শীর্ষ এআই কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট (সিআরএম) সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সেলসফোর্স তাদের ডিজিটাল লেবার প্ল্যাটফর্মে যোগ করেছে এজেন্টফোর্স ৩ (থ্রি)। যেসকল কারণে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এআই এজেন্টের বাড়তি ব্যবহার নিরুৎসাহিত হয় সেগুলো দূর করাই এর লক্ষ্য। ২০২৪ সালের অক্টোবরে প্রথম বাজারে আসে এজেন্টফোর্স। সেই থেকে হাজারো ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার আলোকে তৈরি করা হয়েছে এজেন্টফোর্স ৩। এতে রয়েছে বিশেষ কিছু মনিটরিং টুলস যার সাহায্যে এআই এজেন্টদের কাজ পর্যবেক্ষণ, উন্নয়ন ও তাদের কাজের পরিধি বাড়ানো সম্ভব। আরও রয়েছে বিল্টইন মডেল কনটেক্সট প্রোটোকল (এমসিপি) সুবিধা ও এজেন্টদের প্রথম থেকেই কাজে লাগানোর জন্য নতুন ১০০টি রেডি-মেড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাকশন।
সেলসফোর্স এআইয়ের ইভিপি ও জিএম এডাম ইভান্স বলেন, এজেন্টফোর্সের মাধ্যমে, আমরা এজেন্ট, ডেটা, অ্যাপস এবং মেটাডেটা একত্রিত করে এমন একটি ডিজিটাল লেবার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছি, যা হাজারো প্রতিষ্ঠানকে এজেন্টিক এআইয়ের এর সম্ভাবনা বুঝতে সাহায্য করছে। গত কয়েক মাস ধরে আমরা আমাদের গ্রাহকদের মন্তব্য ও অভিমত গুরুত্ব সহকারে শুনেছি এবং দ্রুততার সাথে নতুন প্রযুক্তির আবিষ্কার চালিয়ে গেছি। এরই ফলাফল এজেন্টফোর্স ৩, যা আমাদের প্ল্যাটফর্মের জন্য একটি বড় অগ্রগতি। পাশাপাশি এজেন্টফোর্সের প্রতিটি ব্যবহারে এটি নিয়ে এসেছে আরও বুদ্ধিমত্তা, বাড়তি পারফরম্যান্স এবং অধিক আস্থা ও জবাবদিহিতা। মানুষ ও এআই এজেন্টদের একত্রে কাজের চিরাচরিত ধারণা বদলে দেবে এজেন্টফোর্স ৩। এর ফলে উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে কর্মক্ষমতা, দক্ষতা ও ব্যবসায়িক রূপান্তর।
এজেন্টফোর্স ৩ এ আরও রয়েছে কমান্ড সেন্টার নামক একটি নতুন ফিচার যার মাধ্যমে এজেন্ট হেলথ মনিটর, মানিয়ে নেয়ার হার পর্যবেক্ষণ এবং পারফরমেন্স যাচাই করা সম্ভব। এর ফলে দলনেতারা ফলাফলকে আরও উন্নত করার ও তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবেন। এছাড়াও আছে বিল্ট ইন এজেন্টফোর্স স্টুডিও যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যোগাযোগের প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করতে পারে, লাইভ অ্যানালিটিকস ও সতর্কবার্তা পেতে পারে। কমান্ড সেন্টার ড্যাশবোর্ডগুলোতে স্পষ্ট এবং বিস্তারিতভাবে দেখা যায় যে কতজন মানুষ এআই এজেন্ট ব্যবহার করছে, কী ধরনের ফিডব্যাক দিচ্ছে, কত খরচ হচ্ছে, এবং কাজের সাথে এজেন্টগুলো কতটা মানিয়ে নিতে পারছে। এছাড়াও রিয়েল-টাইমে এজেন্ট কী করছে তা সার্ভিস ক্লাউড ওয়ালবোর্ডের মতো টুলস ব্যবহার করে সহজেই দেখা যায়। ভবিষ্যতে এই সুবিধা অন্যান্য বিভাগেও চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
শীর্ষ এআই কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট (সিআরএম) সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সেলসফোর্স তাদের ডিজিটাল লেবার প্ল্যাটফর্মে যোগ করেছে এজেন্টফোর্স ৩ (থ্রি)। যেসকল কারণে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এআই এজেন্টের বাড়তি ব্যবহার নিরুৎসাহিত হয় সেগুলো দূর করাই এর লক্ষ্য। ২০২৪ সালের অক্টোবরে প্রথম বাজারে আসে এজেন্টফোর্স। সেই থেকে হাজারো ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার আলোকে তৈরি করা হয়েছে এজেন্টফোর্স ৩। এতে রয়েছে বিশেষ কিছু মনিটরিং টুলস যার সাহায্যে এআই এজেন্টদের কাজ পর্যবেক্ষণ, উন্নয়ন ও তাদের কাজের পরিধি বাড়ানো সম্ভব। আরও রয়েছে বিল্টইন মডেল কনটেক্সট প্রোটোকল (এমসিপি) সুবিধা ও এজেন্টদের প্রথম থেকেই কাজে লাগানোর জন্য নতুন ১০০টি রেডি-মেড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাকশন।
সেলসফোর্স এআইয়ের ইভিপি ও জিএম এডাম ইভান্স বলেন, এজেন্টফোর্সের মাধ্যমে, আমরা এজেন্ট, ডেটা, অ্যাপস এবং মেটাডেটা একত্রিত করে এমন একটি ডিজিটাল লেবার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছি, যা হাজারো প্রতিষ্ঠানকে এজেন্টিক এআইয়ের এর সম্ভাবনা বুঝতে সাহায্য করছে। গত কয়েক মাস ধরে আমরা আমাদের গ্রাহকদের মন্তব্য ও অভিমত গুরুত্ব সহকারে শুনেছি এবং দ্রুততার সাথে নতুন প্রযুক্তির আবিষ্কার চালিয়ে গেছি। এরই ফলাফল এজেন্টফোর্স ৩, যা আমাদের প্ল্যাটফর্মের জন্য একটি বড় অগ্রগতি। পাশাপাশি এজেন্টফোর্সের প্রতিটি ব্যবহারে এটি নিয়ে এসেছে আরও বুদ্ধিমত্তা, বাড়তি পারফরম্যান্স এবং অধিক আস্থা ও জবাবদিহিতা। মানুষ ও এআই এজেন্টদের একত্রে কাজের চিরাচরিত ধারণা বদলে দেবে এজেন্টফোর্স ৩। এর ফলে উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে কর্মক্ষমতা, দক্ষতা ও ব্যবসায়িক রূপান্তর।
এজেন্টফোর্স ৩ এ আরও রয়েছে কমান্ড সেন্টার নামক একটি নতুন ফিচার যার মাধ্যমে এজেন্ট হেলথ মনিটর, মানিয়ে নেয়ার হার পর্যবেক্ষণ এবং পারফরমেন্স যাচাই করা সম্ভব। এর ফলে দলনেতারা ফলাফলকে আরও উন্নত করার ও তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবেন। এছাড়াও আছে বিল্ট ইন এজেন্টফোর্স স্টুডিও যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যোগাযোগের প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করতে পারে, লাইভ অ্যানালিটিকস ও সতর্কবার্তা পেতে পারে। কমান্ড সেন্টার ড্যাশবোর্ডগুলোতে স্পষ্ট এবং বিস্তারিতভাবে দেখা যায় যে কতজন মানুষ এআই এজেন্ট ব্যবহার করছে, কী ধরনের ফিডব্যাক দিচ্ছে, কত খরচ হচ্ছে, এবং কাজের সাথে এজেন্টগুলো কতটা মানিয়ে নিতে পারছে। এছাড়াও রিয়েল-টাইমে এজেন্ট কী করছে তা সার্ভিস ক্লাউড ওয়ালবোর্ডের মতো টুলস ব্যবহার করে সহজেই দেখা যায়। ভবিষ্যতে এই সুবিধা অন্যান্য বিভাগেও চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।