যান্ত্রিক ত্রুটির ফলে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।
কেন্দ্রটির প্রধান প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক বুধবার জানান, বয়লারের পাইপ লিকেজের কারণে চার দিনের ব্যবধানে ২৩০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি ইউনিট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রকৌশলীরা ত্রুটি সারানোর কাজ করছেন, তবে কবে নাগাদ উৎপাদন পুনরায় শুরু হবে, সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না।
ত্রুটির কারণে ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩ নম্বর ইউনিট এবং মঙ্গলবার বিকেলে ১ নম্বর ইউনিট বন্ধ হয়ে যায়। এই দুটি ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো।
এর আগে, ১২৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ২ নম্বর ইউনিট বড় ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে বন্ধ রয়েছে।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের মধ্যে ১ ও ২ নম্বর ইউনিটের সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ২৫০ মেগাওয়াট এবং ৩ নম্বর ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ২৭৫ মেগাওয়াট। তবে সবকটি ইউনিট বন্ধ থাকায় বর্তমানে কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে।
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
যান্ত্রিক ত্রুটির ফলে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।
কেন্দ্রটির প্রধান প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক বুধবার জানান, বয়লারের পাইপ লিকেজের কারণে চার দিনের ব্যবধানে ২৩০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি ইউনিট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রকৌশলীরা ত্রুটি সারানোর কাজ করছেন, তবে কবে নাগাদ উৎপাদন পুনরায় শুরু হবে, সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না।
ত্রুটির কারণে ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩ নম্বর ইউনিট এবং মঙ্গলবার বিকেলে ১ নম্বর ইউনিট বন্ধ হয়ে যায়। এই দুটি ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো।
এর আগে, ১২৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ২ নম্বর ইউনিট বড় ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে বন্ধ রয়েছে।
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের মধ্যে ১ ও ২ নম্বর ইউনিটের সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ২৫০ মেগাওয়াট এবং ৩ নম্বর ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ২৭৫ মেগাওয়াট। তবে সবকটি ইউনিট বন্ধ থাকায় বর্তমানে কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে।