গাজীপুরের তাসনিয়া ফেব্রিকস লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে। কারখানাটির প্রশাসনিক ভবন ১১০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছে ১০৭। যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে ৮ মে এই পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। একই দিন তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা ভবনও পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এই স্থাপনার প্রাপ্ত নম্বর ১০৬।
এত দিন গাজীপুরের এসএম সোর্সিং বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা ছিল। এখন সেই স্থান দখল করে নিয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। তাদেরই আরেকটি স্থাপনা (তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা) এমএস সোর্সিংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানা।
বিজিএমইএ গতকাল মঙ্গলবার দুটি তৈরি পোশাক কারখানার তিনটি স্থাপনার পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়ার তথ্য জানায়। সনদ পাওয়া অন্য কারখানাটি হচ্ছে মির্জাপুরের কমফিট গোল্ডেন লিফ। সেটির প্রাপ্ত নম্বর ৮০।
ভবন নির্মাণ শেষ হলে লিড সনদের জন্য আবেদন করতে হয়। এমনকি পুরোনো ভবন সংস্কার করেও সনদের জন্য আবেদন করা যায়। এ সনদ পাওয়ার ৯টি শর্ত পরিপালনে মোট নম্বর হলো ১১০। এর মধ্যে কোনো কারখানা ৮০ নম্বরের বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০ থেকে ৭৯ নম্বর পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর পেলে ‘লিড সিলভার’ এবং ৪০ থেকে ৪৯ নম্বর পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ মেলে।
বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতে বর্তমানে লিড সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব কারখানা ২৪৩টি। তার মধ্যে ১০১টি লিড প্লাটিনাম, ১২৮টি গোল্ড, ১০টি সিলভার এবং ৪টি কারখানা সার্টিফায়েড সনদ পেয়েছে।
বিজিএমইএ জানায়, বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার ৯টিই এখন বাংলাদেশে। সেগুলো হচ্ছে, তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন, এসএম সোর্সিং ও তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা ভবন, গ্রিন টেক্সটাইল, নিট এশিয়া ও ইন্টিগ্রা ড্রেসেস, রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস। একটি প্রতিষ্ঠান তাদের পরিচয় গোপন রেখেছে।
বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ইউএসজিবিসি। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউএসজিবিসি যে সনদ দেয়, সেটির নাম ‘লিড’। লিডের পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন।
এ সনদ পেতে প্রতিটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে স্থাপনা নির্মাণের কাজ করা থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বোচ্চ মান রক্ষা করতে হয়।
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
গাজীপুরের তাসনিয়া ফেব্রিকস লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে। কারখানাটির প্রশাসনিক ভবন ১১০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছে ১০৭। যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে ৮ মে এই পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। একই দিন তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা ভবনও পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এই স্থাপনার প্রাপ্ত নম্বর ১০৬।
এত দিন গাজীপুরের এসএম সোর্সিং বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা ছিল। এখন সেই স্থান দখল করে নিয়েছে তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন। তাদেরই আরেকটি স্থাপনা (তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা) এমএস সোর্সিংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানা।
বিজিএমইএ গতকাল মঙ্গলবার দুটি তৈরি পোশাক কারখানার তিনটি স্থাপনার পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়ার তথ্য জানায়। সনদ পাওয়া অন্য কারখানাটি হচ্ছে মির্জাপুরের কমফিট গোল্ডেন লিফ। সেটির প্রাপ্ত নম্বর ৮০।
ভবন নির্মাণ শেষ হলে লিড সনদের জন্য আবেদন করতে হয়। এমনকি পুরোনো ভবন সংস্কার করেও সনদের জন্য আবেদন করা যায়। এ সনদ পাওয়ার ৯টি শর্ত পরিপালনে মোট নম্বর হলো ১১০। এর মধ্যে কোনো কারখানা ৮০ নম্বরের বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০ থেকে ৭৯ নম্বর পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর পেলে ‘লিড সিলভার’ এবং ৪০ থেকে ৪৯ নম্বর পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ মেলে।
বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতে বর্তমানে লিড সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব কারখানা ২৪৩টি। তার মধ্যে ১০১টি লিড প্লাটিনাম, ১২৮টি গোল্ড, ১০টি সিলভার এবং ৪টি কারখানা সার্টিফায়েড সনদ পেয়েছে।
বিজিএমইএ জানায়, বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার ৯টিই এখন বাংলাদেশে। সেগুলো হচ্ছে, তাসনিয়া ফেব্রিকসের প্রশাসনিক ভবন, এসএম সোর্সিং ও তাসনিয়া ফেব্রিকসের পোশাক কারখানা ভবন, গ্রিন টেক্সটাইল, নিট এশিয়া ও ইন্টিগ্রা ড্রেসেস, রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস। একটি প্রতিষ্ঠান তাদের পরিচয় গোপন রেখেছে।
বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ইউএসজিবিসি। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউএসজিবিসি যে সনদ দেয়, সেটির নাম ‘লিড’। লিডের পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন।
এ সনদ পেতে প্রতিটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে স্থাপনা নির্মাণের কাজ করা থেকে শুরু করে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বোচ্চ মান রক্ষা করতে হয়।