সরকার বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ নিচ্ছে। বিশেষ করে কিছু সংবেদনশীল (সেনসিটিভ) কেস নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন দেশ জড়িত থাকলেও পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাচারকৃত অর্থের পরিমাণ বিশাল। সব অর্থ ফেরত আনতে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, যা বিভিন্ন দেশের সংশ্লিষ্টতার কারণে কিছুটা সময়সাপেক্ষ হতে পারে। তবে আগামী মাসে এ বিষয়ে আরও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ২০০ কোটি টাকার বেশি অর্থ পাচার করেছেন—এমন ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং সব মিলিয়ে অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হতে পারে।
অর্থপাচার রোধে সরকার বিশেষ একটি আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে, যা অধ্যাদেশ আকারে দ্রুত কার্যকর করা হবে। গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ সিদ্ধান্ত হয়।
দেশের অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি জানিয়েছে, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার গেছে ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে।
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনতে সরকারের পদক্ষেপ কতটা কার্যকর হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
সরকার বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ নিচ্ছে। বিশেষ করে কিছু সংবেদনশীল (সেনসিটিভ) কেস নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন দেশ জড়িত থাকলেও পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাচারকৃত অর্থের পরিমাণ বিশাল। সব অর্থ ফেরত আনতে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, যা বিভিন্ন দেশের সংশ্লিষ্টতার কারণে কিছুটা সময়সাপেক্ষ হতে পারে। তবে আগামী মাসে এ বিষয়ে আরও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ২০০ কোটি টাকার বেশি অর্থ পাচার করেছেন—এমন ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা হয়েছে এবং সব মিলিয়ে অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হতে পারে।
অর্থপাচার রোধে সরকার বিশেষ একটি আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে, যা অধ্যাদেশ আকারে দ্রুত কার্যকর করা হবে। গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ সিদ্ধান্ত হয়।
দেশের অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি জানিয়েছে, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার গেছে ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে।
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনতে সরকারের পদক্ষেপ কতটা কার্যকর হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।