জুলাই আন্দোলনের পর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের ইপিজেডগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রসেসিং জোন কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। গতকাল রাজধানীর গ্রীনরোডে বেপজার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান এ তথ্য জানান। বেপজার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এএসএম আনোয়ার পারভেজের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেপজার সদস্য (অর্থ) আশরাফুল কবির।
আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা দাবি করেন যে, পটপরিবর্তনের পর ৬ মাসে বাংলাদেশে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ কমেছে ৭১ শতাংশ। তবে এটি ইপিজেডের বাইরে। ইপিজেডগুলোতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর অর্থাৎ ছয় মাসে এফডিআই কমেছে ২২.৩৩ শতাংশ। কেবল পটপরিবর্তনই নয়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্যও বিনিয়োগ কমেছে। তবে বিনিয়োগ কমলেও এই সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি বেড়েছে ২২.৪১ শতাংশ যেখানে ইপিজেড বহির্ভূত রপ্তানি বেড়েছে ১২.৮৪ শতাংশ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বিনিয়োগ বাড়বে কারণ যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প সরকার এসেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হতে পারে। ফলে চীনের শিল্প-কারখানাগুলো বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরিত হবে যেখানে বাংলাদেশ সবার ওপরে আছে। একটি চীনা কোম্পানি এরইমধ্যে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে।’
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেডে বিনিয়োগ হয়েছিল ১৬২.৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ একই সময়ে বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৬.৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি হয়েছিল ৩,৩৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি বেড়ে হয়েছে ৪,১২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।৬ মাসে ইপিজেডে বিনিয়োগ কমেছে
২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ: বেপজা
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
জুলাই আন্দোলনের পর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের ইপিজেডগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রসেসিং জোন কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। গতকাল রাজধানীর গ্রীনরোডে বেপজার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান এ তথ্য জানান। বেপজার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এএসএম আনোয়ার পারভেজের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেপজার সদস্য (অর্থ) আশরাফুল কবির।
আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা দাবি করেন যে, পটপরিবর্তনের পর ৬ মাসে বাংলাদেশে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ কমেছে ৭১ শতাংশ। তবে এটি ইপিজেডের বাইরে। ইপিজেডগুলোতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর অর্থাৎ ছয় মাসে এফডিআই কমেছে ২২.৩৩ শতাংশ। কেবল পটপরিবর্তনই নয়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্যও বিনিয়োগ কমেছে। তবে বিনিয়োগ কমলেও এই সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি বেড়েছে ২২.৪১ শতাংশ যেখানে ইপিজেড বহির্ভূত রপ্তানি বেড়েছে ১২.৮৪ শতাংশ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বিনিয়োগ বাড়বে কারণ যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প সরকার এসেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হতে পারে। ফলে চীনের শিল্প-কারখানাগুলো বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরিত হবে যেখানে বাংলাদেশ সবার ওপরে আছে। একটি চীনা কোম্পানি এরইমধ্যে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে।’
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেডে বিনিয়োগ হয়েছিল ১৬২.৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ একই সময়ে বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৬.৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি হয়েছিল ৩,৩৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি বেড়ে হয়েছে ৪,১২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
জুলাই আন্দোলনের পর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের ইপিজেডগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রসেসিং জোন কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। গতকাল রাজধানীর গ্রীনরোডে বেপজার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান এ তথ্য জানান। বেপজার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এএসএম আনোয়ার পারভেজের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেপজার সদস্য (অর্থ) আশরাফুল কবির।
আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা দাবি করেন যে, পটপরিবর্তনের পর ৬ মাসে বাংলাদেশে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ কমেছে ৭১ শতাংশ। তবে এটি ইপিজেডের বাইরে। ইপিজেডগুলোতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর অর্থাৎ ছয় মাসে এফডিআই কমেছে ২২.৩৩ শতাংশ। কেবল পটপরিবর্তনই নয়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্যও বিনিয়োগ কমেছে। তবে বিনিয়োগ কমলেও এই সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি বেড়েছে ২২.৪১ শতাংশ যেখানে ইপিজেড বহির্ভূত রপ্তানি বেড়েছে ১২.৮৪ শতাংশ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বিনিয়োগ বাড়বে কারণ যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প সরকার এসেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হতে পারে। ফলে চীনের শিল্প-কারখানাগুলো বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরিত হবে যেখানে বাংলাদেশ সবার ওপরে আছে। একটি চীনা কোম্পানি এরইমধ্যে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে।’
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেডে বিনিয়োগ হয়েছিল ১৬২.৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ একই সময়ে বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৬.৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি হয়েছিল ৩,৩৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি বেড়ে হয়েছে ৪,১২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।৬ মাসে ইপিজেডে বিনিয়োগ কমেছে
২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ: বেপজা
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
জুলাই আন্দোলনের পর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের ইপিজেডগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রসেসিং জোন কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। গতকাল রাজধানীর গ্রীনরোডে বেপজার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান এ তথ্য জানান। বেপজার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এএসএম আনোয়ার পারভেজের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেপজার সদস্য (অর্থ) আশরাফুল কবির।
আবুল কাশেম জিয়াউর রহমান বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা দাবি করেন যে, পটপরিবর্তনের পর ৬ মাসে বাংলাদেশে বৈদেশিক সরাসরি বিনিয়োগ কমেছে ৭১ শতাংশ। তবে এটি ইপিজেডের বাইরে। ইপিজেডগুলোতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর অর্থাৎ ছয় মাসে এফডিআই কমেছে ২২.৩৩ শতাংশ। কেবল পটপরিবর্তনই নয়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্যও বিনিয়োগ কমেছে। তবে বিনিয়োগ কমলেও এই সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি বেড়েছে ২২.৪১ শতাংশ যেখানে ইপিজেড বহির্ভূত রপ্তানি বেড়েছে ১২.৮৪ শতাংশ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বিনিয়োগ বাড়বে কারণ যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প সরকার এসেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হতে পারে। ফলে চীনের শিল্প-কারখানাগুলো বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরিত হবে যেখানে বাংলাদেশ সবার ওপরে আছে। একটি চীনা কোম্পানি এরইমধ্যে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে।’
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেডে বিনিয়োগ হয়েছিল ১৬২.৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ একই সময়ে বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৬.৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ইপিজেড থেকে রপ্তানি হয়েছিল ৩,৩৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি বেড়ে হয়েছে ৪,১২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।