ভ্যাট আদায়, চালান ইস্যু, হিসাবরক্ষণ, রিটার্ন দাখিলসহ ভ্যাটের যাবতীয় কাজ সম্পাদন করতে একটি ন্যাশনাল সিস্টেম চালু করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মঙ্গলবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, স্বপ্ন দেখতে তো অসুবিধা নেই। হয়ত ৩০ বছর সময় লাগবে, লাগুক। আমরা শুরু করতে চাই। আমাদের দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করেই এটি চালু করা হবে। আমরা নির্দিষ্ট একটি ন্যাশনাল সিস্টেম চালু করবো। এতে ভোগান্তি কমে আসবে। ব্যবসায়ীরা ওই সিস্টেম ব্যবহার করে ভ্যাটের সব কাজ সমাধান করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, এখন অনেকগুলো কোম্পানিকে ভ্যাট সফটওয়্যার তৈরির অনুমোদন দেওয়া রয়েছে। তারা ভিন্ন ভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সফটওয়্যার তৈরি করছে। একই বিষয়ে এত জনবল কাজ করছে, এতে জনবলের অপচয় হচ্ছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আয়কর আইনে ব্যাপক পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেন। পাশাপাশি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টরা কীভাবে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে পারে সেই পরামর্শ চান।
তিনি বলেন, ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো, অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের কাজ শুরু হয়েছে। বন্ড অটোমেশন নিয়ে আমরা স্ট্রাগল করছি। পুরোপুরিভাবে কাজ শুরু করতে পারিনি। আগামী বছর করপোরেট ট্যাক্স রিটার্ন অনলাইনে নিয়ে আসবো।
ব্যবসায়ীদের ছাড় চাওয়ার মানসিকতা থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ছাড়ের কারণে বৈষম্য তৈরি হয়। যে পরিমাণ রাজস্ব আয় করি, সমপরিমাণ ছাড় দেই। এই ছাড় দেওয়াটা আমাদের কমাতে হবে।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
ভ্যাট আদায়, চালান ইস্যু, হিসাবরক্ষণ, রিটার্ন দাখিলসহ ভ্যাটের যাবতীয় কাজ সম্পাদন করতে একটি ন্যাশনাল সিস্টেম চালু করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মঙ্গলবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, স্বপ্ন দেখতে তো অসুবিধা নেই। হয়ত ৩০ বছর সময় লাগবে, লাগুক। আমরা শুরু করতে চাই। আমাদের দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করেই এটি চালু করা হবে। আমরা নির্দিষ্ট একটি ন্যাশনাল সিস্টেম চালু করবো। এতে ভোগান্তি কমে আসবে। ব্যবসায়ীরা ওই সিস্টেম ব্যবহার করে ভ্যাটের সব কাজ সমাধান করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, এখন অনেকগুলো কোম্পানিকে ভ্যাট সফটওয়্যার তৈরির অনুমোদন দেওয়া রয়েছে। তারা ভিন্ন ভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সফটওয়্যার তৈরি করছে। একই বিষয়ে এত জনবল কাজ করছে, এতে জনবলের অপচয় হচ্ছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আয়কর আইনে ব্যাপক পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেন। পাশাপাশি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টরা কীভাবে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে পারে সেই পরামর্শ চান।
তিনি বলেন, ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো, অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের কাজ শুরু হয়েছে। বন্ড অটোমেশন নিয়ে আমরা স্ট্রাগল করছি। পুরোপুরিভাবে কাজ শুরু করতে পারিনি। আগামী বছর করপোরেট ট্যাক্স রিটার্ন অনলাইনে নিয়ে আসবো।
ব্যবসায়ীদের ছাড় চাওয়ার মানসিকতা থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ছাড়ের কারণে বৈষম্য তৈরি হয়। যে পরিমাণ রাজস্ব আয় করি, সমপরিমাণ ছাড় দেই। এই ছাড় দেওয়াটা আমাদের কমাতে হবে।