ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিশেষায়িত অঞ্চলের টাইপ বি ও টাইপ সি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য রপ্তানি আয় বৈদেশিক মুদ্রায় (এফসি) সংরক্ষণের নীতি সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল রোববার জারি করা এক সার্কুলারে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, বিশেষায়িত ও অ-বিশেষায়িত অঞ্চলের রপ্তানিকারকদের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ নীতিমালায় সমতা আনা হয়েছে।
নতুন নীতিতে বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলো বিশেষায়িত অঞ্চলের প্রতিষ্ঠানগুলোর রপ্তানি আয় ব্যাক-টু-ব্যাক আমদানি দায় পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত এফসি মুদ্রায় ব্যাক-টু-ব্যাক সেটেলমেন্ট পুলে রাখতে পারবে। এ পুলে ব্যাক-টু-ব্যাক আমদানি দায়ের অংশের পাশাপাশি স্থানীয় মূল্য সংযোজনের অংশও রাখা যাবে, যা সর্বোচ্চ ৩০ দিন সংরক্ষণ করা সম্ভব। এ সময়ের মধ্যে অব্যবহৃত অর্থ অন্য ব্যাংকে স্থানান্তর করে বিশেষায়িত অঞ্চলের রপ্তানিকারক বা তাদের সহযোগী/অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের আমদানি দায় পরিশোধ করা যাবে। ৩০ দিন পর অব্যবহৃত অর্থ নগদায়ন করতে হবে।
মোট রপ্তানি আয়ের কমপক্ষে ২০ শতাংশ (গার্মেন্টস খাতে ২৫ শতাংশ) রূপান্তরের পর অবশিষ্ট অর্থ রপ্তানিকারকের এফসি হিসাবে জমা দেওয়া যাবে। এছাড়া যারা ব্যাক-টু-ব্যাক পদ্ধতি ছাড়া রপ্তানি করেন তারাও প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহের জন্য ৩০ দিন পর্যন্ত রপ্তানি আয় এফসিতে রাখতে পারবেন। একইভাবে ৩০ দিনের মধ্যে অব্যবহৃত অর্থ স্থানান্তর বা নগদায়ন করে অবশিষ্ট অংশ এফসি হিসাবে রাখা যাবে।
ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
বিশেষায়িত অঞ্চলের টাইপ বি ও টাইপ সি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য রপ্তানি আয় বৈদেশিক মুদ্রায় (এফসি) সংরক্ষণের নীতি সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল রোববার জারি করা এক সার্কুলারে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, বিশেষায়িত ও অ-বিশেষায়িত অঞ্চলের রপ্তানিকারকদের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ নীতিমালায় সমতা আনা হয়েছে।
নতুন নীতিতে বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলো বিশেষায়িত অঞ্চলের প্রতিষ্ঠানগুলোর রপ্তানি আয় ব্যাক-টু-ব্যাক আমদানি দায় পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত এফসি মুদ্রায় ব্যাক-টু-ব্যাক সেটেলমেন্ট পুলে রাখতে পারবে। এ পুলে ব্যাক-টু-ব্যাক আমদানি দায়ের অংশের পাশাপাশি স্থানীয় মূল্য সংযোজনের অংশও রাখা যাবে, যা সর্বোচ্চ ৩০ দিন সংরক্ষণ করা সম্ভব। এ সময়ের মধ্যে অব্যবহৃত অর্থ অন্য ব্যাংকে স্থানান্তর করে বিশেষায়িত অঞ্চলের রপ্তানিকারক বা তাদের সহযোগী/অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের আমদানি দায় পরিশোধ করা যাবে। ৩০ দিন পর অব্যবহৃত অর্থ নগদায়ন করতে হবে।
মোট রপ্তানি আয়ের কমপক্ষে ২০ শতাংশ (গার্মেন্টস খাতে ২৫ শতাংশ) রূপান্তরের পর অবশিষ্ট অর্থ রপ্তানিকারকের এফসি হিসাবে জমা দেওয়া যাবে। এছাড়া যারা ব্যাক-টু-ব্যাক পদ্ধতি ছাড়া রপ্তানি করেন তারাও প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহের জন্য ৩০ দিন পর্যন্ত রপ্তানি আয় এফসিতে রাখতে পারবেন। একইভাবে ৩০ দিনের মধ্যে অব্যবহৃত অর্থ স্থানান্তর বা নগদায়ন করে অবশিষ্ট অংশ এফসি হিসাবে রাখা যাবে।