নতুন নীতিমালার ফলে ভালো অবস্থানে আছে এমন ১০-১২টি ব্যাংক ভালো পরিমাণে লভ্যাংশ দিতে পারবে। ঘোষিত লভ্যাংশের পরিমাণ কোনোভাবেই পরিশোধিত মূলধনের ৩০ শতাংশের বেশি হবে না
বেসরকারি ব্যাংকগুলো প্রতিটি হিসাব বছরের শেষে শেয়ারধারীদের নগদ ও স্টক বা বোনাস লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। কিন্তু এবারে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছরের আর্থিক হিসাবের ভিত্তিতে কোন ব্যাংক লভ্যাংশ দিতে পারবে এবং কোন ব্যাংক পারবে না, তা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। পাশাপাশি যেসব ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি মজবুত আছে তারা কী পরিমাণ লভ্যাংশ দিতে পারবে, তারও নীতিমালা করে দেওয়া হয়েছে। এভাবে ব্যাংকগুলোর শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ বিতরণে কড়াকড়ি আরোপ করে নতুন নীতিমালা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, এত দিন দেখা গেছে যে ব্যাংক প্রকৃতপক্ষে লোকসান করেছে, এরপরও বড় অঙ্কের মুনাফা নিয়ে গেছেন পরিচালক ও অন্য শেয়ারধারীরা। মুনাফার বিপরীতে সরকারকেও কর পরিশোধ করেছেন। ফলে ব্যাংকগুলোর আর্থিক পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়েছে। নতুন নিয়ম জারির ফলে প্রকৃতপক্ষে ভালো অবস্থানে আছে এমন ১০-১২টি ব্যাংক ভালো পরিমাণ লভ্যাংশ দিতে পারবে। অন্যদিকে সবার আগে বাদ পড়বে যেসব ব্যাংক এস আলমের নিয়ন্ত্রণে ছিল সেগুলো।
নতুন এ নীতিমালা চলতি ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের লভ্যাংশ ঘোষণার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর জন্য প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ ২০২৬ সালে যে লভ্যাংশ দেওয়া হবে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। তবে নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণে ব্যর্থ যেসব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিলম্ব সুবিধা নিয়েছে, তারা ২০২৪ সালের জন্য চলতি বছরে কোনো লভ্যাংশ দিতে পারবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঘটায় সামগ্রিকভাবে ব্যাংকিং খাতে চাপ সৃষ্ট হয়েছে। তা মোকাবিলা করে ব্যাংকগুলো যাতে দেশের অর্থনীতিতে যথার্থ অবদান রাখতে পারে সে জন্য লভ্যাংশ বিতরণের নীতিমালা করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্যে হলো, ব্যাংকগুলোর মুনাফা যথাসম্ভব অবণ্টিত রেখে মূলধন কাঠামো অধিকতর শক্তিশালী ও সুসংহত করার মাধ্যমে পর্যাপ্ত তারল্য বজায় রাখা। বর্তমানে দেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি, আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা, ব্যাংকগুলোর আর্থিক সক্ষমতা এবং ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের রিটার্নের বিষয়টি সামগ্রিকভাবে বিবেচনা করা হয়েছে। শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালা মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। তাদের ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা মেনে চলতে বলা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে নতুন করে কিছু শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, কেবল বিবেচ্য পঞ্জিকাবর্ষের মুনাফা থেকে নগদ লভ্যাংশ দেওয়া যাবে। আগের পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো নগদ লভ্যাংশ বিতরণ করা যাবে না। নগদ জমা ও বিধিবদ্ধ জমায় ঘাটতির কারণে আরোপিত দ-সুদ ও জরিমানা অনাদায়ি থাকলে লভ্যাংশ দেওয়া যাবে না। ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ও বিনিয়োগের হার মোট ঋণ ও বিনিয়োগের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের বেশি হলে লভ্যাংশ দিতে পারবে না। ঋণ, বিনিয়োগ ও অন্যান্য সম্পদের বিপরীতে কোনো প্রকার নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতি থাকলে লভ্যাংশ দেওয়া যাবে না। নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো প্রকার বিলম্ব সুবিধা গ্রহণ করলে এবং বিলম্ব সুবিধা বহাল থাকলে কোনো প্রকার লভ্যাংশ ঘোষণা করা যাবে না।
শর্ত পূরণ করে যারা লভ্যাংশ দিত তারা কত লভ্যাংশ দিতে পারবে, তা-ও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে, লভ্যাংশের পরিমাণ ‘ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও’ দ্বারা নির্ধারিত হবে। ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও হবে ব্যাংকের ঘোষিত লভ্যাংশের পরিমাণ ও ব্যাংকের কর–পরবর্তী মুনাফার অনুপাত অনুযায়ী। তবে ঘোষিত লভ্যাংশের পরিমাণ কোনোভাবেই পরিশোধিত মূলধনের ৩০ শতাংশের বেশি হবে না।
যেসব ব্যাংক নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর পর ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে আড়াই শতাংশ ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফারসহ ন্যূনতম ১৫ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণ করতে পারবে সেগুলো তাদের সামর্থ্য অনুসারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ দিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশের বেশি হবে না।
যেসব ব্যাংক নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর পর ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে আড়াই শতাংশ ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফারসহ ন্যূনতম সাড়ে ১২ শতাংশের অধিক কিন্তু ১৫ শতাংশের কম মূলধন সংরক্ষণ করতে সক্ষম সেসব ব্যাংক তাদের সামর্থ্য অনুসারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ দিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশের অধিক হবে না এবং লভ্যাংশ বিতরণ-পরবর্তী মূলধন পর্যাপ্ততার হার (ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে সংরক্ষিত মূলধনের হার) কোনোভাবেই সাড়ে ১২ শতাংশের নিচে নামতে পারবে না।
নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর পর যেসব ব্যাংকের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে সংরক্ষিত মূলধনের হার সাড়ে ১২ শতাংশের কম তবে ন্যূনতম রক্ষিতব্য মূলধন (১০০%)-এর বেশি হবে সেসব ব্যাংক তাদের সামর্থ্য অনুসারে কেবল স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারবে।
এই নীতিমালা অনুযায়ী লভ্যাংশ প্রদানকারী ব্যাংকগুলোকে লভ্যাংশ ঘোষণার সাত দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
নতুন নীতিমালার ফলে ভালো অবস্থানে আছে এমন ১০-১২টি ব্যাংক ভালো পরিমাণে লভ্যাংশ দিতে পারবে। ঘোষিত লভ্যাংশের পরিমাণ কোনোভাবেই পরিশোধিত মূলধনের ৩০ শতাংশের বেশি হবে না
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
বেসরকারি ব্যাংকগুলো প্রতিটি হিসাব বছরের শেষে শেয়ারধারীদের নগদ ও স্টক বা বোনাস লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। কিন্তু এবারে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছরের আর্থিক হিসাবের ভিত্তিতে কোন ব্যাংক লভ্যাংশ দিতে পারবে এবং কোন ব্যাংক পারবে না, তা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। পাশাপাশি যেসব ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি মজবুত আছে তারা কী পরিমাণ লভ্যাংশ দিতে পারবে, তারও নীতিমালা করে দেওয়া হয়েছে। এভাবে ব্যাংকগুলোর শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ বিতরণে কড়াকড়ি আরোপ করে নতুন নীতিমালা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, এত দিন দেখা গেছে যে ব্যাংক প্রকৃতপক্ষে লোকসান করেছে, এরপরও বড় অঙ্কের মুনাফা নিয়ে গেছেন পরিচালক ও অন্য শেয়ারধারীরা। মুনাফার বিপরীতে সরকারকেও কর পরিশোধ করেছেন। ফলে ব্যাংকগুলোর আর্থিক পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়েছে। নতুন নিয়ম জারির ফলে প্রকৃতপক্ষে ভালো অবস্থানে আছে এমন ১০-১২টি ব্যাংক ভালো পরিমাণ লভ্যাংশ দিতে পারবে। অন্যদিকে সবার আগে বাদ পড়বে যেসব ব্যাংক এস আলমের নিয়ন্ত্রণে ছিল সেগুলো।
নতুন এ নীতিমালা চলতি ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের লভ্যাংশ ঘোষণার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর জন্য প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ ২০২৬ সালে যে লভ্যাংশ দেওয়া হবে সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। তবে নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণে ব্যর্থ যেসব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিলম্ব সুবিধা নিয়েছে, তারা ২০২৪ সালের জন্য চলতি বছরে কোনো লভ্যাংশ দিতে পারবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঘটায় সামগ্রিকভাবে ব্যাংকিং খাতে চাপ সৃষ্ট হয়েছে। তা মোকাবিলা করে ব্যাংকগুলো যাতে দেশের অর্থনীতিতে যথার্থ অবদান রাখতে পারে সে জন্য লভ্যাংশ বিতরণের নীতিমালা করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্যে হলো, ব্যাংকগুলোর মুনাফা যথাসম্ভব অবণ্টিত রেখে মূলধন কাঠামো অধিকতর শক্তিশালী ও সুসংহত করার মাধ্যমে পর্যাপ্ত তারল্য বজায় রাখা। বর্তমানে দেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি, আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা, ব্যাংকগুলোর আর্থিক সক্ষমতা এবং ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের রিটার্নের বিষয়টি সামগ্রিকভাবে বিবেচনা করা হয়েছে। শেয়ারের বিপরীতে লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালা মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। তাদের ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা মেনে চলতে বলা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে নতুন করে কিছু শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, কেবল বিবেচ্য পঞ্জিকাবর্ষের মুনাফা থেকে নগদ লভ্যাংশ দেওয়া যাবে। আগের পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো নগদ লভ্যাংশ বিতরণ করা যাবে না। নগদ জমা ও বিধিবদ্ধ জমায় ঘাটতির কারণে আরোপিত দ-সুদ ও জরিমানা অনাদায়ি থাকলে লভ্যাংশ দেওয়া যাবে না। ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ও বিনিয়োগের হার মোট ঋণ ও বিনিয়োগের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের বেশি হলে লভ্যাংশ দিতে পারবে না। ঋণ, বিনিয়োগ ও অন্যান্য সম্পদের বিপরীতে কোনো প্রকার নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতি থাকলে লভ্যাংশ দেওয়া যাবে না। নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো প্রকার বিলম্ব সুবিধা গ্রহণ করলে এবং বিলম্ব সুবিধা বহাল থাকলে কোনো প্রকার লভ্যাংশ ঘোষণা করা যাবে না।
শর্ত পূরণ করে যারা লভ্যাংশ দিত তারা কত লভ্যাংশ দিতে পারবে, তা-ও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে, লভ্যাংশের পরিমাণ ‘ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও’ দ্বারা নির্ধারিত হবে। ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও হবে ব্যাংকের ঘোষিত লভ্যাংশের পরিমাণ ও ব্যাংকের কর–পরবর্তী মুনাফার অনুপাত অনুযায়ী। তবে ঘোষিত লভ্যাংশের পরিমাণ কোনোভাবেই পরিশোধিত মূলধনের ৩০ শতাংশের বেশি হবে না।
যেসব ব্যাংক নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর পর ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে আড়াই শতাংশ ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফারসহ ন্যূনতম ১৫ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণ করতে পারবে সেগুলো তাদের সামর্থ্য অনুসারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ দিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশের বেশি হবে না।
যেসব ব্যাংক নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর পর ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে আড়াই শতাংশ ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফারসহ ন্যূনতম সাড়ে ১২ শতাংশের অধিক কিন্তু ১৫ শতাংশের কম মূলধন সংরক্ষণ করতে সক্ষম সেসব ব্যাংক তাদের সামর্থ্য অনুসারে নগদ ও স্টক লভ্যাংশ দিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ডিভিডেন্ড পে আউট রেশিও সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশের অধিক হবে না এবং লভ্যাংশ বিতরণ-পরবর্তী মূলধন পর্যাপ্ততার হার (ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে সংরক্ষিত মূলধনের হার) কোনোভাবেই সাড়ে ১২ শতাংশের নিচে নামতে পারবে না।
নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয় মেটানোর পর যেসব ব্যাংকের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে সংরক্ষিত মূলধনের হার সাড়ে ১২ শতাংশের কম তবে ন্যূনতম রক্ষিতব্য মূলধন (১০০%)-এর বেশি হবে সেসব ব্যাংক তাদের সামর্থ্য অনুসারে কেবল স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারবে।
এই নীতিমালা অনুযায়ী লভ্যাংশ প্রদানকারী ব্যাংকগুলোকে লভ্যাংশ ঘোষণার সাত দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।