ঈদুল আজহার আগেই বাজারে আসছে নতুন নকশার টাকার নোট। ১ হাজার, ৫০ এবং ২০ টাকার এই নতুন নোটগুলোয় থাকছে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থাপনা, মসজিদ, মন্দির ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছবি। তবে থাকছে না কোনো ব্যক্তির ছবি।
শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।
রাজধানীর পিকেএসএফ ভবনে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, "তিনটি নতুন নোট আসছে খুব শিগগিরই, ঈদের আগেই পাবেন। এখানে কোনো ব্যক্তির ছবি থাকবে না। থাকবে আমাদের প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঐতিহাসিক ভবন এবং ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা—যেমন মসজিদ ও মন্দির।"
এর আগে চলতি বছরের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি ছাড়া নতুন নোট বাজারে আনার পরিকল্পনা রয়েছে, যা এপ্রিলের শেষ বা মে মাসের শুরুতে ছাড়া হতে পারে।
একই অনুষ্ঠানে দেশের বাইরে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়েও কথা বলেন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, "চুরি করা অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকা উচিত। এটা এখন শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নয়, আন্তর্জাতিক মহলেও চাপ তৈরি হয়েছে।"
গভর্নর জানান, ফাইনান্সিয়াল টাইমস, লন্ডন টাইমস এবং আলজাজিরার মতো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থ পাচার নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে। ব্রিটিশ এমপি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক এনজিওও এই বিষয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, "আমরা এখন একটিভলি বিষয়টি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলে তুলে ধরছি। দুবাই সফর করেছি, সামনে সিঙ্গাপুর ও লন্ডন সফরের পরিকল্পনা রয়েছে। একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজনের কথাও ভাবছি, যাতে বিষয়টি ভুলে না যাওয়া হয় এবং জনগণের অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হয়।"
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধুর ছবি ছাড়া সবশেষ টাকার নোট ছাপা হয়েছিল ২০০৯ সালে, যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন সালেহ উদ্দিন আহমেদ। বর্তমানে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
ঈদুল আজহার আগেই বাজারে আসছে নতুন নকশার টাকার নোট। ১ হাজার, ৫০ এবং ২০ টাকার এই নতুন নোটগুলোয় থাকছে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থাপনা, মসজিদ, মন্দির ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছবি। তবে থাকছে না কোনো ব্যক্তির ছবি।
শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।
রাজধানীর পিকেএসএফ ভবনে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, "তিনটি নতুন নোট আসছে খুব শিগগিরই, ঈদের আগেই পাবেন। এখানে কোনো ব্যক্তির ছবি থাকবে না। থাকবে আমাদের প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঐতিহাসিক ভবন এবং ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা—যেমন মসজিদ ও মন্দির।"
এর আগে চলতি বছরের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি ছাড়া নতুন নোট বাজারে আনার পরিকল্পনা রয়েছে, যা এপ্রিলের শেষ বা মে মাসের শুরুতে ছাড়া হতে পারে।
একই অনুষ্ঠানে দেশের বাইরে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়েও কথা বলেন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, "চুরি করা অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকা উচিত। এটা এখন শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নয়, আন্তর্জাতিক মহলেও চাপ তৈরি হয়েছে।"
গভর্নর জানান, ফাইনান্সিয়াল টাইমস, লন্ডন টাইমস এবং আলজাজিরার মতো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থ পাচার নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে। ব্রিটিশ এমপি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক এনজিওও এই বিষয়ে সক্রিয় হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, "আমরা এখন একটিভলি বিষয়টি আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলে তুলে ধরছি। দুবাই সফর করেছি, সামনে সিঙ্গাপুর ও লন্ডন সফরের পরিকল্পনা রয়েছে। একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজনের কথাও ভাবছি, যাতে বিষয়টি ভুলে না যাওয়া হয় এবং জনগণের অর্থ ফেরত আনা সম্ভব হয়।"
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধুর ছবি ছাড়া সবশেষ টাকার নোট ছাপা হয়েছিল ২০০৯ সালে, যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন সালেহ উদ্দিন আহমেদ। বর্তমানে তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।