দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন চলছেই। কোনোভাবেই এ পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। দিন যত যাচ্ছে এই পতনের পাল্লা আরও ভারি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল টানা ৯ম দিনের মতো মূল্যসূচক কমেছে পুঁজিবাজারে। প্রতিদিনই শেয়ারের দর হারিয়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি। লেনদেনের পরিমাণও ছিল নগন্য। টানা পতনে এরই মধ্যে ডিএসইএক্স সূচক ৫ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪৯ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে নেমে এসেছে। অন্যদিকে নির্বাচিত ৩০ কোম্পানির নিয়ে গঠিত মূল্যসূচক ডিএস৩০ কমেছে ২২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট এবং শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস ১৬ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমেছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ কোম্পানি শেয়ারের দর হারিয়েছে। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর হারিয়েছে ৩০০টি, অপরিবর্তিত ছিল ৪৬টি এবং দর বেড়েছে ৫২টির।
তবে ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। এই বাজারে বৃহস্পতিবার ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়। বৃহস্পতিবার বাজারটিতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩০০ কোটি ৪১ লাখ টাকা। আগের দিনের তুলনায় এই বাজারে লেনদেন বেড়েছে ৬৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বা প্রায় ২২ শতাংশ।।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। এদিন কোম্পানিটির ৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফাইন ফুডসের লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি টাকার। আর ১০ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি, লাভেলো আইসক্রিম, শাইনপুকুর সিরামিকস, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার, বিএসসি, ডরিন পাওয়ার এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মাঝে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। এদিন কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেড়েছে।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে- পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ, সোনালী পাওয়ার, এনআরবি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ড, ডরিন পাওয়ার এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মাঝে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। এদিন খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ২ টাকা বা ৯ দশমিক ৭০ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বিচ হ্যাচারির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে ফার ইস্ট ফাইন্যান্স। এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এস.আলম কোল্ড রোল্ড, জেমিনি সি ফুড, হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, ইসলামী ব্যাংক, খান ব্রাদার্স, সাইফ পাওয়ারটেক এবং মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন চলছেই। কোনোভাবেই এ পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। দিন যত যাচ্ছে এই পতনের পাল্লা আরও ভারি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল টানা ৯ম দিনের মতো মূল্যসূচক কমেছে পুঁজিবাজারে। প্রতিদিনই শেয়ারের দর হারিয়েছে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি। লেনদেনের পরিমাণও ছিল নগন্য। টানা পতনে এরই মধ্যে ডিএসইএক্স সূচক ৫ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪৯ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে নেমে এসেছে। অন্যদিকে নির্বাচিত ৩০ কোম্পানির নিয়ে গঠিত মূল্যসূচক ডিএস৩০ কমেছে ২২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট এবং শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস ১৬ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমেছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ কোম্পানি শেয়ারের দর হারিয়েছে। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর হারিয়েছে ৩০০টি, অপরিবর্তিত ছিল ৪৬টি এবং দর বেড়েছে ৫২টির।
তবে ডিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। এই বাজারে বৃহস্পতিবার ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়। বৃহস্পতিবার বাজারটিতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩০০ কোটি ৪১ লাখ টাকা। আগের দিনের তুলনায় এই বাজারে লেনদেন বেড়েছে ৬৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বা প্রায় ২২ শতাংশ।।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড। এদিন কোম্পানিটির ৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফাইন ফুডসের লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি টাকার। আর ১০ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি, লাভেলো আইসক্রিম, শাইনপুকুর সিরামিকস, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার, বিএসসি, ডরিন পাওয়ার এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মাঝে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। এদিন কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেড়েছে।
তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে- পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ, সোনালী পাওয়ার, এনআরবি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ড, ডরিন পাওয়ার এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানিগুলোর মাঝে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। এদিন খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ২ টাকা বা ৯ দশমিক ৭০ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বিচ হ্যাচারির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৮ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে ফার ইস্ট ফাইন্যান্স। এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এস.আলম কোল্ড রোল্ড, জেমিনি সি ফুড, হামি ইন্ডাস্ট্রিজ, ইসলামী ব্যাংক, খান ব্রাদার্স, সাইফ পাওয়ারটেক এবং মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।