২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে—এই ১১ মাসে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান বলছে, এই সময় বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৩৮ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮৪ কোটি ডলার কম।
এর পাশাপাশি বিদেশি লেনদেন হিসাব বা ব্যালান্স অব পেমেন্টস (বিওপি) এবং চলতি হিসাবেও (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট) ঘাটতি উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
বাংলাদেশ এ সময়ে রপ্তানি করেছে প্রায় ৪ হাজার ৮৭ কোটি ডলারের পণ্য ও সেবা, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭৩৪ কোটি ডলার।
একই সময়ে আমদানিও বেড়েছে। ৬ হাজার ৩৪ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানির পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৭৫৭ কোটি ডলার।
জুলাই-মে সময়ে চলতি হিসাবে ঘাটতি হয়েছে মাত্র ৪৩ কোটি ২০ লাখ ডলার, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে ঘাটতি ছিল ৬১১ কোটি ডলার। এই বড় ধরনের উন্নতি বিদেশি লেনদেনের ভারসাম্যে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।
প্রবাসী আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, ঋণ ও সহায়তা মিলিয়ে আর্থিক হিসাবেও উদ্বৃত্ত দেখা গেছে। মে পর্যন্ত এই উদ্বৃত্তের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যদিও আগের বছর একই সময় তা ছিল অনেক বেশি—২০৭ কোটি ডলার।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে—এই ১১ মাসে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান বলছে, এই সময় বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৩৮ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮৪ কোটি ডলার কম।
এর পাশাপাশি বিদেশি লেনদেন হিসাব বা ব্যালান্স অব পেমেন্টস (বিওপি) এবং চলতি হিসাবেও (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট) ঘাটতি উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।
বাংলাদেশ এ সময়ে রপ্তানি করেছে প্রায় ৪ হাজার ৮৭ কোটি ডলারের পণ্য ও সেবা, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭৩৪ কোটি ডলার।
একই সময়ে আমদানিও বেড়েছে। ৬ হাজার ৩৪ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানির পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৭৫৭ কোটি ডলার।
জুলাই-মে সময়ে চলতি হিসাবে ঘাটতি হয়েছে মাত্র ৪৩ কোটি ২০ লাখ ডলার, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে ঘাটতি ছিল ৬১১ কোটি ডলার। এই বড় ধরনের উন্নতি বিদেশি লেনদেনের ভারসাম্যে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।
প্রবাসী আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, ঋণ ও সহায়তা মিলিয়ে আর্থিক হিসাবেও উদ্বৃত্ত দেখা গেছে। মে পর্যন্ত এই উদ্বৃত্তের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যদিও আগের বছর একই সময় তা ছিল অনেক বেশি—২০৭ কোটি ডলার।