২০২৪ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ৩৭৮ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার টাকার স্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। শনিবার সকালে বিএফআইইউ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
বিএফআইইউ এই পদক্ষেপের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন ও অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। বিশেষ করে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হওয়ার কারণে চলতি অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। এর পাশাপাশি, সরকারের নিট ব্যাংক ঋণও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যার পরিমাণ জানুয়ারি ২২ তারিখে ১৫ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ঋণাত্মক ৭৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা। তবে, চলতি অর্থবছরের জন্য সরকারের ব্যাংক ঋণ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
২০২৪ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ৩৭৮ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার টাকার স্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। শনিবার সকালে বিএফআইইউ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
বিএফআইইউ এই পদক্ষেপের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন ও অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। বিশেষ করে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হওয়ার কারণে চলতি অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। এর পাশাপাশি, সরকারের নিট ব্যাংক ঋণও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যার পরিমাণ জানুয়ারি ২২ তারিখে ১৫ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ঋণাত্মক ৭৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা। তবে, চলতি অর্থবছরের জন্য সরকারের ব্যাংক ঋণ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।