অসন্তোষ নিয়ে পদত্যাগ করেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এখানে কাজ করার কোনো পরিস্থিতি ছিল না। তাই পদত্যাগ করেছি। আর এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।”
ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে মঙ্গলবার,(২৭ মে ২০২৫) ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন সেলিম আর এফ হোসেন।
পরিচালনা পর্ষদ তার পদত্যাগ গ্রহণ করেছে জানিয়ে ব্যাংকের এক বিবৃতিতে বলা হয়, নিয়ম অনুযায়ী এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন চেয়েছে পর্ষদ।
ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং হেড অব কর্পোরেট অ্যান্ড ইন্সটিটিউটশনাল ব্যাংকিং-এর প্রধান তারেক রেফাত উল্লাহ খানকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার চলতি দায়িত্ব দেওয়ার কথাও ওই বিবৃতিতে জানানো হয়।
২০১৫ সাল থেকে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন সেলিম আর এফ হোসেন। এমডি হিসাবে ২০২৬ সালের মার্চ পর্যন্ত মেয়াদ ছিল তার।
পদত্যাগের কথা জানিয়ে ব্যাংকটির কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, সব ভালো জিনিসেরই শেষ আছে। ব্র্যাক ব্যাংকে তার সময়ও ফুরাল। তাঁর ভাষায়, “আজই সম্ভবত ব্র্যাক ব্যাংকে আমার শেষ কর্মদিবস।
গত প্রায় দশ বছর ধরে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে পারা আমার জন্য একটি বড় সম্মানের বিষয় ছিল। আমরা একসঙ্গে একটি অসাধারণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছি, যা দেশের ব্যাংকিং খাতে এক অনুকরণীয় মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”
তিনি লিখেছেন, “আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, ব্র্যাক ব্যাংক ভবিষ্যতেও উন্নতি অব্যাহত রাখবে এবং দেশের অর্থনীতি ও সমাজে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনাদের প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে আগামী দিনে আরও সাফল্য ও অগ্রগতি কামনা করছি।”
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
অসন্তোষ নিয়ে পদত্যাগ করেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর এফ হোসেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এখানে কাজ করার কোনো পরিস্থিতি ছিল না। তাই পদত্যাগ করেছি। আর এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।”
ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে মঙ্গলবার,(২৭ মে ২০২৫) ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন সেলিম আর এফ হোসেন।
পরিচালনা পর্ষদ তার পদত্যাগ গ্রহণ করেছে জানিয়ে ব্যাংকের এক বিবৃতিতে বলা হয়, নিয়ম অনুযায়ী এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন চেয়েছে পর্ষদ।
ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং হেড অব কর্পোরেট অ্যান্ড ইন্সটিটিউটশনাল ব্যাংকিং-এর প্রধান তারেক রেফাত উল্লাহ খানকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার চলতি দায়িত্ব দেওয়ার কথাও ওই বিবৃতিতে জানানো হয়।
২০১৫ সাল থেকে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন সেলিম আর এফ হোসেন। এমডি হিসাবে ২০২৬ সালের মার্চ পর্যন্ত মেয়াদ ছিল তার।
পদত্যাগের কথা জানিয়ে ব্যাংকটির কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, সব ভালো জিনিসেরই শেষ আছে। ব্র্যাক ব্যাংকে তার সময়ও ফুরাল। তাঁর ভাষায়, “আজই সম্ভবত ব্র্যাক ব্যাংকে আমার শেষ কর্মদিবস।
গত প্রায় দশ বছর ধরে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে পারা আমার জন্য একটি বড় সম্মানের বিষয় ছিল। আমরা একসঙ্গে একটি অসাধারণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছি, যা দেশের ব্যাংকিং খাতে এক অনুকরণীয় মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”
তিনি লিখেছেন, “আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, ব্র্যাক ব্যাংক ভবিষ্যতেও উন্নতি অব্যাহত রাখবে এবং দেশের অর্থনীতি ও সমাজে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনাদের প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে আগামী দিনে আরও সাফল্য ও অগ্রগতি কামনা করছি।”