বাংলাদেশের কাছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের বিষয়ে জানতে চেয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। রোববার ইতালির মিলানে এডিবির বার্ষিক সভায় তারা এ বিষয়ে ‘জিজ্ঞাসা করেছিল’ বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সভায় অর্থ উপদেষ্টার পাশাপাশি এডিবির দক্ষিণ, মধ্য ও পশ্চিম এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ইংমিং ইয়াংও উপস্থিত ছিলেন বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা বাজেট সহায়তার বিষয়ে তাদের যেটা দেওয়ার কথা ছিল, সেটা ছাড়ের কথা বলেছি। এ ক্ষেত্রে তারা আইএমএফের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছিল। আমরা তাদের বলেছি, তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততাটা চাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের ইডকল আছে, বিআইএফ আছে, আইএফসি আছে; তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি।”
অন্যান্য উন্নয়ন সংস্থার মত এডিবি বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকল্পে সহায়তার পাশাপাশি বাজেট সহায়তাও দিয়ে থাকে।
গত ডিসেম্বরেও বিশ্বব্যাংক ও এডিবি যৌথভাবে বাংলাদেশের জন্য ১১০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা অনুমোদন দেয়। এরমধ্যে এডিবির রয়েছে ৬০ কোটি ডলার।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “তারা (এডিবি) সামষ্টিক অর্থনীতির বিষয়ে জানতে চেয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। আশা করছি সমাধান হয়ে যাবে। তবে আইএমএফ বলছে, আমরা যে সামষ্টিক অর্থনীতিতে ভালো করছি, সেটার একটা চিঠি পেলে তারা আশ্বস্ত হত। আমরা বলেছি, সেটা দেব। তবে এখনি নয়, ধীরেসুস্থে।”
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “এডিবি আমাদের প্রকল্প সহায়তাসহ ব্যাংকিং খাত ও এনবিআরের যে সংস্কারগুলো আছে, সেগুলোতে সহায়তা করবে। আমাদের প্রকল্প সহায়তার চেয়ে বেশি প্রয়োজন বাজেট সহায়তা।”
এডিবি স্বল্প মেয়াদে কোনো সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, “বাজেট সাপোর্টের একটা বিষয়ে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। তাদের সফট ল্যান্ডিংয়ের উইন্ডো ধীরে ধীরে উন্মোচিত হচ্ছে। তবে আমরা এটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।”
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
বাংলাদেশের কাছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের বিষয়ে জানতে চেয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। রোববার ইতালির মিলানে এডিবির বার্ষিক সভায় তারা এ বিষয়ে ‘জিজ্ঞাসা করেছিল’ বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সভায় অর্থ উপদেষ্টার পাশাপাশি এডিবির দক্ষিণ, মধ্য ও পশ্চিম এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ইংমিং ইয়াংও উপস্থিত ছিলেন বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা বাজেট সহায়তার বিষয়ে তাদের যেটা দেওয়ার কথা ছিল, সেটা ছাড়ের কথা বলেছি। এ ক্ষেত্রে তারা আইএমএফের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছিল। আমরা তাদের বলেছি, তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তারা বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততাটা চাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের ইডকল আছে, বিআইএফ আছে, আইএফসি আছে; তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি।”
অন্যান্য উন্নয়ন সংস্থার মত এডিবি বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকল্পে সহায়তার পাশাপাশি বাজেট সহায়তাও দিয়ে থাকে।
গত ডিসেম্বরেও বিশ্বব্যাংক ও এডিবি যৌথভাবে বাংলাদেশের জন্য ১১০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা অনুমোদন দেয়। এরমধ্যে এডিবির রয়েছে ৬০ কোটি ডলার।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “তারা (এডিবি) সামষ্টিক অর্থনীতির বিষয়ে জানতে চেয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। আশা করছি সমাধান হয়ে যাবে। তবে আইএমএফ বলছে, আমরা যে সামষ্টিক অর্থনীতিতে ভালো করছি, সেটার একটা চিঠি পেলে তারা আশ্বস্ত হত। আমরা বলেছি, সেটা দেব। তবে এখনি নয়, ধীরেসুস্থে।”
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “এডিবি আমাদের প্রকল্প সহায়তাসহ ব্যাংকিং খাত ও এনবিআরের যে সংস্কারগুলো আছে, সেগুলোতে সহায়তা করবে। আমাদের প্রকল্প সহায়তার চেয়ে বেশি প্রয়োজন বাজেট সহায়তা।”
এডিবি স্বল্প মেয়াদে কোনো সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, “বাজেট সাপোর্টের একটা বিষয়ে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। তাদের সফট ল্যান্ডিংয়ের উইন্ডো ধীরে ধীরে উন্মোচিত হচ্ছে। তবে আমরা এটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।”