একবার কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) নেওয়ার পর আয়কর রিটার্ন জমা না দিলে এনবিআরের কর্মকর্তারা নিয়মিত তাগিদ দেবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তিনি বলেন, "টিআইএন নেওয়ার পরে কিন্তু তিনি ঘুমাতে পারবেন না।"
বুধবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে এনবিআরের রাজস্ব ভবনে এক প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, দেশে এক কোটির বেশি মানুষের টিআইএন থাকলেও মাত্র ৪০ শতাংশ নিয়মিত আয়কর রিটার্ন জমা দেন। তিনি বলেন, “অনলাইন রিটার্ন চালু হওয়ায় এখন খুব সহজেই রিটার্ন দেওয়া যায়, তবুও অনেকেই তা করেন না। এবার এনবিআরের কর্মকর্তারা তাদের তাগিদ দেবেন, নোটিশ পাঠাবেন।”
এছাড়া, কর অব্যাহতির সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে করের হার বাড়ানো হবে বলে তিনি ইঙ্গিত দেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, “এবারের বাজেটে কর অব্যাহতির সুবিধা অনেক ক্ষেত্রে প্রত্যাহার করা হবে। যেসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কর ছাড় পেয়ে আসছিল, তাদের এবার নিয়মিত করের আওতায় আসতে হবে।”
এনবিআরের এ আলোচনায় বিভিন্ন বাণিজ্য সংগঠনের পক্ষ থেকে বেশ কিছু প্রস্তাব দেওয়া হয়। আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স রপ্তানির উৎসে কর কমিয়ে ০.৫ শতাংশ করার পাশাপাশি ৫ লাখ টাকার নিচে ক্রেডিট কার্ড ইস্যুর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন স্লিপ জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা বাতিলের প্রস্তাব দিয়েছে।
অন্যদিকে, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স ভারত থেকে আসা পণ্য সরাসরি নারায়ণগঞ্জে এনে খালাসের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে, যা আমদানি ব্যয় কমাতে সহায়ক হবে বলে তারা মনে করে।
এনবিআরের এ আলোচনায় মেটলাইফ, সিটি ব্যাংক, কোকাকোলা বাংলাদেশের প্রতিনিধিরাও অংশ নেন।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
একবার কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) নেওয়ার পর আয়কর রিটার্ন জমা না দিলে এনবিআরের কর্মকর্তারা নিয়মিত তাগিদ দেবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তিনি বলেন, "টিআইএন নেওয়ার পরে কিন্তু তিনি ঘুমাতে পারবেন না।"
বুধবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে এনবিআরের রাজস্ব ভবনে এক প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, দেশে এক কোটির বেশি মানুষের টিআইএন থাকলেও মাত্র ৪০ শতাংশ নিয়মিত আয়কর রিটার্ন জমা দেন। তিনি বলেন, “অনলাইন রিটার্ন চালু হওয়ায় এখন খুব সহজেই রিটার্ন দেওয়া যায়, তবুও অনেকেই তা করেন না। এবার এনবিআরের কর্মকর্তারা তাদের তাগিদ দেবেন, নোটিশ পাঠাবেন।”
এছাড়া, কর অব্যাহতির সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে করের হার বাড়ানো হবে বলে তিনি ইঙ্গিত দেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, “এবারের বাজেটে কর অব্যাহতির সুবিধা অনেক ক্ষেত্রে প্রত্যাহার করা হবে। যেসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কর ছাড় পেয়ে আসছিল, তাদের এবার নিয়মিত করের আওতায় আসতে হবে।”
এনবিআরের এ আলোচনায় বিভিন্ন বাণিজ্য সংগঠনের পক্ষ থেকে বেশ কিছু প্রস্তাব দেওয়া হয়। আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স রপ্তানির উৎসে কর কমিয়ে ০.৫ শতাংশ করার পাশাপাশি ৫ লাখ টাকার নিচে ক্রেডিট কার্ড ইস্যুর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন স্লিপ জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা বাতিলের প্রস্তাব দিয়েছে।
অন্যদিকে, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স ভারত থেকে আসা পণ্য সরাসরি নারায়ণগঞ্জে এনে খালাসের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে, যা আমদানি ব্যয় কমাতে সহায়ক হবে বলে তারা মনে করে।
এনবিআরের এ আলোচনায় মেটলাইফ, সিটি ব্যাংক, কোকাকোলা বাংলাদেশের প্রতিনিধিরাও অংশ নেন।