বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহ-সভাপতি রিপনুল হাসানকে “মিথ্যা ও হয়রানিমূলক” মামলায় গ্রেফতারের প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য জুয়েলারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা। এই কর্মসূচির আওতায় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সোনার দোকান বন্ধ রাখা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্বর্ণ ব্যবসাকেন্দ্র বায়তুল মোকাররম মার্কেট, টিপু সুলতান রোড, চাঁদনী চক, নিউমার্কেটসহ অসংখ্য স্বর্ণের দোকানে তালা ঝুলতে দেখা গেছে। একই চিত্র দেখা গেছে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুরসহ বিভাগীয় শহর ও জেলার প্রধান স্বর্ণ বাজারগুলোতেও। হঠাৎ এই অঘোষিত ধর্মঘটে ব্যবসায়ী ও ক্রেতা— উভয়েই বিপাকে পড়েছেন।
বাজুস সূত্রে জানা গেছে, সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের জরুরি বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রিপনুল হাসানের নিঃশর্ত মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত জুয়েলারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, পরিকল্পিতভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে এ মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যা দেশের স্বর্ণ ব্যবসার প্রতি একটি ‘হুমকিস্বরূপ বার্তা’ বহন করে।
ঢাকার বায়তুল মোকাররম স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির এক সদস্য সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “রিপনুল হাসান একজন পরিচ্ছন্ন ব্যবসায়ী ও সংগঠক। তার বিরুদ্ধে যে মামলা করা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা অবিলম্বে তার মুক্তি দাবি করছি।”
জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এই কর্মসূচির কারণে দেশের স্বর্ণের বাজারে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোক্তা এবং ব্যবসায়ী— উভয় পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
এ বিষয়ে বাজুসের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, “আমরা প্রশাসনের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, সরকার দ্রুত সঠিক পদক্ষেপ নেবে এবং আমাদের সহ-সভাপতিকে মুক্তি দেবে।”
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সহ-সভাপতি রিপনুল হাসানকে “মিথ্যা ও হয়রানিমূলক” মামলায় গ্রেফতারের প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য জুয়েলারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা। এই কর্মসূচির আওতায় রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সোনার দোকান বন্ধ রাখা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্বর্ণ ব্যবসাকেন্দ্র বায়তুল মোকাররম মার্কেট, টিপু সুলতান রোড, চাঁদনী চক, নিউমার্কেটসহ অসংখ্য স্বর্ণের দোকানে তালা ঝুলতে দেখা গেছে। একই চিত্র দেখা গেছে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুরসহ বিভাগীয় শহর ও জেলার প্রধান স্বর্ণ বাজারগুলোতেও। হঠাৎ এই অঘোষিত ধর্মঘটে ব্যবসায়ী ও ক্রেতা— উভয়েই বিপাকে পড়েছেন।
বাজুস সূত্রে জানা গেছে, সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের জরুরি বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রিপনুল হাসানের নিঃশর্ত মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত জুয়েলারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, পরিকল্পিতভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে এ মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যা দেশের স্বর্ণ ব্যবসার প্রতি একটি ‘হুমকিস্বরূপ বার্তা’ বহন করে।
ঢাকার বায়তুল মোকাররম স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির এক সদস্য সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “রিপনুল হাসান একজন পরিচ্ছন্ন ব্যবসায়ী ও সংগঠক। তার বিরুদ্ধে যে মামলা করা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা অবিলম্বে তার মুক্তি দাবি করছি।”
জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এই কর্মসূচির কারণে দেশের স্বর্ণের বাজারে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোক্তা এবং ব্যবসায়ী— উভয় পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
এ বিষয়ে বাজুসের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, “আমরা প্রশাসনের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, সরকার দ্রুত সঠিক পদক্ষেপ নেবে এবং আমাদের সহ-সভাপতিকে মুক্তি দেবে।”