alt

অর্থ-বাণিজ্য

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান পরিবারের বিদেশি বিনিয়োগ অবরুদ্ধ, দুবাইয়ে ফ্ল্যাট জব্দ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দেশের অন্যতম বৃহৎ আবাসন ও শিল্প গ্রুপ বসুন্ধরার চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামে যুক্তরাজ্যে ছয়টি কোম্পানির বিনিয়োগ অবরুদ্ধ করার পাশাপাশি দুবাইয়ের বুর্জ খলিফায় একটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, উপপরিচালক নাজমুল হোসেন আদালতে এ বিষয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করে।

আদালতের নির্দেশে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের নামে যুক্তরাজ্যে একাধিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ অবরুদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—

স্লোভাকিয়ান কোম্পানি ক্যালকাট্রুনিক হোল্ডিংয়ে ৫ হাজার ইউরোর বিনিয়োগ।

স্লোভাকিয়ান কোম্পানি জিএজিএজিইউজিইউতে ৫ হাজার ইউরোর বিনিয়োগ।

যুক্তরাজ্যের ওয়ার্ল্ডেরা কর্পোরেশন লিমিটেডে ১ হাজার শেয়ারের বিনিয়োগ।

যুক্তরাজ্যের এএসডব্লিউএ হোল্ডিংস লিমিটেডে ৫ হাজার শেয়ারের বিনিয়োগ।

এছাড়া, আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহানের নামে যুক্তরাজ্যের ইউরোএশিয়া টেলিভিশন নেটওয়ার্ক লিমিটেডে ৫ হাজার শেয়ারের বিনিয়োগ এবং তার ভাই, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাফওয়ান সোবহানের নামে গ্লোবাল মাল্টি ট্রেড লিমিটেডের বিনিয়োগও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

এদিকে, আদালত দুবাইয়ের বুর্জ খলিফায় ১১ নম্বর ফ্লোরে সায়েম সোবহান আনভীরের নামে থাকা ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ দিয়েছে।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, আহমেদ আকবর সোবহান এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্তাধীন।

“তাদের বিরুদ্ধে ঋণ জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন, হস্তান্তর ও অর্থ রূপান্তরের অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন নথি থেকে প্রতীয়মান হয় যে, প্রধান সন্দেহভাজন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তার স্ত্রী আফরোজা বেগম, ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর, আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহান, ছেলে সাদাত সোবহানের স্ত্রী সোনিয়া ফেরদৌস সোবহান, ছেলে সাফিয়াত সোবহান, সাফওয়ান সোবহান এবং তার স্ত্রী ইয়াশা সোবহানসহ পরিবারের একাধিক সদস্য এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত।”

দুদকের তদন্ত অনুযায়ী, বসুন্ধরা গ্রুপের এই পরিবার বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ গ্রহণ করে, যার একটি অংশ বাংলাদেশের বাইরে পাচার করা হয়েছে। তারা যুক্তরাজ্য, দুবাই ও স্লোভাকিয়ায় বিনিয়োগ করেছে।

আদালতে দুদকের আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে বিদেশে মূলধন স্থানান্তরের আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু আহমেদ আকবর সোবহানের পরিবারের কেউই এ সংক্রান্ত কোনো অনুমতি নেয়নি।

এছাড়া, বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে তারা তাদের সম্পত্তি ও আয়ের তথ্য আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে বাধ্য থাকলেও, তারা ওই বিদেশি বিনিয়োগের তথ্য গোপন করেছে। এতে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, তারা অবৈধ অর্থ ব্যবহার করে এই সম্পত্তিগুলো অর্জন করেছে।

গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর আগের সরকারের সুবিধাভোগী বড় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো তদন্ত শুরু করে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) বসুন্ধরাসহ পাঁচটি বড় প্রতিষ্ঠানের মালিকদের লেনদেনের তথ্য অনুসন্ধান শুরু করে। তাদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক লেনদেনের তথ্য জানতে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি পাঠানো হয়।

এরপর, গত অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) আহমেদ আকবর সোবহান ও তার চার ছেলেসহ আটজনের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়। একই মাসে আদালত বসুন্ধরা চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের আট সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় দুদকের আবেদনের ভিত্তিতে।

এছাড়া, গত সেপ্টেম্বর মাসে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) আহমেদ আকবর সোবহান ও তার ছেলে সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার জমি দখল এবং অর্থপাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়।

ছবি

অর্থনীতির এত সমস্যা একসঙ্গে অন্য কোথাও হয়নি: গভর্নর আহসান এইচ মনসুর

ছবি

শনিবার ঢাকায় জাকাত মেলা শুরু

ছবি

সূচক-লেনদেন দুটোই বেড়েছে শেয়ারবাজারে

৬ মাসে রপ্তানি করা যাবে ২৫ হাজার টন সুগন্ধি চাল

জ্বালানি চাহিদা মেটানো কঠিন তবে চেষ্টা করছে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এস আলমের ব্যাংক হিসাবে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা জমার তথ্য

সুপারশপে প্রত্যাহার, বিস্কুটে বাড়তি ভ্যাট কমাতে পারে সরকার

চলতি বছর শীর্ষ তুলা আমদানিকারক দেশ হতে পারে বাংলাদেশ

ছবি

২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পেয়েছে এনবিআর

ছবি

সিন্ডিকেট ঠেকাতে অনুসন্ধানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

ছবি

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ

সাড়ে সাত মাসে রিটার্ন দিল মাত্র ১৩ হাজার কোম্পানি

পতনে শেয়ারবাজার, কমেছে লেনদেন

এডিবির অর্থায়ন বেড়ে হবে ৩৬ বিলিয়ন, পাবে বাংলাদেশও

‘শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য বন্ড মার্কেটের ভূমিকা অনস্বীকার্য’

ছবি

৭ মাসে ভারতে রপ্তানি ১৫ শতাংশ বেড়ে বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

আমদানি-রপ্তানি সহজ করতে সিঙ্গেল উইন্ডো সিস্টেমে ব্যাপক সাড়া

ছবি

হুয়াওয়ে সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৫ বাংলাদেশের ক্যাম্পাস রোডশো শুরু

ছবি

সর্বজনীন পেনশনে আগ্রহী নয় ৯৯ শতাংশ পোশাকশ্রমিক: জরিপ

গ্যাসের দাম বাড়লে একটার পর একটা কারখানা বন্ধ হবে: বিটিএমএ

উপজেলার ব্যবসায়ীদের করজালে আনার সুপারিশ

২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাজেট প্রস্তাবনা চেয়েছে এনবিআর

ছবি

আমানত-ঋণ বিতরণ বেড়েছে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে

ছবি

বাড়ছে ব্যাংকের আমানত, কমছে মানুষের হাতে থাকা টাকার পরিমাণ

বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করবে সরকার

ঈদে আসছে ৫, ২০ ও ৫০ টাকার নতুন নোট অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনও

ছবি

রিটার্ন জমা পড়লো প্রায় ৩৮ লাখ

ছবি

রেমিটেন্সে ভর করে বাড়ছে রিজার্ভ

ছবি

আইএমএফের ঋণ পেতে সরকার মরিয়া নয়: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

জুনে একসঙ্গে আসতে পারে আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি: উপদেষ্টা

ছবি

দীর্ঘমেয়াদে সংকোচনমূলক অবস্থান এবং উচ্চ নীতি সুদ হার প্রবৃদ্ধি ব্যাহত করবে: ডিসিসিআই

শর্তজুড়ে ভোজ্যতেল বিক্রি করলে কঠোর শাস্তি: ভোক্তার ডিজি

ছবি

এমবিএল রেইনবো অ্যাপে যুক্ত হলো আরও নতুন পরিষেবা

ছবি

নগদ প্রশাসকের ওপর হামলায় নিন্দা জানিয়েছে এবিবি

ছবি

ফের পতনে শেয়ারবাজার

tab

অর্থ-বাণিজ্য

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান পরিবারের বিদেশি বিনিয়োগ অবরুদ্ধ, দুবাইয়ে ফ্ল্যাট জব্দ

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দেশের অন্যতম বৃহৎ আবাসন ও শিল্প গ্রুপ বসুন্ধরার চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামে যুক্তরাজ্যে ছয়টি কোম্পানির বিনিয়োগ অবরুদ্ধ করার পাশাপাশি দুবাইয়ের বুর্জ খলিফায় একটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, উপপরিচালক নাজমুল হোসেন আদালতে এ বিষয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করে।

আদালতের নির্দেশে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের নামে যুক্তরাজ্যে একাধিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ অবরুদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—

স্লোভাকিয়ান কোম্পানি ক্যালকাট্রুনিক হোল্ডিংয়ে ৫ হাজার ইউরোর বিনিয়োগ।

স্লোভাকিয়ান কোম্পানি জিএজিএজিইউজিইউতে ৫ হাজার ইউরোর বিনিয়োগ।

যুক্তরাজ্যের ওয়ার্ল্ডেরা কর্পোরেশন লিমিটেডে ১ হাজার শেয়ারের বিনিয়োগ।

যুক্তরাজ্যের এএসডব্লিউএ হোল্ডিংস লিমিটেডে ৫ হাজার শেয়ারের বিনিয়োগ।

এছাড়া, আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহানের নামে যুক্তরাজ্যের ইউরোএশিয়া টেলিভিশন নেটওয়ার্ক লিমিটেডে ৫ হাজার শেয়ারের বিনিয়োগ এবং তার ভাই, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাফওয়ান সোবহানের নামে গ্লোবাল মাল্টি ট্রেড লিমিটেডের বিনিয়োগও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

এদিকে, আদালত দুবাইয়ের বুর্জ খলিফায় ১১ নম্বর ফ্লোরে সায়েম সোবহান আনভীরের নামে থাকা ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ দিয়েছে।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, আহমেদ আকবর সোবহান এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্তাধীন।

“তাদের বিরুদ্ধে ঋণ জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন, হস্তান্তর ও অর্থ রূপান্তরের অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন নথি থেকে প্রতীয়মান হয় যে, প্রধান সন্দেহভাজন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তার স্ত্রী আফরোজা বেগম, ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর, আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহান, ছেলে সাদাত সোবহানের স্ত্রী সোনিয়া ফেরদৌস সোবহান, ছেলে সাফিয়াত সোবহান, সাফওয়ান সোবহান এবং তার স্ত্রী ইয়াশা সোবহানসহ পরিবারের একাধিক সদস্য এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত।”

দুদকের তদন্ত অনুযায়ী, বসুন্ধরা গ্রুপের এই পরিবার বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ গ্রহণ করে, যার একটি অংশ বাংলাদেশের বাইরে পাচার করা হয়েছে। তারা যুক্তরাজ্য, দুবাই ও স্লোভাকিয়ায় বিনিয়োগ করেছে।

আদালতে দুদকের আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে বিদেশে মূলধন স্থানান্তরের আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু আহমেদ আকবর সোবহানের পরিবারের কেউই এ সংক্রান্ত কোনো অনুমতি নেয়নি।

এছাড়া, বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে তারা তাদের সম্পত্তি ও আয়ের তথ্য আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে বাধ্য থাকলেও, তারা ওই বিদেশি বিনিয়োগের তথ্য গোপন করেছে। এতে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, তারা অবৈধ অর্থ ব্যবহার করে এই সম্পত্তিগুলো অর্জন করেছে।

গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর আগের সরকারের সুবিধাভোগী বড় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো তদন্ত শুরু করে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) বসুন্ধরাসহ পাঁচটি বড় প্রতিষ্ঠানের মালিকদের লেনদেনের তথ্য অনুসন্ধান শুরু করে। তাদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক লেনদেনের তথ্য জানতে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি পাঠানো হয়।

এরপর, গত অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) আহমেদ আকবর সোবহান ও তার চার ছেলেসহ আটজনের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়। একই মাসে আদালত বসুন্ধরা চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের আট সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় দুদকের আবেদনের ভিত্তিতে।

এছাড়া, গত সেপ্টেম্বর মাসে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) আহমেদ আকবর সোবহান ও তার ছেলে সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার জমি দখল এবং অর্থপাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়।

back to top