প্রায় আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন দেখেছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে বাজারে লেনদেন হয় ৫৮৪ কোটি টাকা, যা গত ২৫ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ। ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৬০৭ কোটি টাকা, সূচক ছিল ৫ হাজার ২৬৭ পয়েন্ট।
এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৬৪ পয়েন্টে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৯৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা, সূচক ছিল ৪ হাজার ৯৫৬ পয়েন্ট।
সকালে বাজার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখালেও দিনের শেষ দিকে কিছুটা সংশোধন হয়।
গত মার্চের শুরু থেকে বাজারে নেতিবাচক প্রবণতা দেখা দেয়। লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা থেকে কমে চারশ কোটির ঘরে চলে আসে। ১০ এপ্রিলের পর তা আরও নেমে তিনশ কোটির নিচে চলে যায়।
গত ২৯ এপ্রিল লেনদেন হয় মাত্র ২৯১ কোটি টাকা, যা পাঁচ মাসের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। তার আগের দিন মার্জিন নীতিমালা নিয়ে টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
এই ধাক্কায় বাজারে শেয়ার হাতবদল কমে যায়, সূচক পড়ে যায় পতনের ধারায়। মাঝেমধ্যে কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও তা টেকসই হয়নি।
এর ফলে শুধু স্বল্প ও মাঝারি আকারের কোম্পানি নয়, বহু জাতিক ও মৌলভিত্তির প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দামও পড়ে যায়।
সাধারণত লেনদেনে শীর্ষে থাকা ব্যাংক, ওষুধ ও রসায়ন এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতেও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনাবেচা কমিয়ে দেন।
তবে এসবের মধ্যেও বীমা, ব্যাংক, ওষুধ ও বস্ত্র খাতে কিছু বিনিয়োগকারী মুনাফা পান। তবে এদের সংখ্যা এতই কম যে তা বাজারের সামগ্রিক সূচকে প্রভাব ফেলতে পারেনি।
সোমবারের লেনদেনে সবচেয়ে বেশি মুনাফায় ছিলেন মিউচুয়াল ফান্ড ও বস্ত্র খাতের বিনিয়োগকারীরা।
ডিএসইর লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এদিন ৪০০ কোম্পানির মধ্যে ১৭৩টির দর বেড়েছে, ১৬৯টির কমেছে, আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৫৮টির।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয় ব্যাংক খাতে, যার পরিমাণ ৭৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা মোট লেনদেনের ১৮ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে লেনদেন হয় ৫০ কোটি ৮০ লাখ টাকা, আর জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে হয় প্রায় ৪০ কোটি টাকার লেনদেন।
দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল বসুন্ধরা পেপার মিল, বারাকা পাওয়ার ও এসইএমএল পিবিএসএল গ্রোথ ফান্ড। বিপরীতে দর হারিয়েছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরস ও এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
প্রায় আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন দেখেছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে বাজারে লেনদেন হয় ৫৮৪ কোটি টাকা, যা গত ২৫ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ। ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৬০৭ কোটি টাকা, সূচক ছিল ৫ হাজার ২৬৭ পয়েন্ট।
এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৬৪ পয়েন্টে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৯৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা, সূচক ছিল ৪ হাজার ৯৫৬ পয়েন্ট।
সকালে বাজার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখালেও দিনের শেষ দিকে কিছুটা সংশোধন হয়।
গত মার্চের শুরু থেকে বাজারে নেতিবাচক প্রবণতা দেখা দেয়। লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা থেকে কমে চারশ কোটির ঘরে চলে আসে। ১০ এপ্রিলের পর তা আরও নেমে তিনশ কোটির নিচে চলে যায়।
গত ২৯ এপ্রিল লেনদেন হয় মাত্র ২৯১ কোটি টাকা, যা পাঁচ মাসের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। তার আগের দিন মার্জিন নীতিমালা নিয়ে টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
এই ধাক্কায় বাজারে শেয়ার হাতবদল কমে যায়, সূচক পড়ে যায় পতনের ধারায়। মাঝেমধ্যে কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও তা টেকসই হয়নি।
এর ফলে শুধু স্বল্প ও মাঝারি আকারের কোম্পানি নয়, বহু জাতিক ও মৌলভিত্তির প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দামও পড়ে যায়।
সাধারণত লেনদেনে শীর্ষে থাকা ব্যাংক, ওষুধ ও রসায়ন এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতেও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনাবেচা কমিয়ে দেন।
তবে এসবের মধ্যেও বীমা, ব্যাংক, ওষুধ ও বস্ত্র খাতে কিছু বিনিয়োগকারী মুনাফা পান। তবে এদের সংখ্যা এতই কম যে তা বাজারের সামগ্রিক সূচকে প্রভাব ফেলতে পারেনি।
সোমবারের লেনদেনে সবচেয়ে বেশি মুনাফায় ছিলেন মিউচুয়াল ফান্ড ও বস্ত্র খাতের বিনিয়োগকারীরা।
ডিএসইর লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এদিন ৪০০ কোম্পানির মধ্যে ১৭৩টির দর বেড়েছে, ১৬৯টির কমেছে, আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৫৮টির।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয় ব্যাংক খাতে, যার পরিমাণ ৭৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা মোট লেনদেনের ১৮ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে লেনদেন হয় ৫০ কোটি ৮০ লাখ টাকা, আর জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে হয় প্রায় ৪০ কোটি টাকার লেনদেন।
দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল বসুন্ধরা পেপার মিল, বারাকা পাওয়ার ও এসইএমএল পিবিএসএল গ্রোথ ফান্ড। বিপরীতে দর হারিয়েছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরস ও এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন।