২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানি কমেছে ১৯ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যালান্স অব পেমেন্টস (বিওপি) সংক্রান্ত হালনাগাদ পরিসংখ্যান বলছে, এ সময়ে মূলধনি যন্ত্র আমদানি হয়েছে ২৬২ কোটি ২৪ লাখ ডলারের, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯.৬ শতাংশ কম। আগের বছর এ অঙ্ক ছিল ৩২৫ কোটি ৯৫ লাখ ডলার।
এদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উইকলি সিলেকটেড ইকোনমিক ইন্ডিকেটরস’-এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ মাসে মূলধনি যন্ত্র আমদানির উদ্দেশ্যে খোলা ঋণপত্র (এলসি) কমেছে ২৭.৪৬ শতাংশ, আর নিষ্পত্তি কমেছে ২৫.৫৬ শতাংশ।
খাতভিত্তিক চিত্র: মূলধনি যন্ত্র আমদানির নেতিবাচক প্রবণতা সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে টেক্সটাইল, লেদার, জুট, গার্মেন্টস, ফার্মাসিউটিক্যালস ও প্যাকেজিং খাতে। টেক্সটাইল খাতে এলসি খোলা কমেছে ২২.০৭ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি কমেছে ২৪.৩৮ শতাংশ। লেদার/ট্যানারি খাতে এলসি কমেছে ২৪.৬ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি ০.৫৩ শতাংশ। জুট খাতে এলসি খোলা কমেছে ৬.৬৫ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি ১৫.৬৭ শতাংশ।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানি কমেছে ১৯ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যালান্স অব পেমেন্টস (বিওপি) সংক্রান্ত হালনাগাদ পরিসংখ্যান বলছে, এ সময়ে মূলধনি যন্ত্র আমদানি হয়েছে ২৬২ কোটি ২৪ লাখ ডলারের, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯.৬ শতাংশ কম। আগের বছর এ অঙ্ক ছিল ৩২৫ কোটি ৯৫ লাখ ডলার।
এদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উইকলি সিলেকটেড ইকোনমিক ইন্ডিকেটরস’-এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ মাসে মূলধনি যন্ত্র আমদানির উদ্দেশ্যে খোলা ঋণপত্র (এলসি) কমেছে ২৭.৪৬ শতাংশ, আর নিষ্পত্তি কমেছে ২৫.৫৬ শতাংশ।
খাতভিত্তিক চিত্র: মূলধনি যন্ত্র আমদানির নেতিবাচক প্রবণতা সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে টেক্সটাইল, লেদার, জুট, গার্মেন্টস, ফার্মাসিউটিক্যালস ও প্যাকেজিং খাতে। টেক্সটাইল খাতে এলসি খোলা কমেছে ২২.০৭ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি কমেছে ২৪.৩৮ শতাংশ। লেদার/ট্যানারি খাতে এলসি কমেছে ২৪.৬ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি ০.৫৩ শতাংশ। জুট খাতে এলসি খোলা কমেছে ৬.৬৫ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি ১৫.৬৭ শতাংশ।