সাত মাসেরও বেশি সময় পর নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে শনিবার শুরু হয়েছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোট হচ্ছে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেল এবং চট্টগ্রামের র্যাডিসন ব্লু হোটেল চট্টগ্রাম বে ভিউতে।
২০২৫-২৭ মেয়াদের জন্য পরিচালনা পর্ষদে ৩৫টি পরিচালক পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনটি প্যানেলের ৭৬ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে সম্মিলিত পরিষদ ও ফোরাম প্যানেল সবগুলো পদে প্রার্থী দিলেও, ঐক্যজোট পরিষদ প্যানেল অংশ নিয়েছে ছয়টি পদের জন্য।
ভোটকেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ঢাকার কেন্দ্রের ভেতরে-বাইরে মোতায়েন রয়েছে বিপুলসংখ্যক পুলিশ। প্রার্থী ছাড়া কাউকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। ভোটারদের প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন জমা দিতে হচ্ছে, এমনকি সমর্থকদেরও ভোট শুরুর পর হোটেল চত্বর ছাড়তে বাধ্য করা হয়।
ভোট শুরুর আগেই ঢাকার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেন বিজিএমইএ প্রশাসক ও ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন এবং নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল। এ সময় তারা জানান, ভোট সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল পরিবেশেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এবার ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ ও গণনা হচ্ছে এবং তা সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে বিজিএমইএর ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেলে। হোটেলের মিডিয়া কর্নারে স্থাপন করা বড় পর্দায় দেখা যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে ভোটের সংখ্যা ও কারা ভোট দিচ্ছেন—তাদের ছবিসহ।
নির্বাচনে কেবল সচল কারখানার উদ্যোক্তাদের ভোটাধিকার দেওয়া হয়েছে। ফলে ভোটারের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৬৫ জনে; এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৫৬১ জন এবং চট্টগ্রামে ৩০৩ জন।
প্রার্থীদের তালিকা
সম্মিলিত পরিষদ
ঢাকা: আবুল কালাম, ফারুক হাসান, খন্দকার রফিকুল ইসলাম, আবদুল্লাহ হিল রাকিব, আসিফ আশরাফ, মশিউল আজম সজল, মোস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, আশিকুর রহমান, ফিরোজ আলম, মো. নুরুল ইসলাম, সৈয়দ সাদিক আহমেদ, মোহাম্মদ সোহেল সাদাত, মো. শাহদাৎ হোসেন, মহিউদ্দিন রুবেল, রেজাউল আলম মিরু, আবরার হোসেন সায়েম, মোহাম্মেদ কামাল উদ্দীন, সাইফুদ্দিন সিদ্দিকী সাগর, তামান্না ফারুক থিমা, মির্জা ফায়েজ হোসেন, হেলাল উদ্দিন আহমেদ, লিথি মুনতাহা মহিউদ্দিন, এ কে এম আজিমুল হাই, মাঞ্জুরুল ফয়সাল হক, এস এম মনিরুজ্জামান ও মোহাম্মদ রাশেদুর রহমান।
চট্টগ্রাম: এস এম আবু তৈয়ব, রাকিবুল আলম চৌধুরী, মোহাম্মদ মুসা, অঞ্জন কুমার দাশ, নাফিদ নবি, সৈয়দ মোহাম্মেদ তানভীর, মোস্তফা সারোয়ার রিয়াদ, মো. আবসার হোসেন, গাজী মো. শহীদ উল্লাহ।
ফোরাম
ঢাকা: মাহমুদ হাসান খান, মোহাম্মদ আবদুস সালাম, কাজী মিজানুর রহমান, শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, ইনামুল হক খান, হাসিব উদ্দিন, মোহাম্মদ সোহেল, শেখ এইচ এম মোস্তাফিজ, ভিদিয়া অমৃত খান, মোহাম্মদ আব্দুল রহিম, শাহ রাঈদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম, এ বি এম শামছুদ্দিন, নাফিস উদ দৌলা, সুমাইয়া ইসলাম রোজালিন, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, মজুমদার আরিফুর রহমান, মোজাম্মেল হক ভূঁইয়া, ফাহিমা আক্তার, আসেফ কামাল পাশা, রশীদ আহমেদ হোসাইনী, রুমানা রশীদ, সামিহা আজিম, রেজোয়ান সেলিম, ফয়সাল সামাদ।
চট্টগ্রাম: সেলিম রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উল্যাহ মানসুর, মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী, এমডি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাকিফ আহমেদ সালাম, এনামুল আজিজ চৌধুরী, মো. এমদাদুল হক চৌধুরী, মির্জা আকবর আলী চৌধুরী, রিয়াজ ওয়াইজ।
ঐক্যজোট পরিষদ
মোহাম্মদ মহসিন, দেলোয়ার হোসাইন, খালেদ এমডি ফয়সাল ইকবাল, এ কে এম আবু রায়হান, এমডি মহসিন অপু ও শেখ এরশাদ উদ্দিন।
নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিসিআইসির সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল। সবকিছু দেখভাল করছেন প্রশাসক আনোয়ার হোসেন।
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
সাত মাসেরও বেশি সময় পর নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে শনিবার শুরু হয়েছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোট হচ্ছে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেল এবং চট্টগ্রামের র্যাডিসন ব্লু হোটেল চট্টগ্রাম বে ভিউতে।
২০২৫-২৭ মেয়াদের জন্য পরিচালনা পর্ষদে ৩৫টি পরিচালক পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনটি প্যানেলের ৭৬ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে সম্মিলিত পরিষদ ও ফোরাম প্যানেল সবগুলো পদে প্রার্থী দিলেও, ঐক্যজোট পরিষদ প্যানেল অংশ নিয়েছে ছয়টি পদের জন্য।
ভোটকেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ঢাকার কেন্দ্রের ভেতরে-বাইরে মোতায়েন রয়েছে বিপুলসংখ্যক পুলিশ। প্রার্থী ছাড়া কাউকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। ভোটারদের প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন জমা দিতে হচ্ছে, এমনকি সমর্থকদেরও ভোট শুরুর পর হোটেল চত্বর ছাড়তে বাধ্য করা হয়।
ভোট শুরুর আগেই ঢাকার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেন বিজিএমইএ প্রশাসক ও ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন এবং নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল। এ সময় তারা জানান, ভোট সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল পরিবেশেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এবার ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ ও গণনা হচ্ছে এবং তা সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে বিজিএমইএর ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেলে। হোটেলের মিডিয়া কর্নারে স্থাপন করা বড় পর্দায় দেখা যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে ভোটের সংখ্যা ও কারা ভোট দিচ্ছেন—তাদের ছবিসহ।
নির্বাচনে কেবল সচল কারখানার উদ্যোক্তাদের ভোটাধিকার দেওয়া হয়েছে। ফলে ভোটারের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৬৫ জনে; এর মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৫৬১ জন এবং চট্টগ্রামে ৩০৩ জন।
প্রার্থীদের তালিকা
সম্মিলিত পরিষদ
ঢাকা: আবুল কালাম, ফারুক হাসান, খন্দকার রফিকুল ইসলাম, আবদুল্লাহ হিল রাকিব, আসিফ আশরাফ, মশিউল আজম সজল, মোস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, আশিকুর রহমান, ফিরোজ আলম, মো. নুরুল ইসলাম, সৈয়দ সাদিক আহমেদ, মোহাম্মদ সোহেল সাদাত, মো. শাহদাৎ হোসেন, মহিউদ্দিন রুবেল, রেজাউল আলম মিরু, আবরার হোসেন সায়েম, মোহাম্মেদ কামাল উদ্দীন, সাইফুদ্দিন সিদ্দিকী সাগর, তামান্না ফারুক থিমা, মির্জা ফায়েজ হোসেন, হেলাল উদ্দিন আহমেদ, লিথি মুনতাহা মহিউদ্দিন, এ কে এম আজিমুল হাই, মাঞ্জুরুল ফয়সাল হক, এস এম মনিরুজ্জামান ও মোহাম্মদ রাশেদুর রহমান।
চট্টগ্রাম: এস এম আবু তৈয়ব, রাকিবুল আলম চৌধুরী, মোহাম্মদ মুসা, অঞ্জন কুমার দাশ, নাফিদ নবি, সৈয়দ মোহাম্মেদ তানভীর, মোস্তফা সারোয়ার রিয়াদ, মো. আবসার হোসেন, গাজী মো. শহীদ উল্লাহ।
ফোরাম
ঢাকা: মাহমুদ হাসান খান, মোহাম্মদ আবদুস সালাম, কাজী মিজানুর রহমান, শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, ইনামুল হক খান, হাসিব উদ্দিন, মোহাম্মদ সোহেল, শেখ এইচ এম মোস্তাফিজ, ভিদিয়া অমৃত খান, মোহাম্মদ আব্দুল রহিম, শাহ রাঈদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম, এ বি এম শামছুদ্দিন, নাফিস উদ দৌলা, সুমাইয়া ইসলাম রোজালিন, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, মজুমদার আরিফুর রহমান, মোজাম্মেল হক ভূঁইয়া, ফাহিমা আক্তার, আসেফ কামাল পাশা, রশীদ আহমেদ হোসাইনী, রুমানা রশীদ, সামিহা আজিম, রেজোয়ান সেলিম, ফয়সাল সামাদ।
চট্টগ্রাম: সেলিম রহমান, মোহাম্মদ সাইফ উল্যাহ মানসুর, মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী, এমডি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সাকিফ আহমেদ সালাম, এনামুল আজিজ চৌধুরী, মো. এমদাদুল হক চৌধুরী, মির্জা আকবর আলী চৌধুরী, রিয়াজ ওয়াইজ।
ঐক্যজোট পরিষদ
মোহাম্মদ মহসিন, দেলোয়ার হোসাইন, খালেদ এমডি ফয়সাল ইকবাল, এ কে এম আবু রায়হান, এমডি মহসিন অপু ও শেখ এরশাদ উদ্দিন।
নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিসিআইসির সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল। সবকিছু দেখভাল করছেন প্রশাসক আনোয়ার হোসেন।