alt

অর্থ-বাণিজ্য

গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি – সব বিল পেমেন্টে ‘ভরসা বিকাশ’

পাওয়ার ডিভিশনের এক জরিপ অনুযায়ী বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের সবচেয়ে পছন্দের মাধ্যম বিকাশ

ডেস্ক রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

রাজধানীর রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা রিজওয়ান ইসলাম। বাড়ির ছোটো ছেলে। তাই গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের মতো যাবতীয় ইউটিলিটি বিল পরিশোধের দায়িত্ব তার ঘাড়েই। শুধু নিজের বাসা নয়, ভাড়াটিয়াদের বিদ্যুৎ বিলও দিতে হয় তাকে। কয়েক বছর আগেও এসব বিল পরিশোধের জন্য তাকে ব্যাংকের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো ঘন্টার পর ঘন্টা। দুপুর গড়িয়ে হয়ে যেতো বিকেল।

তবে এখন, রিজওয়ান বলছেন, মাত্র কয়েক মিনিটে এই বিলগুলো পরিশোধ করতে পারেন। তাও ঘরে বসেই। কিভাবে? রিজওয়ান বলছেন, ‘ইউটিলিটি বিল পেমেন্টে এখন আমার ভরসা বিকাশ।’

তিনি বলেন, ‘ছাত্রাবস্থায় হয়তো সময় বের করে লাইনে দাঁড়িয়ে পুরো ভবনের বিল দিতে অতোটা সমস্যার পড়তাম না, কিন্তু চাকরিতে প্রবেশের পর এটা একটা বড় মাথাব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সমাধান পাই বিকাশ অ্যাপে। গত দুই বছর যাবৎ যত রকমের বিল – হোক তা গ্যাস, পানি, বিদ্যুত বা ইন্টারনেট – সবই দিচ্ছি বিকাশ-এ। বিল পেমেন্ট হয়ে যাওয়ার পর ডিজিটাল রিসিট নামিয়েও (ডাউনলোড) রাখতে পারছি।’

সারাদেশ জুড়ে রিজওয়ান-এর মতো লাখো গ্রাহক বিকাশ-এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট, টিভির ডিশ লাইন বা সেটটপ বক্সের বিল পরিশোধ করছেন স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিভাগের এক জরিপেও উঠে এসেছে ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের মাধ্যম হিসেবে বিকাশ-এর জনপ্রিয়তার কথা। এই জরিপে (যেখানে একাধিক উত্তর দেওয়ার সুযোগ ছিল) দেখা যায়, দেশের ৬৮.৩২ শতাংশ গ্রাহক বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পোস্ট-পেইড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন, আর বিকাশ-এর মাধ্যমেই পোস্ট-পেইড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন ৬১.১১ শতাংশ গ্রাহক। এছাড়াও, ঐ জরিপে ১৮.০১ শতাংশ গ্রাহক বিদ্যুৎ অফিসে, এবং ১৪.২৬ শতাংশ গ্রাহক অন্যান্য এমএফএস সেবার মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকেন।

বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পাওয়ার ডিভিশনের আওতাধীন পাওয়ার সেল কর্তৃক নিযুক্ত ‘কাস্টমার স্যাটিসফ্যাকশন সার্ভে উইথ রিকমেন্ডেশন অব কোয়ালিটি পাওয়ার সাপ্লাই ইনক্লুডিং এসএআইডিআই/এসএআইএফআই’ (এসএআইডিআই/এসএআইএফআই ব্যবহারপূর্বক মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের পরামর্শসহ গ্রাহক সন্তুষ্টি সমীক্ষা) শীর্ষক জরিপটি পরিচালনা করে উন্নয়ন সংস্থা মাইডাস (মাইক্রো ইন্ডাসট্রিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্টেন্স অ্যান্ড সার্ভিসেস)। জরিপটি করা হয় ২০২৩ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা, রংপুর, খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির ১৫ হাজার ২৪৫ জন গ্রাহকের উপর জরিপটি চালানো হয়।

জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫২.০১ শতাংশ গ্রাহক প্রি-পেইড বিদ্যুতের মিটার এবং ৪৭.৯৯ শতাংশ পোস্ট-পেইড মিটার ব্যবহার করেন। ৬৯.৮৭ শতাংশ মোবাইল বা অনলাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন। জরিপে উত্তর দেয়া ৯৯.১২ শতাংশ গ্রাহক এমএফএস ও অনলইনে বিল পরিশোধে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এ সেবাকে নিয়ে ৪৬.৫ শতাংশ গ্রাহক ‘ভালো’, ২৯.৫ শতাংশ ‘খুব ভালো’ এবং ২৩.১ শতাংশ গ্রাহক সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

জরিপে আরও দেখা গিয়েছে, অনলাইনে বিল দেয়া বর্তমানে অনেক আধুনিক ও নিরাপদ একটি সেবা, যা আগের চেয়ে অনেক সহজ এবং গ্রাহকরা ঘরে বসেই পেমেন্ট করতে পারছেন। গ্রাহকরা যাতে ঘরে বসেই নির্বিঘ্নে বিল পরিশোধ করতে পারেন, সে বিষয়ে ইউটিলিটি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেয়া হয় জরিপটিতে।

কেবল ইউটিলিটি বিলই নয়, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফি, সরকারি ফি, ক্রেডিট কার্ডের বিলসহ বিভিন্ন সেবার বিল বিকাশ-এর মাধ্যমে পরিশোধের সুবিধা গ্রাহকের জীবনকে করেছে ‘আরও সহজ ও গতিশীল’।

প্রয়োজনের মুহূর্তে বিল পরিশোধের জন্য বিকাশ-এ পর্যাপ্ত ব্যালেন্স না থাকলেও সমস্যায় পড়তে হয় না বিকাশ অ্যাপের ‘অ্যাড মানি’ সেবার কল্যাণে। দরকারের সময় গ্রাহক তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথবা ভিসা, অ্যামেক্স বা মাস্টারকার্ড থেকে নিমেষেই টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন নিজের বা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে। আবার, বিকাশ অ্যাপে আছে ‘অটো পে’ সুবিধা, যা সেট করে রাখলে নির্দিষ্ট ইউটিলিটি বিলের ক্ষেত্রে নির্ধারিত তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিল পেমেন্ট হয়ে যায়। এই সেবা চালু করে রাখলে ডেডলাইন মিস হওয়ার ঝুঁকি এড়ানো যায় খুব সহজেই।

বিকাশ থেকে ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের বিস্তারিত দেখে নেয়া যাবে এই লিংকে -- https://www.bkash.com/products-services/pay-bill।

ছবি

স্থানীয় শিল্পে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান টেক্সটাইল মালিকরা

বাজার মূলধনে যোগ হলো সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা

বিকাশ, রকেট, নগদসহ এমএফএসের মাধ্যমে শুল্ক-কর জমা দেয়া যাবে

ছবি

ব্রাদার পার্টনার ডে ২০২৫ অনুষ্ঠিত

ছবি

বিকাশ-রকেট-নগদে কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ সুবিধা চালু, ঘরে বসেই পণ্য খালাসের পথ খুলল

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান ব্যবসায়ীরা

ছবি

কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে মাশুল বাড়বে না

সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বছরের কর অব্যাহতি ও শুল্ক ছাড়ের সুপারিশ

ছবি

প্রথম প্রান্তিকে বিমাদাবি নিষ্পত্তিতে গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’

৮৫ ব্রোকারেজ হাউসকে আগস্টের মধ্যে চালু করতে হবে ব্যাক অফিস সফটওয়্যার

ছবি

প্রসাধনী পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবি

ছবি

স্বর্ণের দাম আবার বাড়লো

ছবি

৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ১০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

এফবিসিসিআই নির্বাচন: সময় বাড়লো ৪৫ দিন

ছবি

পাট খাতের উন্নয়নে ‘সাসটেইনেবল মার্কেট এক্সেস বুটক্যাম্প’ কর্মসূচি শুরু

এক বছরে ভারতে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন নেমেছে এক-তৃতীয়াংশে

৫ দিন বন্ধ থাকবে রূপালী ও এনসিসি ব্যাংকের সব কার্যক্রম

ছবি

ডলারের বিপরীতে টাকায় ঋণ নেয়ার সুযোগ

গত অর্থবছরে রফতানি আয় ৪৮ বিলিয়ন ডলার

নবম পে-কমিশন গঠনের কার্যক্রম শুরুর আশ্বাস অর্থ উপদেষ্টার

ছবি

ব্যাগেজ রুলসে মোবাইল ও স্বর্ণ আনায় বড় ছাড়

ছবি

এনবিআরের আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তের কথা জানালো দুদক

ছবি

প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, রপ্তানিতে বড় প্রবৃদ্ধি

ছবি

দেশের ৩২ বীমা কোম্পানি উচ্চ ঝুঁকিতে: আইডিআরএ চেয়ারম্যান

ছবি

বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ ৭ শতাংশেরও কম

ছবি

ডিএসইর নতুন সিওও মোহাম্মদ আসাদুর রহমান

ছবি

অর্থবছরের প্রথম দিন ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার

ছবি

ইলিশের দাম নির্ধারণ করে দেবে সরকার

ছবি

এনবিআরে আন্দোলন: এবার চার কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠালো সরকার

ছবি

৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা মায়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাসের পথে বাংলাদেশের মেয়েরা

বিইআরসি ঘোষণা করল বেসরকারি এলপিজির নতুন দাম, ১২ কেজিতে ৩৯ টাকা কমতি

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি পরিচালনায় বিদেশি কোম্পানি আসছে, অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্বে নৌবাহিনী

ছবি

নতুন নেতৃত্ব বাছাইয়ে এফবিসিসিআই নির্বাচন পিছিয়ে গেল

ছবি

রেকর্ড রেমিটেন্সে শেষ হলো অর্থবছর, প্রথমবারের মতো আয় ছাড়াল ৩০ বিলিয়ন ডলার

ছবি

‘শাটডাউন’ কর্মসূচিতে অংশ: চট্টগ্রাম কাস্টম কমিশনার বরখাস্ত

tab

অর্থ-বাণিজ্য

গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি – সব বিল পেমেন্টে ‘ভরসা বিকাশ’

পাওয়ার ডিভিশনের এক জরিপ অনুযায়ী বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের সবচেয়ে পছন্দের মাধ্যম বিকাশ

ডেস্ক রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

রাজধানীর রায়েরবাগ এলাকার বাসিন্দা রিজওয়ান ইসলাম। বাড়ির ছোটো ছেলে। তাই গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের মতো যাবতীয় ইউটিলিটি বিল পরিশোধের দায়িত্ব তার ঘাড়েই। শুধু নিজের বাসা নয়, ভাড়াটিয়াদের বিদ্যুৎ বিলও দিতে হয় তাকে। কয়েক বছর আগেও এসব বিল পরিশোধের জন্য তাকে ব্যাংকের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো ঘন্টার পর ঘন্টা। দুপুর গড়িয়ে হয়ে যেতো বিকেল।

তবে এখন, রিজওয়ান বলছেন, মাত্র কয়েক মিনিটে এই বিলগুলো পরিশোধ করতে পারেন। তাও ঘরে বসেই। কিভাবে? রিজওয়ান বলছেন, ‘ইউটিলিটি বিল পেমেন্টে এখন আমার ভরসা বিকাশ।’

তিনি বলেন, ‘ছাত্রাবস্থায় হয়তো সময় বের করে লাইনে দাঁড়িয়ে পুরো ভবনের বিল দিতে অতোটা সমস্যার পড়তাম না, কিন্তু চাকরিতে প্রবেশের পর এটা একটা বড় মাথাব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সমাধান পাই বিকাশ অ্যাপে। গত দুই বছর যাবৎ যত রকমের বিল – হোক তা গ্যাস, পানি, বিদ্যুত বা ইন্টারনেট – সবই দিচ্ছি বিকাশ-এ। বিল পেমেন্ট হয়ে যাওয়ার পর ডিজিটাল রিসিট নামিয়েও (ডাউনলোড) রাখতে পারছি।’

সারাদেশ জুড়ে রিজওয়ান-এর মতো লাখো গ্রাহক বিকাশ-এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট, টিভির ডিশ লাইন বা সেটটপ বক্সের বিল পরিশোধ করছেন স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিভাগের এক জরিপেও উঠে এসেছে ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের মাধ্যম হিসেবে বিকাশ-এর জনপ্রিয়তার কথা। এই জরিপে (যেখানে একাধিক উত্তর দেওয়ার সুযোগ ছিল) দেখা যায়, দেশের ৬৮.৩২ শতাংশ গ্রাহক বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পোস্ট-পেইড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন, আর বিকাশ-এর মাধ্যমেই পোস্ট-পেইড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন ৬১.১১ শতাংশ গ্রাহক। এছাড়াও, ঐ জরিপে ১৮.০১ শতাংশ গ্রাহক বিদ্যুৎ অফিসে, এবং ১৪.২৬ শতাংশ গ্রাহক অন্যান্য এমএফএস সেবার মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে থাকেন।

বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পাওয়ার ডিভিশনের আওতাধীন পাওয়ার সেল কর্তৃক নিযুক্ত ‘কাস্টমার স্যাটিসফ্যাকশন সার্ভে উইথ রিকমেন্ডেশন অব কোয়ালিটি পাওয়ার সাপ্লাই ইনক্লুডিং এসএআইডিআই/এসএআইএফআই’ (এসএআইডিআই/এসএআইএফআই ব্যবহারপূর্বক মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের পরামর্শসহ গ্রাহক সন্তুষ্টি সমীক্ষা) শীর্ষক জরিপটি পরিচালনা করে উন্নয়ন সংস্থা মাইডাস (মাইক্রো ইন্ডাসট্রিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্টেন্স অ্যান্ড সার্ভিসেস)। জরিপটি করা হয় ২০২৩ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা, রংপুর, খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির ১৫ হাজার ২৪৫ জন গ্রাহকের উপর জরিপটি চালানো হয়।

জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫২.০১ শতাংশ গ্রাহক প্রি-পেইড বিদ্যুতের মিটার এবং ৪৭.৯৯ শতাংশ পোস্ট-পেইড মিটার ব্যবহার করেন। ৬৯.৮৭ শতাংশ মোবাইল বা অনলাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন। জরিপে উত্তর দেয়া ৯৯.১২ শতাংশ গ্রাহক এমএফএস ও অনলইনে বিল পরিশোধে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এ সেবাকে নিয়ে ৪৬.৫ শতাংশ গ্রাহক ‘ভালো’, ২৯.৫ শতাংশ ‘খুব ভালো’ এবং ২৩.১ শতাংশ গ্রাহক সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

জরিপে আরও দেখা গিয়েছে, অনলাইনে বিল দেয়া বর্তমানে অনেক আধুনিক ও নিরাপদ একটি সেবা, যা আগের চেয়ে অনেক সহজ এবং গ্রাহকরা ঘরে বসেই পেমেন্ট করতে পারছেন। গ্রাহকরা যাতে ঘরে বসেই নির্বিঘ্নে বিল পরিশোধ করতে পারেন, সে বিষয়ে ইউটিলিটি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেয়া হয় জরিপটিতে।

কেবল ইউটিলিটি বিলই নয়, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফি, সরকারি ফি, ক্রেডিট কার্ডের বিলসহ বিভিন্ন সেবার বিল বিকাশ-এর মাধ্যমে পরিশোধের সুবিধা গ্রাহকের জীবনকে করেছে ‘আরও সহজ ও গতিশীল’।

প্রয়োজনের মুহূর্তে বিল পরিশোধের জন্য বিকাশ-এ পর্যাপ্ত ব্যালেন্স না থাকলেও সমস্যায় পড়তে হয় না বিকাশ অ্যাপের ‘অ্যাড মানি’ সেবার কল্যাণে। দরকারের সময় গ্রাহক তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথবা ভিসা, অ্যামেক্স বা মাস্টারকার্ড থেকে নিমেষেই টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন নিজের বা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে। আবার, বিকাশ অ্যাপে আছে ‘অটো পে’ সুবিধা, যা সেট করে রাখলে নির্দিষ্ট ইউটিলিটি বিলের ক্ষেত্রে নির্ধারিত তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিল পেমেন্ট হয়ে যায়। এই সেবা চালু করে রাখলে ডেডলাইন মিস হওয়ার ঝুঁকি এড়ানো যায় খুব সহজেই।

বিকাশ থেকে ইউটিলিটি বিল পেমেন্টের বিস্তারিত দেখে নেয়া যাবে এই লিংকে -- https://www.bkash.com/products-services/pay-bill।

back to top