বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া যেকোনোভাবেই এগিয়ে যাবে এবং এ নিয়ে আমানতকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন, আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে, প্রয়োজনে সরকার আমানতকারীদের অর্থের দায়িত্ব নেবে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ও পল্লি ঋণ নীতিমালা ঘোষণা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, ব্যাংক একীভূতকরণের আলোচনা চলমান প্রক্রিয়ার অংশ। কোন ব্যাংক কবে এবং কার সঙ্গে একীভূত হবে, তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তিনি আরও বলেন, “সবাই তাদের টাকা ফেরত পাবেন, আতঙ্কের কোনো কারণ নেই।”
এর আগে গভর্নর একীভূতকরণের আলোচনায় থাকা পাঁচটি ইসলামি ব্যাংকের মধ্যে চারটির চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ব্যাংকগুলো হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংক। এক্সিম ব্যাংকের প্রতিনিধি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, অক্টোবরের মধ্যে পাঁচটি ইসলামি ব্যাংকের একীভূতকরণ সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে। এর অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক নিরীক্ষাপ্রতিষ্ঠান দিয়ে ব্যাংকগুলোর সম্পদ মূল্যায়ন করানো হয়েছে। মূল্যায়নে দেখা গেছে, ইউনিয়ন ব্যাংকের মোট ঋণের ৯৭ দশমিক ৮০ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ৯৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংকের ৯৫ শতাংশ এবং সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংকের ৬২ দশমিক ৩০ শতাংশ ঋণ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। এক্সিম ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ৪৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
তবে এক্সিম ব্যাংক একীভূতকরণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এবং ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে আপত্তি জানিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, এই প্রক্রিয়ায় কত অর্থের প্রয়োজন হবে, তা নির্ধারণ করে শিগগিরই সরকারকে প্রস্তাব পাঠানো হবে।
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া যেকোনোভাবেই এগিয়ে যাবে এবং এ নিয়ে আমানতকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন, আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে, প্রয়োজনে সরকার আমানতকারীদের অর্থের দায়িত্ব নেবে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ও পল্লি ঋণ নীতিমালা ঘোষণা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, ব্যাংক একীভূতকরণের আলোচনা চলমান প্রক্রিয়ার অংশ। কোন ব্যাংক কবে এবং কার সঙ্গে একীভূত হবে, তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তিনি আরও বলেন, “সবাই তাদের টাকা ফেরত পাবেন, আতঙ্কের কোনো কারণ নেই।”
এর আগে গভর্নর একীভূতকরণের আলোচনায় থাকা পাঁচটি ইসলামি ব্যাংকের মধ্যে চারটির চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ব্যাংকগুলো হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংক। এক্সিম ব্যাংকের প্রতিনিধি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, অক্টোবরের মধ্যে পাঁচটি ইসলামি ব্যাংকের একীভূতকরণ সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে। এর অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক নিরীক্ষাপ্রতিষ্ঠান দিয়ে ব্যাংকগুলোর সম্পদ মূল্যায়ন করানো হয়েছে। মূল্যায়নে দেখা গেছে, ইউনিয়ন ব্যাংকের মোট ঋণের ৯৭ দশমিক ৮০ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ৯৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ, গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংকের ৯৫ শতাংশ এবং সোশ্যাল ইসলামি ব্যাংকের ৬২ দশমিক ৩০ শতাংশ ঋণ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। এক্সিম ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ৪৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
তবে এক্সিম ব্যাংক একীভূতকরণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এবং ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে আপত্তি জানিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, এই প্রক্রিয়ায় কত অর্থের প্রয়োজন হবে, তা নির্ধারণ করে শিগগিরই সরকারকে প্রস্তাব পাঠানো হবে।