ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলে শিশুকে ভর্তি করতে এখন থেকে দেখাতে হবে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র। শুধু তাই নয়, গ্যাস ও বিদ্যুতের আবাসিক সংযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক ২৪টি ব্যাংকিং ও নাগরিক সেবায় আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করে একটি সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে, এসব সেবা নিতে গিয়ে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র না দেখালে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সেবা দিতে পারবে না। যদি কেউ নিয়ম ভেঙে সেবা দেন, তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো গ্রাহকের ব্যাংকে ১০ লাখ টাকার বেশি মেয়াদি আমানত বা সঞ্চয়পত্র থাকলে রিটার্ন দাখিলের কাগজ দেখাতে হবে। একইভাবে, ২০ লাখ টাকার বেশি ঋণ নিতে গেলেও তা বাধ্যতামূলক।
এছাড়া, কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বা স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার হতে গেলেও রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র লাগবে। চিকিৎসক, দন্ত চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসহ স্বীকৃত পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হতে হলেও রিটার্ন জমা দেওয়ার কাগজপত্র দেখাতে হবে।
রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেবায়। এর মধ্যে রয়েছে—আমদানি-রপ্তানি নিবন্ধন সনদ নবায়ন, ট্রেড লাইসেন্স ও পেশাজীবী লাইসেন্স নবায়ন, জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণ, ড্রাগ লাইসেন্স, পরিবেশ ছাড়পত্র, আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স, নৌযান জরিপ সার্টিফিকেট ইত্যাদি।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলে ভর্তির সময় সিটি করপোরেশন, জেলা সদর বা পৌরসভা এলাকায় অভিভাবকদের রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলকভাবে জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, দ্বৈত কর পরিহার–সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং করজাল সম্প্রসারণ ও জবাবদিহিতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময়ও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫
ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলে শিশুকে ভর্তি করতে এখন থেকে দেখাতে হবে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র। শুধু তাই নয়, গ্যাস ও বিদ্যুতের আবাসিক সংযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক ২৪টি ব্যাংকিং ও নাগরিক সেবায় আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করে একটি সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে, এসব সেবা নিতে গিয়ে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র না দেখালে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সেবা দিতে পারবে না। যদি কেউ নিয়ম ভেঙে সেবা দেন, তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো গ্রাহকের ব্যাংকে ১০ লাখ টাকার বেশি মেয়াদি আমানত বা সঞ্চয়পত্র থাকলে রিটার্ন দাখিলের কাগজ দেখাতে হবে। একইভাবে, ২০ লাখ টাকার বেশি ঋণ নিতে গেলেও তা বাধ্যতামূলক।
এছাড়া, কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বা স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার হতে গেলেও রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র লাগবে। চিকিৎসক, দন্ত চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসহ স্বীকৃত পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হতে হলেও রিটার্ন জমা দেওয়ার কাগজপত্র দেখাতে হবে।
রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেবায়। এর মধ্যে রয়েছে—আমদানি-রপ্তানি নিবন্ধন সনদ নবায়ন, ট্রেড লাইসেন্স ও পেশাজীবী লাইসেন্স নবায়ন, জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণ, ড্রাগ লাইসেন্স, পরিবেশ ছাড়পত্র, আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স, নৌযান জরিপ সার্টিফিকেট ইত্যাদি।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলে ভর্তির সময় সিটি করপোরেশন, জেলা সদর বা পৌরসভা এলাকায় অভিভাবকদের রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলকভাবে জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, দ্বৈত কর পরিহার–সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং করজাল সম্প্রসারণ ও জবাবদিহিতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময়ও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।