এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল পরিশোধের পর বাংলাদেশ ব্যাংকে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চিতি (রিজার্ভ) ২৪ বিলিয়ন (২৫০০ কোটি) ডলারের ঘরে নেমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান মঙ্গলবার,(০৮ জুলাই ২০২৫) সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত মে ও জুন মাসের আকুর বিল পরিশোধে গেছে ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলার। তাতে বিপিএম৬ পদ্ধতি (আইএমএফ) অনুসারে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। আর ‘গ্রস’ রিজার্ভ ২৯ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে সামান্য কম।’ তবে নিট রিজার্ভের তথ্য দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক।
আকুর সদস্য দেশগুলো নিজেদের মধ্যে যে আমদানি-রপ্তানি করে, তার দায় ২ মাস পর পর সমন্বয় করে
প্রায় এক বছর পর গত সপ্তাহে নিট রিজার্ভের হিসাব দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক; যা ২৯ জুন ছিল ২০ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২ জুলাই বিপিএম৬ পদ্ধতিতে রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। আর গ্রস রিজার্ভ ছিল ৩১ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিন ধরনের পরিসংখ্যান সংরক্ষণ করে থাকে। একটি মোট রিজার্ভ, যা বিভিন্ন তহবিল নিয়ে গঠিত; দ্বিতীয়টি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ এবং তৃতীয়টি ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ। জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনীতি ও সামাজিক কমিশনের উদ্যোগে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় আকু। জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনীতি ও সামাজিক কমিশনের ভৌগোলিক সীমারেখায় অবস্থিত সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য আকুর সদস্যপদ উন্মুক্ত। এর সদর দপ্তর ইরানের রাজধানী তেহরানে। বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ- এই নয়টি দেশ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সদস্য ছিল।
তবে রিজার্ভ সংকটে পড়ে ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে আকু থেকে বেরিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। আকুর সদস্য দেশগুলো নিজেদের মধ্যে যে আমদানি-রপ্তানি করে, তার দায় ২ মাস পর পর সমন্বয় করে। প্রতি দুই মাস অন্তর গড়ে সোয়া এক বিলিয়ন ডলারের মত দায় শোধ করে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল পরিশোধের পর বাংলাদেশ ব্যাংকে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চিতি (রিজার্ভ) ২৪ বিলিয়ন (২৫০০ কোটি) ডলারের ঘরে নেমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান মঙ্গলবার,(০৮ জুলাই ২০২৫) সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত মে ও জুন মাসের আকুর বিল পরিশোধে গেছে ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলার। তাতে বিপিএম৬ পদ্ধতি (আইএমএফ) অনুসারে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। আর ‘গ্রস’ রিজার্ভ ২৯ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে সামান্য কম।’ তবে নিট রিজার্ভের তথ্য দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক।
আকুর সদস্য দেশগুলো নিজেদের মধ্যে যে আমদানি-রপ্তানি করে, তার দায় ২ মাস পর পর সমন্বয় করে
প্রায় এক বছর পর গত সপ্তাহে নিট রিজার্ভের হিসাব দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক; যা ২৯ জুন ছিল ২০ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২ জুলাই বিপিএম৬ পদ্ধতিতে রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। আর গ্রস রিজার্ভ ছিল ৩১ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিন ধরনের পরিসংখ্যান সংরক্ষণ করে থাকে। একটি মোট রিজার্ভ, যা বিভিন্ন তহবিল নিয়ে গঠিত; দ্বিতীয়টি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ এবং তৃতীয়টি ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ। জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনীতি ও সামাজিক কমিশনের উদ্যোগে ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় আকু। জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনীতি ও সামাজিক কমিশনের ভৌগোলিক সীমারেখায় অবস্থিত সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য আকুর সদস্যপদ উন্মুক্ত। এর সদর দপ্তর ইরানের রাজধানী তেহরানে। বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ- এই নয়টি দেশ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) সদস্য ছিল।
তবে রিজার্ভ সংকটে পড়ে ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে আকু থেকে বেরিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। আকুর সদস্য দেশগুলো নিজেদের মধ্যে যে আমদানি-রপ্তানি করে, তার দায় ২ মাস পর পর সমন্বয় করে। প্রতি দুই মাস অন্তর গড়ে সোয়া এক বিলিয়ন ডলারের মত দায় শোধ করে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক।