সারাদেশে গ্যাসের স্বল্প চাপের শঙ্কা
মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজের কারণে মহেশখালীর একটি ভাসমান এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) টার্মিনাল থেকে ৭২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এতে সারাদেশে গ্যাসের চাপ কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার পেট্রোবাংলার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১০ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে ১৩ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত মহেশখালীর এক্সিলারেট এনার্জি পরিচালিত এলএনজি এফএসআরইউ (ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট) থেকে আরএলএনজি সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
উল্লেখিত সময়ে অপর একটি এলএনজি টার্মিনাল থেকে দৈনিক প্রায় ৫৫০-৫৬০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হবে। তবে স্বাভাবিক চাহিদা মেটাতে এ সরবরাহ পর্যাপ্ত না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ দেখা দিতে পারে।
বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন গড়ে ৯০০ থেকে ১১০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়। দুই টার্মিনালের মোট সক্ষমতা ১১০০ মিলিয়ন ঘনফুট হলেও বুধবার পর্যন্ত সরবরাহের পরিমাণ ছিল ৭৮০ মিলিয়ন ঘনফুট।
এ সময় গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ার ফলে শিল্প-কারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং গৃহস্থালিতে গ্যাসচালিত কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিকল্প উপায় অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
পেট্রোবাংলার বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, মেরামত কাজ শেষে ১৩ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২টা থেকে গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরু হবে।
এলএনজি টার্মিনালের মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রমকে নিয়মিত প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও এর প্রভাব মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সারাদেশে গ্যাসের স্বল্প চাপের শঙ্কা
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫
মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজের কারণে মহেশখালীর একটি ভাসমান এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) টার্মিনাল থেকে ৭২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এতে সারাদেশে গ্যাসের চাপ কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার পেট্রোবাংলার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১০ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে ১৩ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত মহেশখালীর এক্সিলারেট এনার্জি পরিচালিত এলএনজি এফএসআরইউ (ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট) থেকে আরএলএনজি সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
উল্লেখিত সময়ে অপর একটি এলএনজি টার্মিনাল থেকে দৈনিক প্রায় ৫৫০-৫৬০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হবে। তবে স্বাভাবিক চাহিদা মেটাতে এ সরবরাহ পর্যাপ্ত না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ দেখা দিতে পারে।
বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন গড়ে ৯০০ থেকে ১১০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়। দুই টার্মিনালের মোট সক্ষমতা ১১০০ মিলিয়ন ঘনফুট হলেও বুধবার পর্যন্ত সরবরাহের পরিমাণ ছিল ৭৮০ মিলিয়ন ঘনফুট।
এ সময় গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ার ফলে শিল্প-কারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং গৃহস্থালিতে গ্যাসচালিত কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিকল্প উপায় অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
পেট্রোবাংলার বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, মেরামত কাজ শেষে ১৩ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২টা থেকে গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরু হবে।
এলএনজি টার্মিনালের মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রমকে নিয়মিত প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও এর প্রভাব মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।