আড়াই মাস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স পাঁচ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি পৌঁছেছে। আগের দিনের চেয়ে ৮২ পয়েন্ট বেড়ে সোমবার সূচক দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৭৬ পয়েন্টে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে সর্বশেষ পাঁচ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করেছিল ২৩ এপ্রিল, সেদিন সূচক ছিল ৫ হাজার ২২ পয়েন্টে। পরদিন থেকে বাজারে পতনের ধারা শুরু হয় এবং সূচক নেমে আসে পাঁচ হাজারের নিচে।
এর মধ্যে ৮ মে সূচক বেড়েছিল ৯৯ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট এবং ৬ জুন বেড়েছিল ৫৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট। তবে ১৪ মে লেনদেন নেমে যায় তিনশ কোটির নিচে এবং ৪ জুন লেনদেন তলানিতে গিয়ে দাঁড়ায় ২২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকায়। ১৫ জুনের পর থেকে লেনদেন বাড়তে শুরু করে এবং ৪০০ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
জুনের শেষ সপ্তাহ থেকে লেনদেনে আরও গতি আসে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার লেনদেন হয় ৫০৬ কোটি টাকার এবং সোমবার তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৭৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকায়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, সোমবার লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৭৮টির, কমেছে ৭৩টির এবং অপরিবর্তিত থেকেছে ৪৫টির।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ব্যাংক, ওষুধ, রসায়ন ও বস্ত্র খাতের শেয়ারে। এর মধ্যে এককভাবে সর্বোচ্চ ১৫০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয় ব্যাংক খাতে, যেখানে সাধারণত ৫০-৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়ে থাকে। ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয় সাড়ে ৭৫ কোটি টাকার এবং বস্ত্র খাতে লেনদেন হয় ৫৮ কোটি টাকার শেয়ার।
দর বাড়ার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো: রূপালী ব্যাংক, তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, রহিম টেক্সটাইল, এবি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, হেইডেলবার্গ সিমেন্ট, ইবিএলএনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড, ডেসকো, মিডল্যান্ড ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক।
অন্যদিকে বেশি দর হারানো ১০ কোম্পানি হলো: রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, প্রাইম ইসলামী লাইফ, লাভেলো, সাইফপাওয়ার, মেঘনা কনডেন্সেড মিল্ক, অ্যাপোলো ইস্পাত, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, নিউ লাইন ক্লোথিং, ইসলামিক ফাইন্যান্স ও মেঘনা পেট।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
আড়াই মাস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স পাঁচ হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি পৌঁছেছে। আগের দিনের চেয়ে ৮২ পয়েন্ট বেড়ে সোমবার সূচক দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৭৬ পয়েন্টে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে সর্বশেষ পাঁচ হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করেছিল ২৩ এপ্রিল, সেদিন সূচক ছিল ৫ হাজার ২২ পয়েন্টে। পরদিন থেকে বাজারে পতনের ধারা শুরু হয় এবং সূচক নেমে আসে পাঁচ হাজারের নিচে।
এর মধ্যে ৮ মে সূচক বেড়েছিল ৯৯ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট এবং ৬ জুন বেড়েছিল ৫৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট। তবে ১৪ মে লেনদেন নেমে যায় তিনশ কোটির নিচে এবং ৪ জুন লেনদেন তলানিতে গিয়ে দাঁড়ায় ২২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকায়। ১৫ জুনের পর থেকে লেনদেন বাড়তে শুরু করে এবং ৪০০ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
জুনের শেষ সপ্তাহ থেকে লেনদেনে আরও গতি আসে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার লেনদেন হয় ৫০৬ কোটি টাকার এবং সোমবার তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৭৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকায়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, সোমবার লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২৭৮টির, কমেছে ৭৩টির এবং অপরিবর্তিত থেকেছে ৪৫টির।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ব্যাংক, ওষুধ, রসায়ন ও বস্ত্র খাতের শেয়ারে। এর মধ্যে এককভাবে সর্বোচ্চ ১৫০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয় ব্যাংক খাতে, যেখানে সাধারণত ৫০-৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়ে থাকে। ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয় সাড়ে ৭৫ কোটি টাকার এবং বস্ত্র খাতে লেনদেন হয় ৫৮ কোটি টাকার শেয়ার।
দর বাড়ার শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো: রূপালী ব্যাংক, তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, রহিম টেক্সটাইল, এবি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, হেইডেলবার্গ সিমেন্ট, ইবিএলএনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড, ডেসকো, মিডল্যান্ড ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক।
অন্যদিকে বেশি দর হারানো ১০ কোম্পানি হলো: রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, প্রাইম ইসলামী লাইফ, লাভেলো, সাইফপাওয়ার, মেঘনা কনডেন্সেড মিল্ক, অ্যাপোলো ইস্পাত, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, নিউ লাইন ক্লোথিং, ইসলামিক ফাইন্যান্স ও মেঘনা পেট।