ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ। দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র ১১ মাসের মাথায় তিনি পদত্যাগ করলেন।
ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, “বাংলাদেশ ব্যাংক যেহেতু তাকে বোর্ডে দিয়েছিল, তাই তিনি পদত্যাগপত্র গভর্নরকে দিয়েছেন।”
সংবাদমাধ্যমে আসা বিভিন্র খবরে বলা হচ্ছে, বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. কবির আহম্মদ গত ৩ জুলাই ওবায়েদ উল্লাহকে ডেকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন।
২০২৪ সালের আগস্টে গভর্নর পদে আহসান এইচ মনসুর দায়িত্ব গ্রহণের পর ইসলামী ব্যাংকের পুরোনো পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে দেন তিনি। এর মাধ্যমে ব্যাংকটি বিতর্কিত ব্যবসায়ী এসআলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়। এরপর নতুন বোর্ডে চেয়ারম্যান করা হয় ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে, যিনি এর আগে সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।
তবে দায়িত্ব নেওয়ার কিছুদিন পর থেকেই বিভিন্ন অভিযোগের মুখে পড়েন তিনি। ১৫ জুলাই বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার, তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব তলব করে।
পরদিন ইসলামী ব্যাংকে অভিযান চালিয়ে ওবায়েদ উল্লাহর বিরুদ্ধে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে বিএফআইইউ। খোঁজ নেওয়া হয় তিনি ব্যাংক থেকে কী ধরনের সুবিধা নিয়েছেন, সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র সফরে কোনো ব্যয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বহন করা হয়েছে কি না, এসব বিষয়েও।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ। দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র ১১ মাসের মাথায় তিনি পদত্যাগ করলেন।
ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, “বাংলাদেশ ব্যাংক যেহেতু তাকে বোর্ডে দিয়েছিল, তাই তিনি পদত্যাগপত্র গভর্নরকে দিয়েছেন।”
সংবাদমাধ্যমে আসা বিভিন্র খবরে বলা হচ্ছে, বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. কবির আহম্মদ গত ৩ জুলাই ওবায়েদ উল্লাহকে ডেকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন।
২০২৪ সালের আগস্টে গভর্নর পদে আহসান এইচ মনসুর দায়িত্ব গ্রহণের পর ইসলামী ব্যাংকের পুরোনো পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে দেন তিনি। এর মাধ্যমে ব্যাংকটি বিতর্কিত ব্যবসায়ী এসআলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়। এরপর নতুন বোর্ডে চেয়ারম্যান করা হয় ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে, যিনি এর আগে সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।
তবে দায়িত্ব নেওয়ার কিছুদিন পর থেকেই বিভিন্ন অভিযোগের মুখে পড়েন তিনি। ১৫ জুলাই বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার, তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব তলব করে।
পরদিন ইসলামী ব্যাংকে অভিযান চালিয়ে ওবায়েদ উল্লাহর বিরুদ্ধে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে বিএফআইইউ। খোঁজ নেওয়া হয় তিনি ব্যাংক থেকে কী ধরনের সুবিধা নিয়েছেন, সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র সফরে কোনো ব্যয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বহন করা হয়েছে কি না, এসব বিষয়েও।