বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে দ্রুতই অগ্রাধিকার বাণিজ্যচুক্তি হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি। তিনি বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চলছে, শিগগিরই সুসংবাদ আসবে।’
রোববার,(০৩ আগস্ট ২০২৫) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক সেমিনারে ঘনশ্যাম ভান্ডারি এ কথা বলেন। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুনের সঞ্চালনায় দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে এই গোলটেবিল বৈঠকে অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও কূটনৈতিক ব্যক্তিরা অংশ নেন।
নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। নেপালে প্রাণ, আকিজ ও কয়েকটি বাংলাদেশি ওষুধ কোম্পানি কাজ করছে। বিদ্যুৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসবে। ভবিষ্যতে ৯ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত তা উন্নীত করা সম্ভব।’
সমাপনী বক্তব্যে ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘আগামী বছর দুই দেশেরই এলডিসি উত্তরণ হতে যাচ্ছে। সে জন্য দুই দেশের জন্যই সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। কোটামুক্ত বাজারের সুবিধা কমে আসবে। তাই আঞ্চলিক ও দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে হবে।’
সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি বাড়াতে হলে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করতে হবে। সে জন্য ভারতের সহায়তা লাগবে। নেপালের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে ভারতের ট্রানজিট প্রয়োজন। তাই নেপালের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে ভারতকে হিসেবে আনতে হবে। বৈশ্বিকভাবে শুল্কের উত্থান দেখা যাচ্ছে। তাই প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে রপ্তানি বৃদ্ধি করে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতে হবে।’
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে দ্রুতই অগ্রাধিকার বাণিজ্যচুক্তি হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি। তিনি বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চলছে, শিগগিরই সুসংবাদ আসবে।’
রোববার,(০৩ আগস্ট ২০২৫) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক সেমিনারে ঘনশ্যাম ভান্ডারি এ কথা বলেন। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুনের সঞ্চালনায় দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে এই গোলটেবিল বৈঠকে অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও কূটনৈতিক ব্যক্তিরা অংশ নেন।
নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। নেপালে প্রাণ, আকিজ ও কয়েকটি বাংলাদেশি ওষুধ কোম্পানি কাজ করছে। বিদ্যুৎ নিয়ে আলোচনা চলছে। নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসবে। ভবিষ্যতে ৯ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত তা উন্নীত করা সম্ভব।’
সমাপনী বক্তব্যে ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘আগামী বছর দুই দেশেরই এলডিসি উত্তরণ হতে যাচ্ছে। সে জন্য দুই দেশের জন্যই সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। কোটামুক্ত বাজারের সুবিধা কমে আসবে। তাই আঞ্চলিক ও দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে হবে।’
সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি বাড়াতে হলে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করতে হবে। সে জন্য ভারতের সহায়তা লাগবে। নেপালের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে ভারতের ট্রানজিট প্রয়োজন। তাই নেপালের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে ভারতকে হিসেবে আনতে হবে। বৈশ্বিকভাবে শুল্কের উত্থান দেখা যাচ্ছে। তাই প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে রপ্তানি বৃদ্ধি করে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতে হবে।’