চট্টগ্রাম বন্দরের বে টার্মিনাল ২০৩০ সালে চালুর আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। বৃহস্পতিবার প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে তিনি জানান, প্রথম দুটি টার্মিনালে পিএসএ সিঙ্গাপুর ও ডিপি ওয়ার্ল্ড মোট ২ বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ করবে।
তিনি বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সরাসরি ২৫ হাজার ও পরোক্ষভাবে লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সরকারের অর্থায়নের পাশাপাশি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ও এডিবি এই প্রকল্পে কাজ করছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, বর্তমান বন্দরের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে বে টার্মিনাল চালু হলে বড় জাহাজ সরাসরি ইউরোপ-আমেরিকা যেতে পারবে, ফলে পরিবহন খরচ কমবে।
তিনি জানান, চারটি টার্মিনালের পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে তিনটি অনুমোদিত। মোট সক্ষমতা হবে প্রায় ৪.৫ মিলিয়ন টিইইউএস।
নিউমুরিং টার্মিনাল পরিদর্শনে বিডা চেয়ারম্যান বলেন, “বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির কেন্দ্র হবে চট্টগ্রাম। এই প্রকল্প চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলবে।”
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দরের বে টার্মিনাল ২০৩০ সালে চালুর আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। বৃহস্পতিবার প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে তিনি জানান, প্রথম দুটি টার্মিনালে পিএসএ সিঙ্গাপুর ও ডিপি ওয়ার্ল্ড মোট ২ বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ করবে।
তিনি বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সরাসরি ২৫ হাজার ও পরোক্ষভাবে লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সরকারের অর্থায়নের পাশাপাশি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ও এডিবি এই প্রকল্পে কাজ করছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, বর্তমান বন্দরের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে বে টার্মিনাল চালু হলে বড় জাহাজ সরাসরি ইউরোপ-আমেরিকা যেতে পারবে, ফলে পরিবহন খরচ কমবে।
তিনি জানান, চারটি টার্মিনালের পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে তিনটি অনুমোদিত। মোট সক্ষমতা হবে প্রায় ৪.৫ মিলিয়ন টিইইউএস।
নিউমুরিং টার্মিনাল পরিদর্শনে বিডা চেয়ারম্যান বলেন, “বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির কেন্দ্র হবে চট্টগ্রাম। এই প্রকল্প চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলবে।”