এবার ঈদুল ফিতরে ব্যাংক থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, নতুন নোট বিতরণ কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, নতুন নোটে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি থাকায় কিছু পক্ষ আপত্তি তুলেছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে নতুন নোট বিতরণ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে।
তবে বাজারে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সম্বলিত যেসব নোট প্রচলিত রয়েছে, সেগুলোর ব্যবহার অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, ১৯ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত ৫, ২০ ও ৫০ টাকার নতুন নোট বিতরণের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু বিতরণ শুরুর আগেই তা স্থগিত করা হয়েছে। ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, শাখাগুলোতে গচ্ছিত নতুন নোট সংরক্ষণ করতে হবে এবং পুনঃপ্রচলনযোগ্য নোট ব্যবহার করেই নগদ লেনদেন সম্পন্ন করতে হবে।
এছাড়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারাও এবার নতুন নোট পাবেন না বলে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, নতুন নকশার নোট আগামী এপ্রিল-মে মাসে বাজারে আসতে পারে। এবার নোটের ডিজাইন থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি বাদ দেওয়া হচ্ছে। পরিবর্তে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিসহ বিভিন্ন স্থাপনার ছবি স্থান পাবে নতুন নোটে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, টাকার নিরাপত্তা এবং মান বজায় রেখে দ্রুত নতুন নোট বাজারে আনার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সাধারণত নোটের নকশা পরিবর্তন করতে দুই বছর সময় লাগে, কারণ টাকা ছাপানোর জন্য কাগজ, কালি ও ডাইসসহ বেশিরভাগ উপকরণ বিদেশ থেকে আনতে হয়। তবে বিশেষ পরিস্থিতিতে দ্রুত পরিবর্তন আনার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেছেন, "এবার ঈদে নতুন নোট বিতরণ করা হবে না। তবে বাজারে প্রচলিত নোট ব্যবহৃত হবে।"
এই সিদ্ধান্তে জনসাধারণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ নতুন নোট বিতরণ স্থগিত করাকে স্বাভাবিক মনে করলেও, অনেকে এতে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
এবার ঈদুল ফিতরে ব্যাংক থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, নতুন নোট বিতরণ কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, নতুন নোটে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি থাকায় কিছু পক্ষ আপত্তি তুলেছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে নতুন নোট বিতরণ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে।
তবে বাজারে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সম্বলিত যেসব নোট প্রচলিত রয়েছে, সেগুলোর ব্যবহার অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, ১৯ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত ৫, ২০ ও ৫০ টাকার নতুন নোট বিতরণের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু বিতরণ শুরুর আগেই তা স্থগিত করা হয়েছে। ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, শাখাগুলোতে গচ্ছিত নতুন নোট সংরক্ষণ করতে হবে এবং পুনঃপ্রচলনযোগ্য নোট ব্যবহার করেই নগদ লেনদেন সম্পন্ন করতে হবে।
এছাড়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারাও এবার নতুন নোট পাবেন না বলে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, নতুন নকশার নোট আগামী এপ্রিল-মে মাসে বাজারে আসতে পারে। এবার নোটের ডিজাইন থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি বাদ দেওয়া হচ্ছে। পরিবর্তে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিসহ বিভিন্ন স্থাপনার ছবি স্থান পাবে নতুন নোটে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, টাকার নিরাপত্তা এবং মান বজায় রেখে দ্রুত নতুন নোট বাজারে আনার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সাধারণত নোটের নকশা পরিবর্তন করতে দুই বছর সময় লাগে, কারণ টাকা ছাপানোর জন্য কাগজ, কালি ও ডাইসসহ বেশিরভাগ উপকরণ বিদেশ থেকে আনতে হয়। তবে বিশেষ পরিস্থিতিতে দ্রুত পরিবর্তন আনার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেছেন, "এবার ঈদে নতুন নোট বিতরণ করা হবে না। তবে বাজারে প্রচলিত নোট ব্যবহৃত হবে।"
এই সিদ্ধান্তে জনসাধারণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ নতুন নোট বিতরণ স্থগিত করাকে স্বাভাবিক মনে করলেও, অনেকে এতে হতাশা প্রকাশ করেছেন।