তৈরি পোশাকশিল্পে বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি ও ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে গত রোববার শ্রম মন্ত্রণালয়ে মালিকপক্ষ ও শ্রমিকপক্ষের মধ্যে তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে মালিকপক্ষ বার্ষিক মজুরি ৬ শতাংশ বৃদ্ধি করার প্রস্তাব দিলেও শ্রমিকপক্ষ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। শ্রমিকরা এর পরিবর্তে মজুরি বৃদ্ধির হার ১৫ শতাংশের দাবি জানিয়েছে।
মালিকপক্ষ, বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, দুই বছর আগে মূল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশ ছিল এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা ৬ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে, শ্রমিকপক্ষ এরকম একটি প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য মনে করেনি এবং আগামী বৈঠকে আরো সুষ্ঠু সমাধানের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে।
শ্রমিকপক্ষের নেতৃবৃন্দ, যেমন বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আখতার জানিয়েছেন, মালিকপক্ষের প্রস্তাব তাদের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, যার ফলে শ্রমিক অসন্তোষের ঝুঁকি আরও বেড়েছে।
এই পরিস্থিতিতে, আগামী ২৮ নভেম্বর বৈঠকে ইনক্রিমেন্ট বিষয়ে আবার আলোচনা করা হবে।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
তৈরি পোশাকশিল্পে বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি ও ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে গত রোববার শ্রম মন্ত্রণালয়ে মালিকপক্ষ ও শ্রমিকপক্ষের মধ্যে তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে মালিকপক্ষ বার্ষিক মজুরি ৬ শতাংশ বৃদ্ধি করার প্রস্তাব দিলেও শ্রমিকপক্ষ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। শ্রমিকরা এর পরিবর্তে মজুরি বৃদ্ধির হার ১৫ শতাংশের দাবি জানিয়েছে।
মালিকপক্ষ, বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, দুই বছর আগে মূল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশ ছিল এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা ৬ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে, শ্রমিকপক্ষ এরকম একটি প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য মনে করেনি এবং আগামী বৈঠকে আরো সুষ্ঠু সমাধানের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে।
শ্রমিকপক্ষের নেতৃবৃন্দ, যেমন বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আখতার জানিয়েছেন, মালিকপক্ষের প্রস্তাব তাদের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, যার ফলে শ্রমিক অসন্তোষের ঝুঁকি আরও বেড়েছে।
এই পরিস্থিতিতে, আগামী ২৮ নভেম্বর বৈঠকে ইনক্রিমেন্ট বিষয়ে আবার আলোচনা করা হবে।