বাজেটে আমদানি করা প্রসাধনী পণ্যের ওপর ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গত মঙ্গলবার ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন থেকে তারা এ দাবি তুলে ধরেন।
মানববন্ধন আয়োজক সংগঠন ‘বাংলাদেশ কসমেটিক্স অ্যান্ড টয়লেট্রিজ ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন’ (বিসিটিআইএ) সভাপতি মো. জহিরুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. সাহিদ হোসেনের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রসাধনী পণ্যের প্রকৃত মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে কম। যেমন- যুক্তরাজ্যের বাজারে এক্সপিইএল টি ট্রি ফেসওয়াশের খুচরা মূল্য মাত্র ১ দশমিক ২২ ডলার, পাইকারি মূল্য দশমিক ৬১ ডলার। এর কেজি প্রতি পাইকারি মূল্য দাঁড়ায় মাত্র ৩ দশমিক শূন্য ৫ ডলার। একইভাবে অন্য ব্র্যান্ডের প্রসাধনীর মূল্য বিশ্লেষণ করে সংগঠনটি বলছে, বাংলাদেশে এসব পণ্যের শুল্কায়ন মূল্য পূর্ববর্তী বাজেটের তুলনায় ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক বৃদ্ধি কেবল ব্যবসাবান্ধব পরিবেশের পরিপন্থি নয়, বরং তা মধ্যবিত্ত ও কর্মজীবী মানুষের ওপর সরাসরি আর্থিক চাপ সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি বৈধ আমদানিতে আগ্রহ কমে যাবে এবং লাগেজ পার্টি, ভুল ঘোষণা ও চোরাকারবারির মাধ্যমে পণ্য প্রবেশের প্রবণতা বাড়বে। ফলে রাষ্ট্রের রাজস্ব হারানোর আশঙ্কা যেমন বাড়বে, তেমনি বাজার নিম্নমানের ও নকল পণ্যে ভরে যাবে। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্যও হুমকি।
শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি তুলে ধরে যৌক্তিক ও বাস্তবভিত্তিক করনীতি প্রণয়নের আহ্বান জানান ব্যবসায়ীরা।
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫
বাজেটে আমদানি করা প্রসাধনী পণ্যের ওপর ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গত মঙ্গলবার ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন থেকে তারা এ দাবি তুলে ধরেন।
মানববন্ধন আয়োজক সংগঠন ‘বাংলাদেশ কসমেটিক্স অ্যান্ড টয়লেট্রিজ ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন’ (বিসিটিআইএ) সভাপতি মো. জহিরুল হক ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. সাহিদ হোসেনের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রসাধনী পণ্যের প্রকৃত মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে কম। যেমন- যুক্তরাজ্যের বাজারে এক্সপিইএল টি ট্রি ফেসওয়াশের খুচরা মূল্য মাত্র ১ দশমিক ২২ ডলার, পাইকারি মূল্য দশমিক ৬১ ডলার। এর কেজি প্রতি পাইকারি মূল্য দাঁড়ায় মাত্র ৩ দশমিক শূন্য ৫ ডলার। একইভাবে অন্য ব্র্যান্ডের প্রসাধনীর মূল্য বিশ্লেষণ করে সংগঠনটি বলছে, বাংলাদেশে এসব পণ্যের শুল্কায়ন মূল্য পূর্ববর্তী বাজেটের তুলনায় ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক বৃদ্ধি কেবল ব্যবসাবান্ধব পরিবেশের পরিপন্থি নয়, বরং তা মধ্যবিত্ত ও কর্মজীবী মানুষের ওপর সরাসরি আর্থিক চাপ সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি বৈধ আমদানিতে আগ্রহ কমে যাবে এবং লাগেজ পার্টি, ভুল ঘোষণা ও চোরাকারবারির মাধ্যমে পণ্য প্রবেশের প্রবণতা বাড়বে। ফলে রাষ্ট্রের রাজস্ব হারানোর আশঙ্কা যেমন বাড়বে, তেমনি বাজার নিম্নমানের ও নকল পণ্যে ভরে যাবে। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্যও হুমকি।
শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি তুলে ধরে যৌক্তিক ও বাস্তবভিত্তিক করনীতি প্রণয়নের আহ্বান জানান ব্যবসায়ীরা।