জুনে কিছুটা কমলেও জুলাই মাসে আবারও বেড়েছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির পেছনে খাদ্য এবং খাদ্যবহির্ভূত—দুই খাতেই বেড়েছে মূল্য। খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি জুনের ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ থেকে বাড়তে বাড়তে জুলাইয়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশে। অপরদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যা জুলাইয়ে সামান্য বেড়ে ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশে পৌঁছেছে।
এছাড়া, অঞ্চলভেদেও মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা গেছে। জুলাই মাসে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ, যা জুনে ছিল ৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শহরে এই হার জুনের ৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ থেকে সামান্য বেড়ে হয়েছে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এর আগে মে মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ০৫ শতাংশ, আর জুনে তা কমে হয়েছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা ছিল গত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। কিন্তু এক মাসের ব্যবধানে এই সূচক আবার ঊর্ধ্বমুখী হলো।
উল্লেখ্য, চলতি বাজেটে (২০২৫-২৬) মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে বাংলাদেশ ব্যাংক উচ্চ নীতিসুদের হার বজায় রেখেছে। তবুও বাস্তবে মূল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষের জীবিকা এখনও দুরূহ হয়ে উঠছে।
গতবছর (২০২৪) জুলাই মাসে রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি পৌঁছেছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা ছিল কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
---
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
জুনে কিছুটা কমলেও জুলাই মাসে আবারও বেড়েছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির পেছনে খাদ্য এবং খাদ্যবহির্ভূত—দুই খাতেই বেড়েছে মূল্য। খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি জুনের ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ থেকে বাড়তে বাড়তে জুলাইয়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশে। অপরদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যা জুলাইয়ে সামান্য বেড়ে ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশে পৌঁছেছে।
এছাড়া, অঞ্চলভেদেও মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা গেছে। জুলাই মাসে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ, যা জুনে ছিল ৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শহরে এই হার জুনের ৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ থেকে সামান্য বেড়ে হয়েছে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এর আগে মে মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ০৫ শতাংশ, আর জুনে তা কমে হয়েছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা ছিল গত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। কিন্তু এক মাসের ব্যবধানে এই সূচক আবার ঊর্ধ্বমুখী হলো।
উল্লেখ্য, চলতি বাজেটে (২০২৫-২৬) মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে বাংলাদেশ ব্যাংক উচ্চ নীতিসুদের হার বজায় রেখেছে। তবুও বাস্তবে মূল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষের জীবিকা এখনও দুরূহ হয়ে উঠছে।
গতবছর (২০২৪) জুলাই মাসে রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি পৌঁছেছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা ছিল কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
---