দুই দিনের ব্যবধানে প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের বেড়েছে ১ হাজার ৪৫৮ টাকা
ঈদের আগে আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম; সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) স্বর্ণের ভরি ১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭২ টাকায় উঠেছে। এই দর বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। দুই দিন আগে ২৬ মার্চ (বুধবার) এই মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা বাড়ানোর পর অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ভরি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৯ টাকায় ওঠে। শুক্রবার ভরিতে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা বাড়ানোর পর ফের সর্বোচ্চ উচ্চতায় উঠেছে স্বর্ণের দর। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হয়েছে।
চড়তে চড়তে গত ২১ ফেব্রুয়ারি ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের ভরি ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫২৫ টাকায় উঠেছিল। পরে অবশ্য কয়েক দফায় কমে ভরি দেড় লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছিল। এদিকে বিশ্ববাজারেও স্বর্ণের দাম অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। প্রতি আউন্স (৩১.১০৩৪৭৬৮ গ্রাম) ৩ হাজার ১০০ ডলারের দিকে ছুটছে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারেও স্বর্ণের দর বাড়িয়ে চলেছে। গত ১৬ মার্চ ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়ানো হয়েছিল; ভরি ওঠেছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৭৫ টাকায়। ১৭ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছিল ওই দর। তার আগে তিন দফায় ৬ হাজার ১৮২ টাকা কমানোর পর গত ৪ মার্চ এক দিনেই ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দর ভরিতে ৩ হাজার ৫৫৮ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল বাজুস। ৫ মার্চ থেকে ওই দর কার্যকর হয়। তিন দিনের ব্যবধানে ৮ মার্চ প্রতিভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৩৮ টাকা কমানো হয়। ৯ মার্চ থেকে ওই দর কার্যকর হয়। ভরি নেমেছিল ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৬২ টাকায়। ১ মার্চ ২ হাজার ৬২৪ টাকা কমানোয় ভরি দেড় লাখ টাকার নিচে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৪৩ টাকায় নেমেছিল।
বিশ্ব বাজারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছিল। রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়েছিল। টানা আট দফায় প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম বেড়েছিল ১৬ হাজার ২৩৬ টাকা। এর পর ছয় দিনের ব্যবধানে তিন দফায় ৬ হাজার ১৮২ টাকা কমে সেই স্বর্ণের ভরি দেড় লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছিল।
বাজুসের নতুন ঘোষণা অনুযায়ী,শনিবার থেকে দেশের বাজারে এক গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণ কিনতে ১৩ হাজার ৫৩৫ টাকা লেগেছে। ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রামে এক ভরি হিসাবে প্রতিভরিতে খরচ হচ্ছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭২ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণ কিনতে গুণতে হচ্ছে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬৯৯ টাকা। ১৮ ক্যারেটে ১ লাখ ২৯ হাজার ১৬৭ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ৬ হাজার ৫৩৯ টাকায়।
শুক্রবার পর্যন্ত এক গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণ কিনতে ১৩ হাজার ৩৮৩ টাকা লেগেছে। প্রতিভরি কিনতে লেগেছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণ কিনতে লেগেছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৬ টাকা। ১৮ ক্যারেটে লেগেছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৭০৯ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৩০৩ টাকায়।
হিসাব বলছে, দুই দিনের ব্যবধানে প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের বেড়েছে ১ হাজার ৪৫৮ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরির দাম বেড়েছে ১ হাজার ২৩৬ টাকা।
গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমানো হয়েছিল। ২৩ ডিসেম্বর কমানো হয় ১ হাজার ২৪৮ টাকা। ১৯ ডিসেম্বর ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়ানো হয়েছিল; ১৫ ডিসেম্বর ১ হাজার ৭৭৩ টাকা কমানো হয়েছিল। ১২ ডিসেম্বর বাড়ানো হয় ১ হাজার ৮৭৮ টাকা। এভাবে উঠানামার মধ্যে দিয়েই শেষ হয়েছিল ২০২৪ সাল। গত বছরে মূল্যবান এই ধাতুর দর ৩৫ বার বেড়েছিল, কমেছিল ২৭ বার। তবে নতুন বছরের শুরুতে স্বর্ণের দাম টানা বাড়ছিল। প্রথম বাড়ে ১৫ জানুয়ারি, এরপর টানা আট দফা বাড়ে। এরমধ্যে ২০২৫ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে বেড়েছিল তিন বার। আর ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত বাড়ে পাঁচ বার।
এর পর বিশ্ব বাজারের সঙ্গে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দর নিম্মমূখী হয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২২ ক্যারেটের দাম কমে ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা। ২৭ ফেব্রুয়ারি ভরিতে ২ হাজার ৪০৩ টাকা কমানো হয়। চলতি মার্চ মাসে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম দুই দফা কমেছে। বেড়েছে পাঁচ বার।
শুক্রবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাজুস।
বিশ্ব বাজারেও স্বর্ণের দাম বেড়েই চলেছে, রেকর্ডের পর রেকর্ড হচ্ছে। শুক্রবার রাত ৯টায় বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ২২ ডলার ২০ সেন্ট বা দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৭২ ডলার ১১ সেন্টে উঠেছে। এর আগে কখনই আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দর এত উচ্চতায় উঠেনি। গত ২৬ মার্চ রাতে বাজুস যখন দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় তখন বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর ছিল ৩ হাজার ২৭ ডলার ৪৭ সেন্ট।
দুই দিনের ব্যবধানে প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের বেড়েছে ১ হাজার ৪৫৮ টাকা
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
ঈদের আগে আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম; সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) স্বর্ণের ভরি ১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭২ টাকায় উঠেছে। এই দর বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। দুই দিন আগে ২৬ মার্চ (বুধবার) এই মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা বাড়ানোর পর অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ভরি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৯ টাকায় ওঠে। শুক্রবার ভরিতে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা বাড়ানোর পর ফের সর্বোচ্চ উচ্চতায় উঠেছে স্বর্ণের দর। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হয়েছে।
চড়তে চড়তে গত ২১ ফেব্রুয়ারি ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের ভরি ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫২৫ টাকায় উঠেছিল। পরে অবশ্য কয়েক দফায় কমে ভরি দেড় লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছিল। এদিকে বিশ্ববাজারেও স্বর্ণের দাম অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। প্রতি আউন্স (৩১.১০৩৪৭৬৮ গ্রাম) ৩ হাজার ১০০ ডলারের দিকে ছুটছে। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারেও স্বর্ণের দর বাড়িয়ে চলেছে। গত ১৬ মার্চ ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়ানো হয়েছিল; ভরি ওঠেছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৪৭৫ টাকায়। ১৭ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছিল ওই দর। তার আগে তিন দফায় ৬ হাজার ১৮২ টাকা কমানোর পর গত ৪ মার্চ এক দিনেই ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দর ভরিতে ৩ হাজার ৫৫৮ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল বাজুস। ৫ মার্চ থেকে ওই দর কার্যকর হয়। তিন দিনের ব্যবধানে ৮ মার্চ প্রতিভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৩৮ টাকা কমানো হয়। ৯ মার্চ থেকে ওই দর কার্যকর হয়। ভরি নেমেছিল ১ লাখ ৫০ হাজার ৮৬২ টাকায়। ১ মার্চ ২ হাজার ৬২৪ টাকা কমানোয় ভরি দেড় লাখ টাকার নিচে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৪৩ টাকায় নেমেছিল।
বিশ্ব বাজারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছিল। রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়েছিল। টানা আট দফায় প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম বেড়েছিল ১৬ হাজার ২৩৬ টাকা। এর পর ছয় দিনের ব্যবধানে তিন দফায় ৬ হাজার ১৮২ টাকা কমে সেই স্বর্ণের ভরি দেড় লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছিল।
বাজুসের নতুন ঘোষণা অনুযায়ী,শনিবার থেকে দেশের বাজারে এক গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণ কিনতে ১৩ হাজার ৫৩৫ টাকা লেগেছে। ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রামে এক ভরি হিসাবে প্রতিভরিতে খরচ হচ্ছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭২ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণ কিনতে গুণতে হচ্ছে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬৯৯ টাকা। ১৮ ক্যারেটে ১ লাখ ২৯ হাজার ১৬৭ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ৬ হাজার ৫৩৯ টাকায়।
শুক্রবার পর্যন্ত এক গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণ কিনতে ১৩ হাজার ৩৮৩ টাকা লেগেছে। প্রতিভরি কিনতে লেগেছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৯ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণ কিনতে লেগেছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৬ টাকা। ১৮ ক্যারেটে লেগেছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৭০৯ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৩০৩ টাকায়।
হিসাব বলছে, দুই দিনের ব্যবধানে প্রতিভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা। ২১ ক্যারেটের দাম বেড়েছে ১ হাজার ৭০৩ টাকা। ১৮ ক্যারেটের বেড়েছে ১ হাজার ৪৫৮ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরির দাম বেড়েছে ১ হাজার ২৩৬ টাকা।
গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা কমানো হয়েছিল। ২৩ ডিসেম্বর কমানো হয় ১ হাজার ২৪৮ টাকা। ১৯ ডিসেম্বর ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়ানো হয়েছিল; ১৫ ডিসেম্বর ১ হাজার ৭৭৩ টাকা কমানো হয়েছিল। ১২ ডিসেম্বর বাড়ানো হয় ১ হাজার ৮৭৮ টাকা। এভাবে উঠানামার মধ্যে দিয়েই শেষ হয়েছিল ২০২৪ সাল। গত বছরে মূল্যবান এই ধাতুর দর ৩৫ বার বেড়েছিল, কমেছিল ২৭ বার। তবে নতুন বছরের শুরুতে স্বর্ণের দাম টানা বাড়ছিল। প্রথম বাড়ে ১৫ জানুয়ারি, এরপর টানা আট দফা বাড়ে। এরমধ্যে ২০২৫ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে বেড়েছিল তিন বার। আর ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত বাড়ে পাঁচ বার।
এর পর বিশ্ব বাজারের সঙ্গে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দর নিম্মমূখী হয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২২ ক্যারেটের দাম কমে ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা। ২৭ ফেব্রুয়ারি ভরিতে ২ হাজার ৪০৩ টাকা কমানো হয়। চলতি মার্চ মাসে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম দুই দফা কমেছে। বেড়েছে পাঁচ বার।
শুক্রবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাজুস।
বিশ্ব বাজারেও স্বর্ণের দাম বেড়েই চলেছে, রেকর্ডের পর রেকর্ড হচ্ছে। শুক্রবার রাত ৯টায় বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ২২ ডলার ২০ সেন্ট বা দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৭২ ডলার ১১ সেন্টে উঠেছে। এর আগে কখনই আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দর এত উচ্চতায় উঠেনি। গত ২৬ মার্চ রাতে বাজুস যখন দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় তখন বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর ছিল ৩ হাজার ২৭ ডলার ৪৭ সেন্ট।