বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর আজ বলেছেন, সংকটে জর্জরিত ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণ এবং অধিগ্রহণ, পুনঃমূলধনীকরণে আইনগত প্রয়োগের জন্য ‘ব্যাংক রেজুলেশন আইন’ চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যে চূড়ান্ত হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যে গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি, জুলাইয়ের মধ্যে আমাদের ‘ব্যাংক রেজুলেশন আইন’ কার্যকর করতে সক্ষম হওয়া উচিত। আমরা ব্যাংকিং খাতে সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু করব, তবে বাকিটা পরবর্তী নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের প্রচেষ্টার উপর নির্ভর করবে।’
মঙ্গলবার নগরীর দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড কার্যালয়ে ‘পাথ টু রিকভারি ফর ব্যাংকিং সেক্টর’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখার সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এ কথা বলেন।
মনসুর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা স্পষ্ট করতে এবং ব্যাংকগুলোর পরিচালনা প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য একটি ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রণ সরলীকরণ টাস্ক ফোর্সও গঠন করা হবে। তিনি বলেন, ‘টাস্ক ফোর্সে বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বিশেষজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।’
ব্যাংকিং খাত সম্পর্কে গভর্নর বলেন, ‘আমরা দ্রুত এগিয়ে যেতে চাই এবং আর্থিক খাতকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে চাই। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালী করার কাজ জোরেশোরে চলছে। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকও আমাদের বিশ্বব্যাপী সেরা ব্যবস্থা বা নীতিমালা খুঁজে পেতে সহায়তা করছে। আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী নিয়ন্ত্রক সংস্থা গঠন করা হচ্ছে। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনর্গঠনে কাজ করছি।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আমরা চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে চাই। আমরা এর ভিত মজবুত করতে চেষ্টা করব, তবে সব সংস্কার অন্তর্র্বতী সরকার করতে পারবে না। যখন পরবর্তী সরকার ক্ষমতায় আসবে, তখনও এই সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।’
দুর্বল ব্যাংক সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং তাদের কার্যক্রম তদারকি করছি। যদিও আমরা ইতোমধ্যেই যথেষ্ট পরিমাণে তারল্য সহায়তা প্রদান করেছি, এই ব্যাংকগুলোকে পর্যাপ্ত মূলধনের সাথে সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করতে ৫ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে।’
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর আজ বলেছেন, সংকটে জর্জরিত ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণ এবং অধিগ্রহণ, পুনঃমূলধনীকরণে আইনগত প্রয়োগের জন্য ‘ব্যাংক রেজুলেশন আইন’ চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যে চূড়ান্ত হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যে গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি, জুলাইয়ের মধ্যে আমাদের ‘ব্যাংক রেজুলেশন আইন’ কার্যকর করতে সক্ষম হওয়া উচিত। আমরা ব্যাংকিং খাতে সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু করব, তবে বাকিটা পরবর্তী নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের প্রচেষ্টার উপর নির্ভর করবে।’
মঙ্গলবার নগরীর দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড কার্যালয়ে ‘পাথ টু রিকভারি ফর ব্যাংকিং সেক্টর’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখার সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এ কথা বলেন।
মনসুর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা স্পষ্ট করতে এবং ব্যাংকগুলোর পরিচালনা প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য একটি ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রণ সরলীকরণ টাস্ক ফোর্সও গঠন করা হবে। তিনি বলেন, ‘টাস্ক ফোর্সে বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বিশেষজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।’
ব্যাংকিং খাত সম্পর্কে গভর্নর বলেন, ‘আমরা দ্রুত এগিয়ে যেতে চাই এবং আর্থিক খাতকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে চাই। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালী করার কাজ জোরেশোরে চলছে। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকও আমাদের বিশ্বব্যাপী সেরা ব্যবস্থা বা নীতিমালা খুঁজে পেতে সহায়তা করছে। আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী নিয়ন্ত্রক সংস্থা গঠন করা হচ্ছে। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনর্গঠনে কাজ করছি।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আমরা চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে চাই। আমরা এর ভিত মজবুত করতে চেষ্টা করব, তবে সব সংস্কার অন্তর্র্বতী সরকার করতে পারবে না। যখন পরবর্তী সরকার ক্ষমতায় আসবে, তখনও এই সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।’
দুর্বল ব্যাংক সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং তাদের কার্যক্রম তদারকি করছি। যদিও আমরা ইতোমধ্যেই যথেষ্ট পরিমাণে তারল্য সহায়তা প্রদান করেছি, এই ব্যাংকগুলোকে পর্যাপ্ত মূলধনের সাথে সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করতে ৫ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে।’