alt

অর্থ-বাণিজ্য

ব্যবসায় আস্থা ও গতি ফেরানো সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫

খাদের কিনারা থেকে গত এক বছরে দেশের অর্থনীতি অনেকটা উপরে উঠে এসেছে- এমন মন্তব্য করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, জ্বালানি, শুল্কসহ সামনে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ আছে। তবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরানো এবং স্লো হয়ে যাওয়া ব্যবসা-বাণিজ্যে আরও একটু গতি সঞ্চার করা।’

বুধবার,(৬ আগস্ট ২০২৫) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি অনেকটা উপরে উঠে এসেছে। এটা দেখার জন্য দৃষ্টি এবং অন্তর্দৃষ্টি লাগে। একেবারে ওপরে ওপরে ভাসা ভাসা দেখলাম, ভাসা ভাসা বলে দিলাম, তা না। অনেক কিছুই হয়েছে। চ্যালেঞ্জ যেটা ছিল, একেবারে প্রকুরিয়াস (ঝুঁকিপূর্ণ বা টালমাটাল) অবস্থায় ছিল। এখন আমরা একটা স্বস্তির জায়গায় আসতে পারছি। তবে অবশ্যই সামনে চ্যালেঞ্জ আছে। চ্যালেঞ্জ অনেকগুলো- আমাদের মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, জ্বালানি, এখন ট্যারিফের ব্যাপার আছে। আর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরানো এবং ব্যবসা-বাণিজ্য আরেকটু গতি সঞ্চার করা, যেটা স্লো হয়ে গেছে। আমাদের সময়ে আমরা যেগুলো তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন করতে পারবো, সে ধরনের প্রকল্পে মনোনিবেশ করছি। বিশেষত ব্যবসা-বাণিজ্য যেন সহজ হয়, ভালো হয়।’

মূল্যস্ফীতি কি স্বস্তির জায়গায় আসছে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বস্তির জায়গায় আসতে একটু সময় লাগবে। মূল্যস্ফীতি এমন না ঘোড়ার রাশ ধরে টেনে দিলাম। ঘোড়ায় চড়তে হলে, মাথাটা টেনে তুলতে হয়। মূল্যস্ফীতি এ রকম না, একদিনে সব কমিয়ে দিলাম। এটা কমছে, তবে নন-ফুডটা আমাদের একটু চ্যালেঞ্জিং।’

বাজেট ঘাটতি ও নির্বাচনের বাজেট নিয়ে সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য যে অর্থ লাগবে আমরা দেবো। সেটা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। প্রভিশনাল হিসাব অনুযায়ী এ পর্যন্ত বাজেট ঘাটতি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ মাত্র, যেটা আমরা বলেছি ৪ দশমিক ৫ এর মধ্যে রাখবো। ইমিডিয়েট কতোগুলো জিনিস আমরা করে ফেলেছি। কতোগুলো আছে মিডটার্ম, লংটার্ম। যেমন- ব্যাংক রেজুলেশন একটু সময় লাগবে। বাংলাদেশ ব্যাংক একটা রোডম্যাপ করছে। ক্যাপিটাল মার্কেট মোটামুটি চেষ্টা করছে, সেটা হয়তো আরও একটু উন্নতি হবে। এনবিআরের বিষয়টি আমরা তাড়াড়াড়িৃ অধ্যাদেশটা কিছুটা সংশোধন করবো, সেটা করে ফেলবো। আমাদের একটা টার্গেট ডিসেম্বরের মধ্যে কিছু একটা করে ফেলবো।’

যুক্তরাষ্ট্র যে শুল্ক নির্ধারণ করেছে, সেটা স্বস্তিদায়ক কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরেকটু কমলে ভালো হতো। তবে ওরা যেটা করেছে মোটামুটি, স্বস্তির জায়গা বলবো না। আমরা তো চাই এটা (পাল্টা শুল্ক) না হলে ভালো হতো। এমনিতেই বিশ্ব অনেক চ্যালেঞ্জে। আর যদি অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করেন, তবে বাংলাদেশ খুব খারাপ পজিশনে নেই। আমাদের সুযোগ হলো- আরএমজি অনেক ভালো। আমাদের টেক্সটাইল, আমাদে নিট যেটা, সেটা কিন্তু ওরা অনেক তাড়াতাড়ি এডজাস্ট করতে পারবে। ওয়েভিং একটু ডিফিক্যাল্ট হতে পারে।’

আপনারা কি আবার দর-কষাকষিতে যাবেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, বশির সাহেব (বাণিজ্য উপদেষ্টা) এখনো আসেননি। আমি ইউএস চেম্বারের ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছি। ওদের বাংলাদেশের বিষয়ে মনোভাব খুবই ভালো। বলে- তুমি শেভরনের টাকা ফেরত দিয়েছো, মেটলাইফের টাকা দিয়ে দিয়েছো। বলে- তোমরা তো টাকা আটকে রাখো না। ব্যবসায়ীদের কিন্তু বাংলাদেশের ওপর ভালো মনোভাব আছে। চুক্তি এখনো সই হয়নি। একটা ফরমাল চুক্ত সই হবে। এখানে আমরা দেখবো কোন কোন জায়গায় আমাদের ডিউটি (শুল্ক) কমাতে হবে। কি কি আমদানি করতে হবে।’

অন্য এক প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘যখন ওয়ান টু ওয়ান নেগোসিয়েশন হয়, অনেকে কথা বলা হয় না। এটা মাল্টিলেটার নেগোসিয়েশন না, এটা ডব্লিউটিও না, এটা ইউএন না যে সবাই জানবেন। ওখানে ভিয়েতনাম আমার প্রতিদ্বন্দ্বী, আবার চীন, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, পাকিস্তান সবাই আছে। কতোগুলো জিনিস আছে বলা যায় না।’

ছবি

এনবিআর দুই ভাগঃ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি হতে পারে, জানালেন অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ফাউন্ডেশনের বোর্ড সভা

ছবি

প্রবাসীদের দ্রুত রেমিট্যান্স সেবা দিতে বাংলাদেশে চালু হলো না’লা

ছবি

ইলিশ চেয়ে ভারতের ব্যবসায়ীদের অনুরোধ বিবেচনাধীন

ছবি

শেয়ারবাজারে ছোট বিনিয়োগকারী কমছে, বড় বিনিয়োগকারী বাড়ছে

ছবি

অর্থ বছর শেষে লেনদেন ভারসাম্যে বিলিয়ন ডলারের উদ্বৃত্ত

ছবি

বাংলালিংক ও বিকাশের অংশীদারত্ব

ছবি

এবি ব্যাংক-এর ৪৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

ছবি

ব্যাংকের পর্ষদ সভার যে কোনো দ্বিমত, পর্যবেক্ষণ লিপিবদ্ধ করতে হবে কার্যবিবরণীতে

ছবি

ব্যাংকে পদোন্নতির জন্য তদবির করলে ‘অসদাচরণ’ হিসেবে দেখবে সরকার

ছবি

প্রথম দিনেই ১০ হাজার করদাতা অনলাইনে রিটার্ন জমা দিয়েছেন

ছবি

গুটিকয় লোক আর্থিক খাত ধ্বংস করেছে: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

জুলাইয়ে পণ্য রপ্তানি ২৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ

ছবি

বিকাশে পরিশোধ করা যাবে একাদশ শ্রেণী, কারিগরিতে ভর্তির আবেদন ও রেজিস্ট্রেশন ফি

ছবি

প্রথম দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

ছবি

আটাবের কার্যনির্বাহী কমিটি বাতিল, প্রশাসক নিয়োগ দিলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

ছবি

৫ আগস্ট শোভাযাত্রা: ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা

ছবি

অনেক কনিষ্ঠ অর্থনীতিবিদের সরকারের ভালো কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়ে না: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

রিটার্ন ছাড়া ১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

ছবি

মঙ্গলবার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

ছবি

রেমিটেন্সে ২৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে শুরু নতুন অর্থ বছর

ছবি

বাজারে স্যামসাংয়ের ভিশন এআই প্রযুক্তির নতুন সিরিজের টিভি

ছবি

ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তিতেও লাগবে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি হতে পারে চলতি মাসেই

ছবি

অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি নিয়ন্ত্রণে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি আটাবের

ছবি

ডিএসইতে লেনদেন এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

ছবি

এক হাজার ওষুধ অনুমোদনের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন ওষুধশিল্পের ব্যবসায়ীরা

ছবি

সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক

বাংলাদেশের সঙ্গে দ্রুত অগ্রাধিকার বাণিজ্যচুক্তি হবে: নেপালের রাষ্ট্রদূত

ছবি

বাংলাদেশকে ১৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি

ছবি

ডিসিসিআই কর্মশালায় কোম্পানি আইন সংস্কারের তাগিদ

ছবি

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন ওয়াই৪০০

ছবি

সাশ্রয়ী ও দ্রুত রেমিট্যান্স সার্ভিস নিয়ে বাংলাদেশে নালা

ছবি

অগাস্টে অটোগ্যাসের দামও কমেছে, কার্যকর সন্ধ্যা ৬টা থেকে

ছবি

ব্যক্তি করদাতাদের জন্য অনলাইন রিটার্ন দাখিল এখন বাধ্যতামূলক

tab

অর্থ-বাণিজ্য

ব্যবসায় আস্থা ও গতি ফেরানো সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫

খাদের কিনারা থেকে গত এক বছরে দেশের অর্থনীতি অনেকটা উপরে উঠে এসেছে- এমন মন্তব্য করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, জ্বালানি, শুল্কসহ সামনে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ আছে। তবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরানো এবং স্লো হয়ে যাওয়া ব্যবসা-বাণিজ্যে আরও একটু গতি সঞ্চার করা।’

বুধবার,(৬ আগস্ট ২০২৫) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি অনেকটা উপরে উঠে এসেছে। এটা দেখার জন্য দৃষ্টি এবং অন্তর্দৃষ্টি লাগে। একেবারে ওপরে ওপরে ভাসা ভাসা দেখলাম, ভাসা ভাসা বলে দিলাম, তা না। অনেক কিছুই হয়েছে। চ্যালেঞ্জ যেটা ছিল, একেবারে প্রকুরিয়াস (ঝুঁকিপূর্ণ বা টালমাটাল) অবস্থায় ছিল। এখন আমরা একটা স্বস্তির জায়গায় আসতে পারছি। তবে অবশ্যই সামনে চ্যালেঞ্জ আছে। চ্যালেঞ্জ অনেকগুলো- আমাদের মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, জ্বালানি, এখন ট্যারিফের ব্যাপার আছে। আর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরানো এবং ব্যবসা-বাণিজ্য আরেকটু গতি সঞ্চার করা, যেটা স্লো হয়ে গেছে। আমাদের সময়ে আমরা যেগুলো তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন করতে পারবো, সে ধরনের প্রকল্পে মনোনিবেশ করছি। বিশেষত ব্যবসা-বাণিজ্য যেন সহজ হয়, ভালো হয়।’

মূল্যস্ফীতি কি স্বস্তির জায়গায় আসছে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বস্তির জায়গায় আসতে একটু সময় লাগবে। মূল্যস্ফীতি এমন না ঘোড়ার রাশ ধরে টেনে দিলাম। ঘোড়ায় চড়তে হলে, মাথাটা টেনে তুলতে হয়। মূল্যস্ফীতি এ রকম না, একদিনে সব কমিয়ে দিলাম। এটা কমছে, তবে নন-ফুডটা আমাদের একটু চ্যালেঞ্জিং।’

বাজেট ঘাটতি ও নির্বাচনের বাজেট নিয়ে সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য যে অর্থ লাগবে আমরা দেবো। সেটা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। প্রভিশনাল হিসাব অনুযায়ী এ পর্যন্ত বাজেট ঘাটতি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ মাত্র, যেটা আমরা বলেছি ৪ দশমিক ৫ এর মধ্যে রাখবো। ইমিডিয়েট কতোগুলো জিনিস আমরা করে ফেলেছি। কতোগুলো আছে মিডটার্ম, লংটার্ম। যেমন- ব্যাংক রেজুলেশন একটু সময় লাগবে। বাংলাদেশ ব্যাংক একটা রোডম্যাপ করছে। ক্যাপিটাল মার্কেট মোটামুটি চেষ্টা করছে, সেটা হয়তো আরও একটু উন্নতি হবে। এনবিআরের বিষয়টি আমরা তাড়াড়াড়িৃ অধ্যাদেশটা কিছুটা সংশোধন করবো, সেটা করে ফেলবো। আমাদের একটা টার্গেট ডিসেম্বরের মধ্যে কিছু একটা করে ফেলবো।’

যুক্তরাষ্ট্র যে শুল্ক নির্ধারণ করেছে, সেটা স্বস্তিদায়ক কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরেকটু কমলে ভালো হতো। তবে ওরা যেটা করেছে মোটামুটি, স্বস্তির জায়গা বলবো না। আমরা তো চাই এটা (পাল্টা শুল্ক) না হলে ভালো হতো। এমনিতেই বিশ্ব অনেক চ্যালেঞ্জে। আর যদি অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করেন, তবে বাংলাদেশ খুব খারাপ পজিশনে নেই। আমাদের সুযোগ হলো- আরএমজি অনেক ভালো। আমাদের টেক্সটাইল, আমাদে নিট যেটা, সেটা কিন্তু ওরা অনেক তাড়াতাড়ি এডজাস্ট করতে পারবে। ওয়েভিং একটু ডিফিক্যাল্ট হতে পারে।’

আপনারা কি আবার দর-কষাকষিতে যাবেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, বশির সাহেব (বাণিজ্য উপদেষ্টা) এখনো আসেননি। আমি ইউএস চেম্বারের ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছি। ওদের বাংলাদেশের বিষয়ে মনোভাব খুবই ভালো। বলে- তুমি শেভরনের টাকা ফেরত দিয়েছো, মেটলাইফের টাকা দিয়ে দিয়েছো। বলে- তোমরা তো টাকা আটকে রাখো না। ব্যবসায়ীদের কিন্তু বাংলাদেশের ওপর ভালো মনোভাব আছে। চুক্তি এখনো সই হয়নি। একটা ফরমাল চুক্ত সই হবে। এখানে আমরা দেখবো কোন কোন জায়গায় আমাদের ডিউটি (শুল্ক) কমাতে হবে। কি কি আমদানি করতে হবে।’

অন্য এক প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘যখন ওয়ান টু ওয়ান নেগোসিয়েশন হয়, অনেকে কথা বলা হয় না। এটা মাল্টিলেটার নেগোসিয়েশন না, এটা ডব্লিউটিও না, এটা ইউএন না যে সবাই জানবেন। ওখানে ভিয়েতনাম আমার প্রতিদ্বন্দ্বী, আবার চীন, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, পাকিস্তান সবাই আছে। কতোগুলো জিনিস আছে বলা যায় না।’

back to top