গতকাল বিএফআইইউর বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠান -সংগৃহীত
দেশের ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তবে এসব ডকুমেন্টেড করা সময় সাপেক্ষ। এখন সেই কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার,(২৭ মে ২০২৫) বিএফআইইউর বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এসব কথা জানান।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যৌথ তদন্ত দল কাজ করছে। প্রয়োজনে আরও দল করা হবে। তবে এসব অর্থ ফিরিয়ে আনতে পাঁচ-সাত বছর লেগে যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং বেড়েছে ৫৬ শতাংশ
ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানিসহ রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং (এসটিআর) বেড়েছে ৫৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের ১৫ মে পর্যন্ত সাড়ে ১০ মাসে ২৭ হাজার ১৩০টি। ২০২৩-২৪ অর্থবছর যেখানে বিএফআইইউতে এসটিআর হয়েছিল ১৭ হাজার ৩৪৫টি।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউর কর্মকর্তারা।
মূলত: জুলাই বিপ্লবের পর এ ধরনের রিপোর্টিং ব্যাপক বেড়েছে। ২০২২-২৩ এসটিআর ছিল ১৪ হাজার ১০৬টি। এর মানে গত অর্থবছর রিপোটিংয়ে বেড়েছিল ২৩ শতাংশ।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, বিএফআইইউ প্রধান এ এফ এম শাহীনুল ইসলাম, উপ-প্রধান কাওছার মতিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত অর্থবছর বিএফআইইউ ১১৪টি গোয়েন্দা প্রতিবেদন বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থায় পাঠিয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, নিয়ন্ত্রণক সংস্থা ও সরকারি অন্যান্য সংস্থার সাথে ১ হাজার ২২০টি তথ্য বিনিময় করেছে।
আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি। মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়ন প্রতিরোধ জোরদারের কারণে ব্যাসেল এএমএল ইনডেক্স-২০২৪ র্যাংকিংয়ে ১৩ ধাপ এগিয়ে ৪৬ নম্বর থেকে ৫৯ নম্বরে উন্নীত হয়েছে।
গতকাল বিএফআইইউর বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠান -সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
দেশের ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তবে এসব ডকুমেন্টেড করা সময় সাপেক্ষ। এখন সেই কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার,(২৭ মে ২০২৫) বিএফআইইউর বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এসব কথা জানান।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যৌথ তদন্ত দল কাজ করছে। প্রয়োজনে আরও দল করা হবে। তবে এসব অর্থ ফিরিয়ে আনতে পাঁচ-সাত বছর লেগে যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং বেড়েছে ৫৬ শতাংশ
ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানিসহ রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাগুলোর সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং (এসটিআর) বেড়েছে ৫৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের ১৫ মে পর্যন্ত সাড়ে ১০ মাসে ২৭ হাজার ১৩০টি। ২০২৩-২৪ অর্থবছর যেখানে বিএফআইইউতে এসটিআর হয়েছিল ১৭ হাজার ৩৪৫টি।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউর কর্মকর্তারা।
মূলত: জুলাই বিপ্লবের পর এ ধরনের রিপোর্টিং ব্যাপক বেড়েছে। ২০২২-২৩ এসটিআর ছিল ১৪ হাজার ১০৬টি। এর মানে গত অর্থবছর রিপোটিংয়ে বেড়েছিল ২৩ শতাংশ।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, বিএফআইইউ প্রধান এ এফ এম শাহীনুল ইসলাম, উপ-প্রধান কাওছার মতিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত অর্থবছর বিএফআইইউ ১১৪টি গোয়েন্দা প্রতিবেদন বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থায় পাঠিয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, নিয়ন্ত্রণক সংস্থা ও সরকারি অন্যান্য সংস্থার সাথে ১ হাজার ২২০টি তথ্য বিনিময় করেছে।
আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি। মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়ন প্রতিরোধ জোরদারের কারণে ব্যাসেল এএমএল ইনডেক্স-২০২৪ র্যাংকিংয়ে ১৩ ধাপ এগিয়ে ৪৬ নম্বর থেকে ৫৯ নম্বরে উন্নীত হয়েছে।