শেয়ার বিক্রির চাপ কমায় ঈদের আগে শেষ তিন কার্যদিবস শেয়ারবাজারে টানা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলেছে। এতে গত সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ইউনিটের দাম বেড়েছে। ফলে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। তবে কমেছে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণ।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯৩টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬১টির। আর ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪৯ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে।
অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ায় সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা বা দশমিক ৩৫ শতাংশ।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে মূল্যসূচকও বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ১৭ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ২৩ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৬ শতাংশ। ইসলামি শরিয়াহভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ১০ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৭ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৬২ শতাংশ। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ২৬ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১৩ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৭২ শতাংশ।
সবকটি মূল্যসূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনের গতি কমেছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৪৭৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৭০ কোটি ৯ লাখ টাকা বা ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ১০ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শাহিনপুকুর সিরামিক।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ২০ বছর মেয়াদি টিবি (ট্রেজারি বন্ড) ০৭৪৪ বন্ড, বিচ হ্যাচারি, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, লাভেলো আইসক্রিম, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ এবং বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। সমাপ্ত সপ্তাহে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৭০ পয়সা বা ১৮ দশমিক ৪২ শতাংশ বেড়েছে। দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে ৫০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৭১শতাংশ। আর ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে এক্সিম ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইস্টার্ন ল্যাবরেটরিজ ব্যালেন্ডার্স, শ্যামপুর সুগার মিল, মাইডাস ফাইন্যান্স, ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, প্রোগ্রেস লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সিভাও পেট্রোকেমিক্যাল।
গত সপ্তাহে ডিএসই) সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ১২.১২ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির দর ছিল ৬ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৮০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ৮০ পয়সা বা ১২.১২ শতাংশ।
সাপ্তাহিক দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইউসিবি ব্যাংক। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির দর ছিল ১২ টাকা ১০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১১ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ১ টাকা ১০ পয়সা বা ৯.০৯ শতাংশ।
পতনের তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে ৭.৫২ শতাংশ দর কমে স্থান নিয়েছে ইন্দো-বাংলা ফার্মা। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির দর ছিল ১৩ টাকা ৩০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৩০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ১ টাকা বা ৭.৫২ শতাংশ।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ৭.২১ শতাংশ, বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিকসের ৬.৪০ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ৬.৪০ শতাংশ, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের ৬.৩৫ শতাংশ, আরএসআরএম স্টিলের ৬.২৫ শতাংশ, বিডি বিল্ডিং সিস্টেমসের ৬.১৫ শতাংশ এবং উসমানিয়া গ্লাসের ৫.৫৯ শতাংশ।
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
শেয়ার বিক্রির চাপ কমায় ঈদের আগে শেষ তিন কার্যদিবস শেয়ারবাজারে টানা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলেছে। এতে গত সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ইউনিটের দাম বেড়েছে। ফলে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। তবে কমেছে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণ।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯৩টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬১টির। আর ৪২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪৯ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে।
অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ায় সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ২ হাজার ৩৪৯ কোটি টাকা বা দশমিক ৩৫ শতাংশ।
বাজার মূলধন বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে মূল্যসূচকও বেড়েছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ১৭ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ২৩ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৬ শতাংশ। ইসলামি শরিয়াহভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ১০ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বা দশমিক ৮৭ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ৭ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৬২ শতাংশ। আর বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক গত সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ২৬ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪২ শতাংশ। আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১৩ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৭২ শতাংশ।
সবকটি মূল্যসূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনের গতি কমেছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪০৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৪৭৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৭০ কোটি ৯ লাখ টাকা বা ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ১০ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শাহিনপুকুর সিরামিক।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ২০ বছর মেয়াদি টিবি (ট্রেজারি বন্ড) ০৭৪৪ বন্ড, বিচ হ্যাচারি, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, লাভেলো আইসক্রিম, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ এবং বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। সমাপ্ত সপ্তাহে এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৭০ পয়সা বা ১৮ দশমিক ৪২ শতাংশ বেড়েছে। দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে ৫০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৭১শতাংশ। আর ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ায় তালিকার তৃতীয়স্থানে অবস্থান করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে এক্সিম ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইস্টার্ন ল্যাবরেটরিজ ব্যালেন্ডার্স, শ্যামপুর সুগার মিল, মাইডাস ফাইন্যান্স, ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, প্রোগ্রেস লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সিভাও পেট্রোকেমিক্যাল।
গত সপ্তাহে ডিএসই) সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ১২.১২ শতাংশ। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির দর ছিল ৬ টাকা ৬০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৮০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ৮০ পয়সা বা ১২.১২ শতাংশ।
সাপ্তাহিক দরপতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইউসিবি ব্যাংক। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির দর ছিল ১২ টাকা ১০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১১ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ১ টাকা ১০ পয়সা বা ৯.০৯ শতাংশ।
পতনের তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে ৭.৫২ শতাংশ দর কমে স্থান নিয়েছে ইন্দো-বাংলা ফার্মা। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির দর ছিল ১৩ টাকা ৩০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৩০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ১ টাকা বা ৭.৫২ শতাংশ।
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ৭.২১ শতাংশ, বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিকসের ৬.৪০ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ৬.৪০ শতাংশ, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের ৬.৩৫ শতাংশ, আরএসআরএম স্টিলের ৬.২৫ শতাংশ, বিডি বিল্ডিং সিস্টেমসের ৬.১৫ শতাংশ এবং উসমানিয়া গ্লাসের ৫.৫৯ শতাংশ।