ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় ট্রেড লাইসেন্স দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা বৈধ করা সংক্রান্ত যেকোনো প্রয়োজনে উদ্যোক্তারা এসএমই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে সব ধরনের সহায়তা দেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। সরকার আগারগাঁও এলাকাকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যেখানে সব ক্ষুদ্র ও অনানুষ্ঠানিক ব্যবসায়ীকে বৈধ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার এসএমই ফাউন্ডেশন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) উদ্যোগে ‘ফরমালাইজ ইয়োর বিজনেস’ প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ এজাজ এ কথা বলেন। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
তিন দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা অনানুষ্ঠানিক খাতে পরিচালিত খাবারের স্টল, কসমেটিকস ও বিউটি পণ্য, পোশাক, ই-কমার্স ও প্ল্যাটফর্মভিত্তিক উদ্যোক্তাদের ব্যবসা বৈধকরণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করা এবং তাদের আইনি, আর্থিক ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়ায় সক্ষম করে তোলা। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারা দীর্ঘদিন ধরে ট্রেড লাইসেন্স বা নিবন্ধন ছাড়া নিজেদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। তাঁরা প্রশিক্ষণে ব্যবসা বৈধকরণ ও ট্রেড লাইসেন্সের প্রক্রিয়া, আয়কর ও ভ্যাটবিষয়ক নিয়মাবলি এবং খাদ্য ও পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে ধারণা লাভ করেন।
বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান ৩২ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষার প্রাথমিক প্রতিবেদন বলছে, দেশে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিল্প খাতের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ৮৫ শতাংশ এসএমই খাতে। এই খাতে তিন কোটির বেশি জনবল কর্মরত আছেন।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় ট্রেড লাইসেন্স দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। তিনি বলেন, ‘ব্যবসা বৈধ করা সংক্রান্ত যেকোনো প্রয়োজনে উদ্যোক্তারা এসএমই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে সব ধরনের সহায়তা দেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। সরকার আগারগাঁও এলাকাকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যেখানে সব ক্ষুদ্র ও অনানুষ্ঠানিক ব্যবসায়ীকে বৈধ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার এসএমই ফাউন্ডেশন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) উদ্যোগে ‘ফরমালাইজ ইয়োর বিজনেস’ প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ এজাজ এ কথা বলেন। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
তিন দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা অনানুষ্ঠানিক খাতে পরিচালিত খাবারের স্টল, কসমেটিকস ও বিউটি পণ্য, পোশাক, ই-কমার্স ও প্ল্যাটফর্মভিত্তিক উদ্যোক্তাদের ব্যবসা বৈধকরণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করা এবং তাদের আইনি, আর্থিক ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়ায় সক্ষম করে তোলা। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারা দীর্ঘদিন ধরে ট্রেড লাইসেন্স বা নিবন্ধন ছাড়া নিজেদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। তাঁরা প্রশিক্ষণে ব্যবসা বৈধকরণ ও ট্রেড লাইসেন্সের প্রক্রিয়া, আয়কর ও ভ্যাটবিষয়ক নিয়মাবলি এবং খাদ্য ও পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে ধারণা লাভ করেন।
বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান ৩২ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষার প্রাথমিক প্রতিবেদন বলছে, দেশে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিল্প খাতের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ৮৫ শতাংশ এসএমই খাতে। এই খাতে তিন কোটির বেশি জনবল কর্মরত আছেন।