alt

অর্থ-বাণিজ্য

টাকা খরচ করতে অনুমতি লাগবে না প্রকল্প পরিচালকদের

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

অনুমতি লাগবে না, প্রকল্প পরিচালকেরা টাকা খরচ করতে পারবেন। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় কিংবা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কোনো অনুমতি লাগবে না। অর্থ বিভাগ মঙ্গলবার হিসাব মহানিয়ন্ত্রককে (সিজিএ) চিঠি দিয়ে এ কথা জানিয়েছে। প্রতি অর্থবছরেই মার্চ বা এপ্রিলে অর্থ বিভাগ এ ধরনের চিঠি দিয়ে থাকে। এ বরাদ্দের এই টাকা প্রকল্পের পুরো অর্থবছরের শেষ কিস্তি বা চতুর্থ কিস্তির বরাদ্দ হিসেবে পরিচিত।

অর্থ বিভাগ চিঠিতে বলেছে, প্রকল্প পরিচালকেরা নিজেরাই প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দের টাকা খরচ করতে পারবেন এবং তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাড় হয়েছে বলে গণ্য হবে। তবে সংশোধিত অননুমোদিত প্রকল্পসহ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রকল্পের অর্থছাড়ের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের জারি করা ২০১৮ সালের নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে।

অতীতের মতো এবারও সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) আকার কমেছে ৪৯ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপির আকার দাঁড়াল ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৪৩৭। প্রতিটি প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দ নির্ধারণ করা থাকে। সেই বরাদ্দ অনুসারে চার কিস্তিতে অর্থ ছাড় করা হয়। আগে অর্থ বিভাগ ও প্রকল্প–সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল।

কাজে গতি আনার জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল প্রকল্প পরিচালকদের। তবে তৃতীয় কিস্তির অর্থ ছাড় করতে প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন হতো।

কিন্তু এরপর প্রকল্প পরিচালকেরা অভিযোগ করেন, ‘প্রকল্পের কাজে ধীরগতি আসছে না এবং টাকা ছাড়ের ক্ষেত্রে তাদের নানা ধরনের হয়রানির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এসব কেনাকাটা, বিল-ভাউচারের শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে অর্থ বিভাগের অনুমোদনক্রমে অর্থ ছাড় করার নিয়ম ছিল। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে অর্থ বিভাগ অর্থছাড়ে সংস্থাগুলোকে এখতিয়ার দিয়ে প্রথম প্রজ্ঞাপন জারি করে ২০২০ সালে। এর ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।’

তবে প্রকল্পের শুল্ক, ভ্যাট ও ভূমি অধিগ্রহণ বাবদ ব্যয়ে যে অর্থের প্রয়োজন হবে, তা প্রকল্প পরিচালকেরা ছাড় করতে পারবেন না বলে জানা গেছে।

প্রকল্প সাহায্যের বর্তমান নিয়ম বহাল থাকবে। অর্থাৎ ঋণ ও অনুদানের ক্ষেত্রে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার শর্ত ও সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিমালার শর্ত মানতে হবে।

ছবি

বাজারে লেনোভোর নতুন ল্যাপটপ আইডিয়া প্যাড স্লিম ৩আই

ছবি

দারাজ নিয়ে এলো মেগা ঈদ সেল ক্যাম্পেইন

ছবি

দেশের বাজারে নতুন স্মার্টফোন ‘অপো এ৫ প্রো’

ছবি

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৫ হাজার

২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে উত্তরণ, পেছাবে না সরকার

ছবি

জানুয়ারিতে মোবাইলে পৌনে ২ লাখ কোটি টাকা লেনদেন

ছবি

ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরণে কড়াকড়ি আরোপ করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ৪ নতুন বিভাগ

‘দুর্নীতি বন্ধ করুন, যা চান পাবেন’, এনবিআর কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে ব্যবসায়ীরা

ছবি

তারল্য সংকটে দুই ব্যাংককে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা

ছবি

রপ্তানিতে উৎসে কর অর্ধেক চায় বিজিএপিএমইএ

আপেল, আঙুর, নাশপাতি, কমলা আমদানিতে অগ্রিম কর কমলে

দুই ভাগ হচ্ছে এনবিআর, ঈদের আগেই অধ্যাদেশ

ব্যাংক খাতের ঋণমান নেতিবাচক করলো মুডিস

ছবি

আমানতে সুখবর, ৪ মাস পর প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ ছাড়ালো

আরও ৩ ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি

ঈদ উপলক্ষে স্যামসাং হোম অ্যাপ্লায়েন্সে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার

ছবি

রমজানে ‘ট্যাপট্যাপ সেন্ড’ থেকে বিকাশে রেমিটেন্স গ্রহণ করে পুরস্কার জেতার সুযোগ

ছবি

আবারও বাজারে আসছে নকিয়া ৩২১০ ফোন

ছবি

তিন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

শুল্ক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা চালু

ছবি

বাড়ছে ভালো শেয়ারের দাম, বাড়ছে সূচক-লেনদেন

ঈদ উৎসব নাগরিক জীবনকে উপভোগ্য করে তুলবে: বাণিজ্য সচিব

বাংলাদেশ-জাপান জয়েন্ট পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ বৈঠক অনুষ্ঠিত

গাড়ি কেনায় ঋণ পাবেন না পেট্রোবাংলা ও বিপিসির কর্মকর্তারা

অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব

ছবি

রিসিভার নয়, বেক্সিমকোর প্রতিষ্ঠানগুলো চলবে নিজস্ব ব্যাবস্থাপনায়, হাইকোর্টের রায়

ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

ছবি

শিল্পপতি সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী আর নেই

ছবি

তুরস্কের কোচ গ্রুপ বাংলাদেশের প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে

ছবি

২০০ কোটি টাকার বেশি পাচারকারীদের চিহ্নিত করা হয়েছে

অবশেষে সামান্য উত্থান শেয়ারবাজারে

প্রথম দিনে বেক্সিমকোর ২৪৫ শ্রমিক পেল ৮০ লাখ টাকা

ছবি

জানুয়ারিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি এক দশকে সর্বনিম্ন

ছবি

এমএলএম ব্যবসা থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

ছবি

মার্চে ৮ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৯ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা

tab

অর্থ-বাণিজ্য

টাকা খরচ করতে অনুমতি লাগবে না প্রকল্প পরিচালকদের

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

অনুমতি লাগবে না, প্রকল্প পরিচালকেরা টাকা খরচ করতে পারবেন। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় কিংবা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কোনো অনুমতি লাগবে না। অর্থ বিভাগ মঙ্গলবার হিসাব মহানিয়ন্ত্রককে (সিজিএ) চিঠি দিয়ে এ কথা জানিয়েছে। প্রতি অর্থবছরেই মার্চ বা এপ্রিলে অর্থ বিভাগ এ ধরনের চিঠি দিয়ে থাকে। এ বরাদ্দের এই টাকা প্রকল্পের পুরো অর্থবছরের শেষ কিস্তি বা চতুর্থ কিস্তির বরাদ্দ হিসেবে পরিচিত।

অর্থ বিভাগ চিঠিতে বলেছে, প্রকল্প পরিচালকেরা নিজেরাই প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দের টাকা খরচ করতে পারবেন এবং তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাড় হয়েছে বলে গণ্য হবে। তবে সংশোধিত অননুমোদিত প্রকল্পসহ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রকল্পের অর্থছাড়ের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের জারি করা ২০১৮ সালের নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে।

অতীতের মতো এবারও সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) আকার কমেছে ৪৯ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপির আকার দাঁড়াল ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৪৩৭। প্রতিটি প্রকল্পের অনুকূলে বরাদ্দ নির্ধারণ করা থাকে। সেই বরাদ্দ অনুসারে চার কিস্তিতে অর্থ ছাড় করা হয়। আগে অর্থ বিভাগ ও প্রকল্প–সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল।

কাজে গতি আনার জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল প্রকল্প পরিচালকদের। তবে তৃতীয় কিস্তির অর্থ ছাড় করতে প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন হতো।

কিন্তু এরপর প্রকল্প পরিচালকেরা অভিযোগ করেন, ‘প্রকল্পের কাজে ধীরগতি আসছে না এবং টাকা ছাড়ের ক্ষেত্রে তাদের নানা ধরনের হয়রানির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এসব কেনাকাটা, বিল-ভাউচারের শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে অর্থ বিভাগের অনুমোদনক্রমে অর্থ ছাড় করার নিয়ম ছিল। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে অর্থ বিভাগ অর্থছাড়ে সংস্থাগুলোকে এখতিয়ার দিয়ে প্রথম প্রজ্ঞাপন জারি করে ২০২০ সালে। এর ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।’

তবে প্রকল্পের শুল্ক, ভ্যাট ও ভূমি অধিগ্রহণ বাবদ ব্যয়ে যে অর্থের প্রয়োজন হবে, তা প্রকল্প পরিচালকেরা ছাড় করতে পারবেন না বলে জানা গেছে।

প্রকল্প সাহায্যের বর্তমান নিয়ম বহাল থাকবে। অর্থাৎ ঋণ ও অনুদানের ক্ষেত্রে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার শর্ত ও সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিমালার শর্ত মানতে হবে।

back to top