বিদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে স্টার্টআপ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। স্টার্টআপ কোম্পানি বিদেশে শুধু একটি কোম্পানি গঠন করতে পারে এবং এ জন্য ১০ হাজার মার্কিন ডলার বা সমতুল্য বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশে পাঠাতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে। বিদেশি অর্থ পাঠানোর অনুমতি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৪৭-এর অধীন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নিবাসী প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে ব্যাংকে আবেদন করে বিদেশে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার জন্য রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিপত্র অনুযায়ী, ব্যক্তি পর্যায়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের একই পদ্ধতিতে বিদেশে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের উদ্ভাবনী ধারণা থাকতে হবে, যা বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণসহ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও আয় নিয়ে আসার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলছে, ছোট আকারের বিনিয়োগের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংক নিবাসী কোম্পানিগুলোকে তাদের নিজস্ব শেয়ার ও সিকিউরিটিজের সঙ্গে বিদেশি কোম্পানির শেয়ার সোয়াপের মাধ্যমে বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছে। এ পদ্ধতিতে বিদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নগদ অর্থের প্রয়োজন হবে না। এ পদ্ধতিতে বিদেশে বিনিয়োগ প্রস্তাব বিবেচনার ক্ষেত্রে শেয়ার ও সিকিউরিটিজের সোয়াপ অনুপাত বিশ্বব্যাপী উত্তম চর্চার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মূলধনি হিসাবের লেনদেন উন্মুক্ত করার প্রথম পদক্ষেপ।’
ব্যবসায়িক সূত্রগুলো বলছে, নতুন বিধিব্যবস্থা বিদেশে স্থাপিত কোম্পানির মাধ্যমে দেশে প্রত্যক্ষ বিনিয়োগপ্রবাহ বৃদ্ধি পাবে। নতুন বিধি দেশে বিনিয়োগপ্রবাহ বৃদ্ধি করবে, যা বিদেশে বিনিয়োগ বাবদ প্রেরিত অর্থের তুলনায় বেশি হবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
বিদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে স্টার্টআপ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। স্টার্টআপ কোম্পানি বিদেশে শুধু একটি কোম্পানি গঠন করতে পারে এবং এ জন্য ১০ হাজার মার্কিন ডলার বা সমতুল্য বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশে পাঠাতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে। বিদেশি অর্থ পাঠানোর অনুমতি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৪৭-এর অধীন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নিবাসী প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে ব্যাংকে আবেদন করে বিদেশে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার জন্য রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিপত্র অনুযায়ী, ব্যক্তি পর্যায়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের একই পদ্ধতিতে বিদেশে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের উদ্ভাবনী ধারণা থাকতে হবে, যা বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণসহ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও আয় নিয়ে আসার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলছে, ছোট আকারের বিনিয়োগের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংক নিবাসী কোম্পানিগুলোকে তাদের নিজস্ব শেয়ার ও সিকিউরিটিজের সঙ্গে বিদেশি কোম্পানির শেয়ার সোয়াপের মাধ্যমে বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছে। এ পদ্ধতিতে বিদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নগদ অর্থের প্রয়োজন হবে না। এ পদ্ধতিতে বিদেশে বিনিয়োগ প্রস্তাব বিবেচনার ক্ষেত্রে শেয়ার ও সিকিউরিটিজের সোয়াপ অনুপাত বিশ্বব্যাপী উত্তম চর্চার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মূলধনি হিসাবের লেনদেন উন্মুক্ত করার প্রথম পদক্ষেপ।’
ব্যবসায়িক সূত্রগুলো বলছে, নতুন বিধিব্যবস্থা বিদেশে স্থাপিত কোম্পানির মাধ্যমে দেশে প্রত্যক্ষ বিনিয়োগপ্রবাহ বৃদ্ধি পাবে। নতুন বিধি দেশে বিনিয়োগপ্রবাহ বৃদ্ধি করবে, যা বিদেশে বিনিয়োগ বাবদ প্রেরিত অর্থের তুলনায় বেশি হবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন।