তফসিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারবাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে শেয়ারবাজারে তাদের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে বিশেষ তহবিল দিয়েছে তার মেয়াদ ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
একই সঙ্গে এ বিশেষ তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করার দাবি জানিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন। চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি এ বিশেষ তহবিলের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের বরাবর চিঠি পাঠিয়ে এ বিশেষ তহবিলের মেয়াদ ও আকার বাড়ানোর দাবি জানানো হয়েছে। চিঠিতে সই করেছেন ডিবিএ’র সভাপতি সাইফুল ইসলাম। চিঠির অনুলিপি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকেও দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে ডিবিএর পক্ষে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের শেয়ারবাজার একটি চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্যদিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের শেষ থেকে আমাদের বাজারে দীর্ঘ মন্দা বিরাজ করছে। ফলে ইক্যুইটি বাজার মূলধন প্রায় ৪০ শতাংশ বা ২ হাজার ৩০০ বিলিয়ন টাকা হ্রাস পেয়েছে। এ মন্দা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী (যেমন- ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি এবং মিউচুয়াল ফান্ড) এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী, স্টক-ব্রোকার এবং অন্য অংশীদারসহ ২০ লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারীকে প্রভাবিত করেছে।
এতে বলা হয়েছে, এ তহবিলের আওতায় অনেক স্বনামধন্য তফসিলি ব্যাংক শেয়ারবাজারে তাদের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করেছে। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে যাদের পোর্টফোলিও বিনিয়োগ ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে আছে। এ মুহূর্তে এ ধরনের তহবিল বন্ধ করলে পোর্টফোলিও অ্যাকাউন্টে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হবে এবং বিনিয়োগকারীসহ শেয়ারবাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বাজার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে, এ বিশেষ তহবিলের সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর পাশাপাশি তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য অতিরিক্ত ১০০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করার চিঠিতে গভর্নরের কাছে অনুরোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
তফসিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারবাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে শেয়ারবাজারে তাদের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে বিশেষ তহবিল দিয়েছে তার মেয়াদ ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
একই সঙ্গে এ বিশেষ তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করার দাবি জানিয়েছে স্টক ব্রোকারদের সংগঠন। চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি এ বিশেষ তহবিলের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের বরাবর চিঠি পাঠিয়ে এ বিশেষ তহবিলের মেয়াদ ও আকার বাড়ানোর দাবি জানানো হয়েছে। চিঠিতে সই করেছেন ডিবিএ’র সভাপতি সাইফুল ইসলাম। চিঠির অনুলিপি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকেও দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে ডিবিএর পক্ষে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের শেয়ারবাজার একটি চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্যদিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের শেষ থেকে আমাদের বাজারে দীর্ঘ মন্দা বিরাজ করছে। ফলে ইক্যুইটি বাজার মূলধন প্রায় ৪০ শতাংশ বা ২ হাজার ৩০০ বিলিয়ন টাকা হ্রাস পেয়েছে। এ মন্দা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী (যেমন- ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি এবং মিউচুয়াল ফান্ড) এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী, স্টক-ব্রোকার এবং অন্য অংশীদারসহ ২০ লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারীকে প্রভাবিত করেছে।
এতে বলা হয়েছে, এ তহবিলের আওতায় অনেক স্বনামধন্য তফসিলি ব্যাংক শেয়ারবাজারে তাদের নিজস্ব পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করেছে। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে যাদের পোর্টফোলিও বিনিয়োগ ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে আছে। এ মুহূর্তে এ ধরনের তহবিল বন্ধ করলে পোর্টফোলিও অ্যাকাউন্টে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হবে এবং বিনিয়োগকারীসহ শেয়ারবাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বাজার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে, এ বিশেষ তহবিলের সময়সীমা ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর পাশাপাশি তহবিলের আকার প্রতিটি তফসিলি ব্যাংকের জন্য অতিরিক্ত ১০০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৩০০ কোটি টাকা করার চিঠিতে গভর্নরের কাছে অনুরোধ করা হয়েছে।