ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) সম্প্রতি ঢাকায় ‘প্রগ্রেসিং সাসটেইনেবলি: টুগেদার ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে দেশের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের টেকসই ভবিষ্যতের লক্ষ্য সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ইউনিলিভার বাংলাদেশের দ্বিতীয় ঐচ্ছিক প্রতিবেদন ‘সাসটেইনেবিলিটি ব্লুবুক ২০২৪’ উন্মোচন উদযাপন করা হয়। এ সময় পরিবেশ রক্ষার চ্যালেঞ্জ ও সমাধানের উপায় নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার। প্রতিষ্ঠানটির কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস ও কমিউনিকেশনস ডিরেক্টর শামিমা আক্তার অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
ইউবিএল টিম তাদের ব্যবসায়িক কৌশল, গ্রোথ অ্যাকশন প্ল্যান (গ্যাপ) ২০২৪ এর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ চারটি মূল টেকসই উন্নয়ন স্তম্ভ- জলবায়ু, প্রকৃতি, প্লাস্টিক এবং জীবিকা-নির্ভর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ তুলে ধরে গুরুত্বপূর্ণ কেস স্টাডি উপস্থাপন করে। কেস স্টাডিগুলোতে ইউবিএল-এর ব্যবসায়িক কার্যক্রমে উদ্ভাবনী ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে কীভাবে টেকসই সমাধানগুলোকে একীভূত করা হয়েছে তা স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করা হয়।
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) সম্প্রতি ঢাকায় ‘প্রগ্রেসিং সাসটেইনেবলি: টুগেদার ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে দেশের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের টেকসই ভবিষ্যতের লক্ষ্য সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ইউনিলিভার বাংলাদেশের দ্বিতীয় ঐচ্ছিক প্রতিবেদন ‘সাসটেইনেবিলিটি ব্লুবুক ২০২৪’ উন্মোচন উদযাপন করা হয়। এ সময় পরিবেশ রক্ষার চ্যালেঞ্জ ও সমাধানের উপায় নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার। প্রতিষ্ঠানটির কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস ও কমিউনিকেশনস ডিরেক্টর শামিমা আক্তার অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
ইউবিএল টিম তাদের ব্যবসায়িক কৌশল, গ্রোথ অ্যাকশন প্ল্যান (গ্যাপ) ২০২৪ এর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ চারটি মূল টেকসই উন্নয়ন স্তম্ভ- জলবায়ু, প্রকৃতি, প্লাস্টিক এবং জীবিকা-নির্ভর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ তুলে ধরে গুরুত্বপূর্ণ কেস স্টাডি উপস্থাপন করে। কেস স্টাডিগুলোতে ইউবিএল-এর ব্যবসায়িক কার্যক্রমে উদ্ভাবনী ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে কীভাবে টেকসই সমাধানগুলোকে একীভূত করা হয়েছে তা স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করা হয়।