-ব্যবস্থা এবং টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
এ সময় ডিআইইউ রেজিস্ট্রার ড. মো. নাদির বিন আলি বলেন, জলবায়ু সংকট নিরসনে বিশ^বিদ্যালয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকা অনেক। এক্ষেত্রে ড্যাফোডিল নিজেদের প্রতিশ্রুতির জায়গায় অবিচল থাকবে।
বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) এবং গ্লোবাল ল থিংকার্স সোসাইটি (জিএলটিএস) জলবায়ু সংকট মোকাবিলা, তরুণ নেতৃত্ব তৈরি এবং জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে (এসডিজি) যৌথভাবে কাজ করতে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) করে। সম্প্রতি ঢাকার আশুলিয়ায় অবস্থিত বিশ^বিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ডিআইইউ’র রিসার্চ ডিভিশনের পরিচালক ড. মাহফুজা পারভিন এবং জিএলটিএসের জেনারেল সেক্রেটারি আহসানুল আলম জন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় ডিআইইউ’র একাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন প্রফেসর ড. মোস্তফা কামাল, ফ্যাকাল্টি অব গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের সহকারি অধ্যাপক খালিদ মো. বাহাউদ্দিন এবং ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং সেলের (ইউআরসি) ডেপুটি ডিরেক্টর মো. মনির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিশ^ব্যাপি ক্রমবর্ধমান জলবায়ু সমস্যা, ক্ষয়-ক্ষতির হিসাব ও সমস্যা নিরসনে অর্থায়নের জন্য কার্যকরী এবং গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ডিআইইউ ও জিএলটিএস। এই কাজের অংশ হিসেবে বিশ^ব্যাপি দেশ ও সংস্থাগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক কাজের অগ্রগতির জন্য তরুণ নেতৃত্ব তৈরি করার জন্য মনোনিবেশ করবে। এছাড়া, ড্যাফোডিল ও জিএলটিএস আজারবাইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিতব্য কোপ ২৯ সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক জলবায়ু সংক্রান্ত আলোচনায় অংশগ্রহণের প্রস্তুতি গ্রহণ করছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু সংক্রান্ত যৌথ গবেষণা, কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হবে। পাশাপাশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন ফোরামে সক্রিয় অংশগ্রহণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে ডিআইইউ ও জিএলটিএস। সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দ্যা ইউনাইটেড ন্যাশনস ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি)-এর কোপ এবং এসবি সম্মেলনকে সফল করার উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় কার্যকরী নীতি ও পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানোর ব্যাপারে একমত হয় প্রতিষ্ঠান দুইটি।
এ ব্যাপারে জিএলটিএস প্রেসিডেন্ট রাওমান স্মিতা বলেন, তরুণদের মধ্যে নেতৃত্ব সৃষ্টির পাশাপাশি বিশে^র জলবায়ু সংকট নিরসনে যৌথভাবে ড্যাফোডিলের সঙ্গে কাজ করা হবে এই চুক্তির মাধ্যমে। আমরা একসাথে জলবায়ু খাতে অর্থায়ন, বিচার-ব্যবস্থা এবং টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
এ সময় ডিআইইউ রেজিস্ট্রার ড. মো. নাদির বিন আলি বলেন, জলবায়ু সংকট নিরসনে বিশ^বিদ্যালয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকা অনেক। এক্ষেত্রে ড্যাফোডিল নিজেদের প্রতিশ্রুতির জায়গায় অবিচল থাকবে।