অধিকাংশ শেয়ারের দর পতনে নতুন করে আরও ৬২ পয়েন্ট হারিয়েছে দেশের বড় পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসইর মূল্যসূচক। আগের দিন সূচক ছিল ৪ হাজার ৬৭৮ পয়েন্ট।
বুধবার,(২৮ মে ২০২৫) প্রধান সূচকের সঙ্গে অন্য দুই সূচকেও পতন দেখা দেয়। লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমে হয় ২৬৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আগের দিন ছিল ২৭২ কোটি ৭৪ লাখ টাকার।
করোনা মহামারির প্রভাব সামাল দিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে ২০২৪ সালের প্রথমার্ধ পর্যন্ত সূচকের পতন ঠেকানোর চেষ্টা হয়। তবে লেনদেন খরায় ভুগতে থাকে পুঁজিবাজার, যা কাটিয়ে ওঠার একটি আভাস পাওয়া যায় গতবছর ৫ আগস্টে সরকার বদলের পর।
দ্রুত সূচক ও লেনদেন বাড়তে শুরু করে। মাস খানেক স্থায়ী হয়ে আবার ওঠা-নামায় চলে যায় গত নভেম্বরের শেষে। এভাবে শেয়ারে হাতবদলের পরিমাণ কমতে থাকলে প্রভাব পড়ে সূচকেও।
নিয়ন্ত্রক সংস্থায় নতুন নেতৃত্ব আসার পরও সূচক পতন অব্যাহত আছে। গত ৬ মে বড় পতনের পর, গত ১৪ মে লেনদেনও নেমে যায় তিনশ’ কোটি টাকার নিচে।
তারপর থেকে সূচক ও লেনদেনে কোনো সুখবর পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। পতনের কারণ খুঁজতে তদন্ত কমিটি হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি।
টানা ছয়দিন দর পতনের ধারাবাহিকতায় সবশেষ গত দিন শেষে সূচক আরও কমে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে। আগের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সূচকের অবস্থান ছিল সাড়ে ৫ বছর আগের স্থানে।
ডিএসই পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন মনে করেন, এরকম ক্রমাগত দর পতনের জন্য পুঁজি বাজারের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাহীনতাই অন্যতম কারণ।
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
অধিকাংশ শেয়ারের দর পতনে নতুন করে আরও ৬২ পয়েন্ট হারিয়েছে দেশের বড় পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসইর মূল্যসূচক। আগের দিন সূচক ছিল ৪ হাজার ৬৭৮ পয়েন্ট।
বুধবার,(২৮ মে ২০২৫) প্রধান সূচকের সঙ্গে অন্য দুই সূচকেও পতন দেখা দেয়। লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমে হয় ২৬৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আগের দিন ছিল ২৭২ কোটি ৭৪ লাখ টাকার।
করোনা মহামারির প্রভাব সামাল দিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে ২০২৪ সালের প্রথমার্ধ পর্যন্ত সূচকের পতন ঠেকানোর চেষ্টা হয়। তবে লেনদেন খরায় ভুগতে থাকে পুঁজিবাজার, যা কাটিয়ে ওঠার একটি আভাস পাওয়া যায় গতবছর ৫ আগস্টে সরকার বদলের পর।
দ্রুত সূচক ও লেনদেন বাড়তে শুরু করে। মাস খানেক স্থায়ী হয়ে আবার ওঠা-নামায় চলে যায় গত নভেম্বরের শেষে। এভাবে শেয়ারে হাতবদলের পরিমাণ কমতে থাকলে প্রভাব পড়ে সূচকেও।
নিয়ন্ত্রক সংস্থায় নতুন নেতৃত্ব আসার পরও সূচক পতন অব্যাহত আছে। গত ৬ মে বড় পতনের পর, গত ১৪ মে লেনদেনও নেমে যায় তিনশ’ কোটি টাকার নিচে।
তারপর থেকে সূচক ও লেনদেনে কোনো সুখবর পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। পতনের কারণ খুঁজতে তদন্ত কমিটি হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি।
টানা ছয়দিন দর পতনের ধারাবাহিকতায় সবশেষ গত দিন শেষে সূচক আরও কমে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে। আগের দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সূচকের অবস্থান ছিল সাড়ে ৫ বছর আগের স্থানে।
ডিএসই পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন মনে করেন, এরকম ক্রমাগত দর পতনের জন্য পুঁজি বাজারের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাহীনতাই অন্যতম কারণ।