চট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে নৌবাহিনী পরিচালিত প্রতিষ্ঠান চিটাগং ড্রাইডক লিমিটেড। রোববার মধ্যরাত থেকে তারা এনসিটির দায়িত্ব বুঝে নিয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ড্রাইডককে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আগামী ছয় মাস কিংবা নতুন অপারেটর নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত এনসিটি পরিচালনা করবে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এনসিটি পরিচালনা করে আসছিল দীর্ঘদিন ধরে। রোববার তাদের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। অন্তর্বর্তী সরকার চুক্তির মেয়াদ আর না বাড়িয়ে বিদেশি অপারেটর নিয়োগে আগ্রহ দেখায়। ওই প্রক্রিয়ায় সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক ডিপি ওয়ার্ল্ডের নাম আলোচনায় আসে।
তবে নতুন অপারেটর নিয়োগ না হওয়ায় আপাতত এনসিটির দায়িত্ব দিয়েছে ড্রাইডককে। নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক জানান, আগের অপারেটরের অধীনে থাকা শ্রমিক-কর্মচারীরাই আগের নিয়মেই কাজ চালিয়ে যাবেন। ব্যবস্থাপনায় শুধু প্রতিষ্ঠানগত পরিবর্তন হয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের চারটি কন্টেইনার টার্মিনালের মধ্যে সবচেয়ে বড় এনসিটির পাঁচটি জেটি রয়েছে। এসব জেটিতে বড় ও ছোট নৌযান ভিড়ে। ২০২৪ সালে এনসিটিতে ১২ লাখ ৮১ হাজার একক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে, যা বন্দরের মোট হ্যান্ডলিংয়ের ৪৪ শতাংশ।
২০০৭ সালে নির্মিত এই টার্মিনাল পরিচালনায় অতীতে দরপত্র বাতিল, মামলা ও সরাসরি চুক্তির নানা ইতিহাস রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে এনসিটি পরিচালনায় ছিল সাইফ পাওয়ারটেক। পরবর্তীতে একাধিকবার ছয় মাস মেয়াদে তাদের মেয়াদ বাড়ানো হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এনসিটিতে যন্ত্রপাতি কেনা ও পরিচালনা বাবদ প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে নৌবাহিনী পরিচালিত প্রতিষ্ঠান চিটাগং ড্রাইডক লিমিটেড। রোববার মধ্যরাত থেকে তারা এনসিটির দায়িত্ব বুঝে নিয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ড্রাইডককে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আগামী ছয় মাস কিংবা নতুন অপারেটর নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত এনসিটি পরিচালনা করবে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এনসিটি পরিচালনা করে আসছিল দীর্ঘদিন ধরে। রোববার তাদের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। অন্তর্বর্তী সরকার চুক্তির মেয়াদ আর না বাড়িয়ে বিদেশি অপারেটর নিয়োগে আগ্রহ দেখায়। ওই প্রক্রিয়ায় সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক ডিপি ওয়ার্ল্ডের নাম আলোচনায় আসে।
তবে নতুন অপারেটর নিয়োগ না হওয়ায় আপাতত এনসিটির দায়িত্ব দিয়েছে ড্রাইডককে। নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক জানান, আগের অপারেটরের অধীনে থাকা শ্রমিক-কর্মচারীরাই আগের নিয়মেই কাজ চালিয়ে যাবেন। ব্যবস্থাপনায় শুধু প্রতিষ্ঠানগত পরিবর্তন হয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরের চারটি কন্টেইনার টার্মিনালের মধ্যে সবচেয়ে বড় এনসিটির পাঁচটি জেটি রয়েছে। এসব জেটিতে বড় ও ছোট নৌযান ভিড়ে। ২০২৪ সালে এনসিটিতে ১২ লাখ ৮১ হাজার একক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে, যা বন্দরের মোট হ্যান্ডলিংয়ের ৪৪ শতাংশ।
২০০৭ সালে নির্মিত এই টার্মিনাল পরিচালনায় অতীতে দরপত্র বাতিল, মামলা ও সরাসরি চুক্তির নানা ইতিহাস রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে এনসিটি পরিচালনায় ছিল সাইফ পাওয়ারটেক। পরবর্তীতে একাধিকবার ছয় মাস মেয়াদে তাদের মেয়াদ বাড়ানো হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ এনসিটিতে যন্ত্রপাতি কেনা ও পরিচালনা বাবদ প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে।