আবারও ‘গ্লোবাল টপ ফাইভ’ ব্র্যান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স। এই নিয়ে টানা পাঁচ বছর গ্লোবাল ব্র্যান্ড কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠান ইন্টারব্র্যান্ডের এই স্বীকৃতি অর্জন করল ব্র্যান্ডটি। ১০ শতাংশ বাৎসরিক প্রবৃদ্ধি হারে বর্তমানে স্যামসাংয়ের ব্র্যান্ড ভ্যালু ১০০.৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
গ্লোবাল টপ ফাইভ ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি অর্জন প্রসঙ্গে স্যামসাং বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হোয়ানসাং উ বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সর্বোচ্চ সুবিধা লাভে আমাদের সামষ্টিক দৃষ্টিভঙ্গি, এবং ব্যবহারকারীদের হাতে এই উদ্ভাবনী প্রযুক্তি তুলে দিতে আমাদের একাগ্র প্রচেষ্টাই চলতি বছরে আমাদের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধির মূল কারন।
এআই খাতে আমাদের আরও শক্তিশালী ও দক্ষ হয়ে ওঠার পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে আমরা গ্রাহকদের জীবনযাত্রাকে আরো ইতিবাচকভাবে পরিবর্তন করতে পারি। এআই’এর ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে আমরা গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। গ্রাহকদের সাথে আরো উন্নত সম্পর্ক গড়ে তুলতে নিজ ব্র্যান্ড ভ্যালু অক্ষুণœ রেখে কাজ করে যাবে স্যামসাং’।
ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থা, গ্রাহকদের জীবনে এর প্রভাব, ও ব্র্যান্ড হিসেবে বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ অবস্থানের বিবেচনায় প্রতিটি ব্র্যান্ডের জন্য ব্র্যান্ড ভ্যালু নির্ধারণ করে ইন্টারব্র্যান্ড, যার ভিত্তিতে গ্লোবাল বেস্ট ব্র্যান্ডের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।
মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪
আবারও ‘গ্লোবাল টপ ফাইভ’ ব্র্যান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স। এই নিয়ে টানা পাঁচ বছর গ্লোবাল ব্র্যান্ড কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠান ইন্টারব্র্যান্ডের এই স্বীকৃতি অর্জন করল ব্র্যান্ডটি। ১০ শতাংশ বাৎসরিক প্রবৃদ্ধি হারে বর্তমানে স্যামসাংয়ের ব্র্যান্ড ভ্যালু ১০০.৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
গ্লোবাল টপ ফাইভ ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি অর্জন প্রসঙ্গে স্যামসাং বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হোয়ানসাং উ বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সর্বোচ্চ সুবিধা লাভে আমাদের সামষ্টিক দৃষ্টিভঙ্গি, এবং ব্যবহারকারীদের হাতে এই উদ্ভাবনী প্রযুক্তি তুলে দিতে আমাদের একাগ্র প্রচেষ্টাই চলতি বছরে আমাদের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধির মূল কারন।
এআই খাতে আমাদের আরও শক্তিশালী ও দক্ষ হয়ে ওঠার পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে আমরা গ্রাহকদের জীবনযাত্রাকে আরো ইতিবাচকভাবে পরিবর্তন করতে পারি। এআই’এর ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে আমরা গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। গ্রাহকদের সাথে আরো উন্নত সম্পর্ক গড়ে তুলতে নিজ ব্র্যান্ড ভ্যালু অক্ষুণœ রেখে কাজ করে যাবে স্যামসাং’।
ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থা, গ্রাহকদের জীবনে এর প্রভাব, ও ব্র্যান্ড হিসেবে বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ অবস্থানের বিবেচনায় প্রতিটি ব্র্যান্ডের জন্য ব্র্যান্ড ভ্যালু নির্ধারণ করে ইন্টারব্র্যান্ড, যার ভিত্তিতে গ্লোবাল বেস্ট ব্র্যান্ডের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।